সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিজাতীয় সংস্কৃতী থার্টি ফাস্ট নাইট

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম। বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ মানুষের ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। তাই সংবিধানের ২ নম্বর ধারায় বর্ণিত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম-এর স্বীকারের প্রেক্ষিতে বিজাতীয় সংস্কৃতী থার্টি ফাস্ট নাইটসহ কোন ইসলাম বিরোধী কাজ গ্রহণযোগ্য হতে পারেনা। ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সরকারীভাবে থার্টি ফাস্ট নাইটসহ সকল ইসলাম বিরোধী কাজ বন্ধ করে দেয়া এবং সরকারীভাবে থার্টি ফাস্ট নাইটসহ সকল ইসলাম বিরোধী কাজ থেকে মুসলমানদের বিরত রাখা। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইসলাম হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে আল্লাহ পাক উনার রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ওহীর মাধ্যমে নাযিলকৃত, একমাত্র পরিপূর্ণ, সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত, নিয়ামতপূর্ণ, অপরিবর্তনীয় ও মনোনীত দ্বীন। যা ক্বিয়ামত পর্যন্ত বলবত থাকবে। যে প্রস

পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম সৌর বৎসর ক্যালেন্ডার!

যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত,  মুজাদ্দিদে আ'যম, গাউছুল আ'যম, আওলাদে রসূল ঢাকা রাজারবাগ শরীফ-এর ইমাম  সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার সুযোগ্য আওলাদ ছানীয়ে  মুজাদ্দিদে আ'যম, সাইয়্যিদুল খুলাফা, খলীফাতুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহযাদা হুজুর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার এক অনবদ্য যুগান্তকারী তাজদীদ-  "আত-তাক্বউইমুশ শামসি" অর্থাৎ সৌর বৎসর ক্যালেন্ডার। বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে নানা রকম ক্যালেন্ডার ব্যবহারের তথ্য আমরা ইতিহাস থেকে  পাই- ব্যবহারে নেই, কিন্তু ইতিহাসে রয়েছে; এমন অনেক ক্যালেন্ডারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য  চাইনিজ, রোমান, জুলিয়ান, বেবিলনিয়ান, বাইজেন্টাইন, মিসরীয় ক্যালেন্ডার ইত্যাদি। বর্তমান পৃথিবীতে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের পাশাপাশি বিশ্বের প্রায় সব দেশেই মুসলমানগণের  কাছে হিজরী ক্যালেন্ডারের প্রচলন রয়েছে। কিন্তু গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার রচিত সূর্যের আবর্তনের  সাপেক্ষে আর হিজরী ক্যালেন্ডার রচিত চাঁদের আবর্তনের সাপেক্ষে। মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন  নির্বাচনে চাঁদে

World Largest Symposium about Eed-e-Milaadun Nabi Swallallau Alaihi Wa Sallam!

Eed Mubarak!                        Eed Mubarak!  "Ya Habeeb Swallallau Alaihi Wa Sallam! Please tell Your Ummah to Rejoice for the reasons that in the bounty of Allah, the benefits of Dween Islam that Allah had sent to them along with Allah’s mercy, and also that Allah had sent to them Allah’s Habeeb Swallallahu Alaihi Wa Sallam as the greatest blessings in the universe: That is better than the (wealth) they hoard. ” (Sura Yunus, Ayat Shareef 58)                Hearty Welcome to the Grandest Occasion! An Event of a highest Pomp and Grandeur, An unprecedented 53 Days programme For the celebration of Saiyeedul Ayiaad, Saiyeede Eed-e-A’azam, Saiyeede Eed-e-Akbar, The Sacred Eed-e-Milaadun Nabi Swallallau Alaihi Wa Sallam! The Honorable Chief Guest: Imam and Mujtahid of the age, Imamul Aimmah, Muhyus Sunnah, Qutubul A’alam, Awladur Rwasool Saiyeeduna Hazrat Mujaddide A’azam Mudda Zilluhul A’alee of Rajarbagh Darbar Shareef, Dhaka Mahfil Schedules:                            

এই স্বাধীন দেশ এক নতুন ভয়াবহ জিহাদের সম্মুখীন

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমরা ছোট জিহাদ থেকে বড় জিহাদের দিকে প্রত্যাবর্তন করতেছি। বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিলো প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনভাবে সঠিক ইসলাম পালনের লক্ষ্যে। কিন্তু এই স্বাধীন দেশ এক নতুন ভয়াবহ জিহাদের সম্মুখীন। ইসলামী মূল্যবোধ নষ্টের জন্য চাপিয়ে দেয়া বিজাতীয় সংস্কৃতির জিহাদে আজ ৯৭ ভাগ মুসলমানের ঈমানী চেতনার সীমান্ত অরক্ষিত। ফলে দেশ হারানোর আগে ঈমান হারাতে বসেছে এদেশের কোটি কোটি মুসলমান। ‘কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’ এই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারকে এ বিষয়টি অবশ্যই ফিকির করতে হবে। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমরা ছোট জিহাদ থেকে বড় জিহাদের দিকে প্রত্যাবর্তন করতেছি। বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিলো প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনভাবে সঠিক ইসলাম পালনের লক্ষ্যে

তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই নাসী অর্থাৎ তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে। মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর ১৪৩৩ হিজরী সনের মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব। অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব। অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ। আরবী মাস শুরু নিয়ে সউদী সরকারের উদাসীনতা এবং প্রহসনমূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নতুন হিজরী সনের (১৪৩৩) প্রথম মাসটিও (মুহররমুল হারাম) সউদী আরবে প্রথমে সঠিক তারিখে শুরু হয়নি। সউদী আরবে চাঁদের সঠিক হিসাব অনুযায়ী চাঁদ তালাশ করার কথা ছিলো

দেশের মুহব্বত জুযয়ে ঈমান

English নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, দেশের মুহব্বত জুযয়ে ঈমান। স্বাধীনতার ৪০ বৎসর পূর্ণ হলেও রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে গড়িমসি করা হচ্ছে কেন?  আর চিহ্নিত অন্যান্য রাজাকারদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না কেন? শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সরকারের জন্য ফরয ওয়াজিব হচ্ছে, দেশী-বিদেশী অপশক্তির চাপে নতি স্বীকার না করে অতিসত্বর যালিম যুদ্ধাপরাধী ও দেশদ্রোহীদের বিচার করে জনগণকে দেয়া ওয়াদা পূরণ করা।  অন্যথায় জনসমর্থন হারানোর পাশাপাশি সরকারকে এজন্য বিরাট মাশুলও দিতে হতে পারে। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, শরীয়তের সুস্পষ্ট নির্দেশ ও দুনিয়াবী যথেষ্ট দলীল-প্রমাণ থাকার পরও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হচ্ছে না কেন? ইসলামের দৃষ্টিতে ’৭১-এর রাজাকার, আল-বাদর, জামাতী, ওহাবী, সালাফী, খারিজীরা অত্যন্ত ঘৃণিত অপরাধী। আর সে অপরাধের বিচার না করাও অপরাধ হিসেবে সাব্যস্ত হবে