সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিশেষ পাঁচটি রাতের মধ্যে ঈদের রাত একটি, এর দিনটি অশেষ রহমত, বরকত, সাকীনাপূর্ণ

English নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, পাঁচ রাতে নিশ্চিতভাবে দোয়া কবুল হয়- এক. রজব মাসের পহেলা রাত, দুই. বরাতের রাত, তিন. ক্বদরের রাত, চার. ঈদুল ফিতরের রাত পাঁচ. ঈদুল আযহার রাত। কাজেই বিশেষ পাঁচটি রাতের মধ্যে ঈদের রাত একটি। এর দিনটিও অশেষ রহমত, বরকত, সাকীনাপূর্ণ। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- ঈদের রাতে ও দিনে দোয়া-দুরূদ শরীফ, মীলাদ শরীফ-ক্বিয়াম শরীফ, যিকির-ফিকির, তওবা-ইস্তিগফার ইত্যাদি ইবাদত-বন্দিগীর মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দী হাছিলের কোশেশ করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আয

ঢাকা শহরের জন্য এ বছরের ছদকাতুল ফিতর হচ্ছে ৫০ টাকা

শরীয়তের ছহীহ ও গ্রহণযোগ্য ফতওয়া মতে- ঢাকা শহরের জন্য এ বছরের ছদকাতুল ফিতর হচ্ছে ৫০ টাকা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন ফিতরা নির্ধারণে পুনরায় ভুল করেছে। শুদ্ধ গাণিতিক হিসাব করতে না পারায় প্রতি বছরই তারা ফিতরা নির্ধারণে ভুল করে থাকে। এক সের সাড়ে বারো ছটাক অর্থাৎ ১৬৫৭ গ্রামের পরিবর্তে তারা ১৬৫০ গ্রাম হিসাব করে থাকে। কাজেই ফিতরা সম্পর্কে ইসলামিক ফাউন্ডেশন যে ফতওয়া দিয়েছে তা সম্পূর্ণই ভুল ও পরিত্যাজ্য। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেছেন, “শুদ্ধ গাণিতিক হিসাব করতে না পারায় প্রতিবছরই ইফা ফিতরা নির্ধারণে তিন ধরনের ভুল করে। প্রথমত, ১৬৫৭ গ্রামের স্থলে কমিয়ে ১৬৫০ গ্রাম নির্ধারণ করে। দ্বিতীয়ত, তারা খোলা বাজারের আটার দামে ফিতরা নির্ধারণ করে। অথচ খোলা বাজারের আটা গুণগত মানে ভাল নয় এবং তা ধনীরা তো নয়ই এমনকি মধ্যবিত্তরাও খায় না। তারা সবাই প্যা

মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত, জুমুয়া, ঈদাইন, তারাবীহসহ সর্বপ্রকার জামায়াতের জন্য মসজিদ বা ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী

English মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, একমাত্র কাফিররাই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের বিরোধিতা করে। বিশিষ্ট ছাহাবী আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি মহিলাদের জামায়াত নিষিদ্ধ করেন। আর উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনিসহ সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা তা সমর্থন করেন। যা অস্বীকার ও অমান্য করা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। তাই শরীয়তের দৃষ্টিতে মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত, জুমুয়া, ঈদাইন, তারাবীহসহ সর্বপ্রকার জামায়াতের জন্য মসজিদ বা ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী।   যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ফতওয়া মতে, মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামায, জুমুয়া, তারাবীহ ও ঈদের নামাযসহ যে কোন নামাযের জামায়াতে শরীক হওয়ার জন্য মসজিদে ও ঈদগাহে যাওয়

