সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নারী নীতিমালা-২০১১’ এর প্রতিবাদে দৈনিক আল ইহসানের ব্যানার হেডিং

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আলে ইমরান-এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম বা মতবাদ ও নিয়মনীতি তালাশ করবে তার থেকে সেটা কবুল করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই মুসলমান মাত্রই একমাত্র ইসলামকেই অনুসরণ করতে হবে। কোন মুসলমান ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো তর্জ-তরীক্বা বা নিয়ম-নীতি পালন করলে সে কস্মিনকালেও মুসলমান হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। কাজেই, যারা ইসলামের নির্দেশ ত্যাগ করে কুফরীকে অনুসরণ করে সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় তারা তাহলে কি করে মুসলমান থাকবে? অতএব, সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- অতিসত্বর ওয়ারিছ স্বত্ব আইনসহ সর্বপ্রকার ইসলাম বিরোধী আইন বাতিল করা এবং সর্বক্ষেত্রে ইসলাম জারি করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায

নারী নীতিমালা-২০১১’ এর প্রতিবাদে দৈনিক আল ইহসানের ব্যানার হেডিং

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আলে ইমরান-এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম বা মতবাদ ও নিয়মনীতি তালাশ করবে তার থেকে সেটা কবুল করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই মুসলমান মাত্রই একমাত্র ইসলামকেই অনুসরণ করতে হবে। কোন মুসলমান ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো তর্জ-তরীক্বা বা নিয়ম-নীতি পালন করলে সে কস্মিনকালেও মুসলমান হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। কাজেই, যারা ইসলামের নির্দেশ ত্যাগ করে কুফরীকে অনুসরণ করে সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় তারা তাহলে কি করে মুসলমান থাকবে? অতএব, সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- অতিসত্বর ওয়ারিছ স্বত্ব আইনসহ সর্বপ্রকার ইসলাম বিরোধী আইন বাতিল করা এবং সর্বক্ষেত্রে ইসলাম জারি করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তা

’সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকা ‘ নীতির প্রতিক্রিয়া

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা নিসা-এর ১১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান সম্পর্কে আদেশ করেন; একজন ছেলের অংশ দু’জন মেয়ের অংশের সমান।” আর সূরা নিসা-এর ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর সমান। তোমরা গুমরাহ হবে বলে আল্লাহ পাক তিনি তোমাদিগকে সুস্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত।” এ আয়াত শরীফদ্বয় দ্বারা প্রতিভাত হয় উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে আল্লাহ পাক তিনি সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়ার পরও যারা এক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সম-অধিকার করতে চায় তারা গুমরাহ ও কাফিরের অন্তর্ভুক্ত। তাই বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেসব দেশে নারী-পুরুষ সম-অধিকার আইন রয়েছে তাদের উচিত তা অতিসত্বর প্রত্যাহার করা। আর উক্ত আইন প্রবর্তন করতে আগ্রহীদের উচিত সাবধান ও নিবৃত্ত হওয়া। কারণ যদি এরূপ আইন করা হয় তবে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশ কোটি মুসলমান তা কখনোই মেনে নেবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জি

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা (মুসলমানরা) তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমতঃ ইহুদীদেরকে অতঃপর মুশরিকদেরকে। মুসলমানদের শত্রু, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা, ব্রাজিল, চিলি, হাইতি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, জার্মানি, গ্রিস, স্পেন, রাশিয়াসহ সকল কাফির রাষ্ট্রের তথাকথিত মানবতাবাদীরা মুসলমান দেশ আক্রমণ করে মুসলমানদেরকে যুলুম ও শহীদ করলে তা মানবতার লঙ্ঘন হয় না এবং মানবতাবাদীরা ও জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘও টু শব্দ করে না। অথচ এই সমস্ত সন্ত্রাসী, জঙ্গি ও যালিমদের জুলুমের প্রতিবাদ করলেই তা মানবতা বিরোধী হয় এবং জঙ্গি হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে যুলুমের শিকার হতে হয়। কাফির, মুশরিক, বিধর্মী অমুসলিমদের এখনো সময় আছে তওবা করার। অন্যথায় খোদায়ী গযবে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সকল কাফিররা মিলেই মুসলমানদের চরম শত্রু। আর এ শত্রুতা

অনাহার অবস্থায় আল্লাহর যিকির ও দরূদ শরীফ পড়লে ক্ষুধা নিবারন হয়

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তিনি (মহান আল্লাহ পাক) শক্তিশালী ও মজবুত রিযিকদাতা। তিনি আরো ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে, আল্লাহ পাক তিনি তার জন্য নিষ্কৃতির পথ বের করে দেন এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিযিক দিয়ে থাকেন। যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল করে তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।” ইনশাআল্লাহ! কোনো মুসলমান যদি কখনো রিযিকের সঙ্কট মনে করে অর্থাৎ খাদ্যের অভাবে ক্ষুধার্ত থাকে তখন সে যেনো বেশি বেশি আল্লাহ আল্লাহ, লাইলাহা ইল্লাল্লাহ যিকির করে এবং বেশি বেশি ছলাত বা দরূদ শরীফ পাঠ করে। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি যিকির ও দরূদ শরীফ-এর উসীলায় তার ক্ষুধা নিবারণ করে দিবেন। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সম্প্রতি জাপানের কাফিরদের উপর খোদায়ী গযব নাযিলের পর তারা না খেয়ে মারা যাওয়ার ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে এসব কথা বলেন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জি