সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ঘাম, ইস্তিঞ্জা ও রক্ত মুবারক ছিলো সুঘ্রাণযুক্ত ও পবিত্র থেকে পবিত্রতম

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যার শরীরে আমার রক্ত মুবারক মিশেছে তাকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ঘাম, ইস্তিঞ্জা ও রক্ত মুবারক ছিলো সুঘ্রাণযুক্ত ও পবিত্র থেকে পবিত্রতম। শুধু তাই নয়, উনার জিসিম মুবারক-এর কোনো কিছু কারো ভিতরে প্রবেশ করার কারণে তার জন্য জাহান্নাম হারাম হয়ে জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। যা উনার বেমেছাল পবিত্রতারই বাস্তব প্রমাণ। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ‘আবূ দাউদ, শামায়েলে তিরমিযী, আখলাকুন নবী’ ইত্যাদি কিতাবে উল্লেখ আছে, হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “যখন রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের নিকট আসতেন তখন ঘ্রাণের সৌরভে আমরা অনুধাবন করতে পারতাম যে তিনি আসছেন।” সুবহানাল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ

১২ রবিউল আওয়াল শরীফ ঈদ পালন করা ফরয

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন , ( হে আমার হাবীব!) আপনি বলুন , মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা । অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা । নূরে মুজাসসাম , হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ আনেন রবীউল আউয়াল শরীফ মাসের ১২ই শরীফ । আর একারণেই পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ হচ্ছে- সাইয়্যিদুশ শুহুর , শাহরুল আ ’ যম আর ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবীই হচ্ছে- কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ অর্থাৎ সাইয়্যিদুল আ ’ ইয়াদ , সাইয়্যিদে ঈদে আ ’ যম , সাইয়্যিদে ঈদে আকবর । যা পালন করা মুসলমান তো অবশ্যই জিন-ইনসানসহ সমস্ত কায়িনাতের জন্য ফরয এবং নাজাতেরও কারণ । যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ , যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ , মুজাদ্দিদে আ ’ যম , ইমামুল আইম্মাহ , কুতুবুল আলম , আওলাদে রসূল , সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি “ আসন্ন সাইয়্যিদুল আ ’ ইয়াদ , সাইয়্যিদে ঈদে আ ’ যম , ঈদে আকবর অর্থাৎ কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ প

ভেলেন্টাইন ডে সম্পর্কে কিছু সত্য তথ্য

১৪ ফেব্রুয়ারী দৈনিক আল ইহসান-এ প্রকাশিত ব্যানার হেডিং মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন , তোমরা কাফির ও মুনাফিকদের অনুসরণ করো না । আজ যারা ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করবে তারা কুফরী করবে । আর তাদের হাশর-নশর ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীদের সাথেই হবে । কারণ , ইসলামের দৃষ্টিতে মুসলমানদের জন্য ভ্যালেন্টাইন ডে বা ভালোবাসা দিবস পালন করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয , হারাম ও কুফরী । বাংলাদেশে ভ্যালেন্টাইন ডে ’ র প্রবর্তক হলো- যুদ্ধাপরাধী , দুর্নীতিবাজ , জামাত জোটের খাছ এজেন্ট , মুসলমান নামধারী মুনাফিক , নীতিভ্রষ্ট এক সাংবাদিক । তার কথায় দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমান এবং স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির প্রভাবিত হওয়া উচিত নয় । তাই মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- ভ্যালেন্টাইন ডে ’ সহ সর্বপ্রকার কুফরী ও হারাম প্রথা থেকে বিরত থাকা ও সেগুলো প্রতিহত করা । যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ , যামানার মুজাদ্দিদ , মুজাদ্দিদে আ ’ যম , ইমামুল আইম্মাহ , মুহইস সুন্নাহ , কুতুবুল আলম , আওলাদে রসূল , সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে বলেন , আজ যা