এক দিনে পৃথিবীর সব দেশে রোযা ও ঈদ পালন করা সম্ভব নয়

Engilsh নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “ঊনত্রিশতম দিনে চাঁদ তালাশ করো, আকাশ মেঘলা থাকলে মাস ত্রিশ দিনে পূর্ণ করো।” সউদী আরবের আকাশে চাঁদ না দেখে যেমনি হজ্জের সময় নির্ধারণ করা জায়িয নয়, তেমনি নিজস্ব অঞ্চলের উদয়স্থলে চাঁদ না দেখে রোযা, ঈদ ও অন্যান্য আমল পালন করাও জায়িয নয়। পৃথিবীর দুটি স্থানের সর্বোচ্চ সময়ের পার্থক্য ১৪ ঘণ্টা। সুতরাং কখনো এক দিনে পৃথিবীর সব দেশে রোযা ও ঈদ পালন করা সম্ভব নয়। যারা সারা বিশ্বে একদিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরুর কথা বলে তাদের শরীয়ত ও ভৌগোলিক জ্ঞানের অভাব রয়েছে   যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুর্শিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, “সউদী আরবের আকাশে চাঁদ না দেখে যেমনি হজ্জের সময় নির্ধারণ করা জায়িয নয়, তেমনি নিজস্ব উদয়স্থলে চাঁদ না দেখে রোযা, ঈদ ও অন্যান্য আমল পালন করাও জায়িয নয়। পৃথিবীর দুটি স্থানের সর্বোচ্চ সময়ের

বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ১৭ই রমাদ্বান শরীফ

English মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ ফরমান- মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবসগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিন সমস্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে। (সূরা ইব্রাহীম : আয়াত শরীফ ৫) আজ বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ১৭ই রমাদ্বান শরীফ। এ দিন উম্মুল মু’মিনীন হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম, উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা সিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম এবং ইসলামের চতুর্থ খলীফা, আমীরুল মু’মিনীন হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদের মহাসম্মানিত বিছাল শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! ইসলামের প্রথম জিহাদ যা বদর জিহাদ হিসেবে মশহুর সেই দিবস। অতএব প্রত্যেক মুসলমানসহ সব মুসলিম সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে এ দিনের গুরুত্ব অনুধাবনে হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানা, পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা। এ দিনে সরকারীভাবে ছুটির ঘোষণা করা। এবং সরকারি ও বেসরকারিভাবে বেমেছাল তা’যীম-তাকরীম ও ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে যথাযথভাবে পালনের ব্যবস্থা করা।   যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদ

যারা তারাবীহ নামাযের পর দোয়া-মুনাজাত করার বিপক্ষে বলে তারা বিদয়াতী ও গুমরাহ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা আমার নিকট দোয়া-মুনাজাত কর, আমি তোমাদের দোয়া-মুনাজাতকে কবুল করবো। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করে না, মহান আল্লাহ পাক তিনি সে ব্যক্তির প্রতি অসন্তুষ্ট হন। শরীয়তের দৃষ্টিতে ফরয নামাযের ন্যায় তারাবীহ নামাযসহ যে কোন নামাযের পরই হাত উঠিয়ে সম্মিলিতভাবে দোয়া-মুনাজাত করা জায়িয ও সুন্নত। তাই প্রত্যেকের উচিত তারাবীহ নামাযের চার রাকায়াত পর পর বিশ্রাম নেয়া, দোয়া-দুরূদ শরীফ পাঠ করা, তওবা-ইস্তিগফার করা ও সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে দোয়া-মুনাজাত করা। যারা তারাবীহ নামাযের পর দোয়া-মুনাজাত করার বিপক্ষে বলে তারা বিদয়াতী ও গুমরাহ।   যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, অনেকে বলে থাকে, ‘চার রাকায়াত পর পর দোয়া করার কোন বর্ণনা নেই, একবারে বিশ রাকায়াত শেষ করে দোয়া করতে হবে।’ মূলত যারা এ কথা বলে থাকে তারা কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ সম্পর

যাকাত দেয়ার উত্তম স্থান হলো- ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ’

English মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা নেকী ও পরহিযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য-সহযোগিতা কর। পাপ ও নাফরমানির মধ্যে সাহায্য-সহযোগিতা করোনা। যাকাত দেয়ার উত্তম স্থান হলো- ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ’ ইসলামের নামে রাজনৈতিক ফায়দা হাছিলকারী, সন্ত্রাসবাদী, মৌলবাদী উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদের মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। কারণ এদেরকে যাকাত দেয়ার অর্থ হলো- সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ বিস্তারে সাহায্য সহযোগিতা করা; যা শরীয়তের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণই হারাম। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ইসলামে মৌলবাদ, সন্ত্রাসবাদ হারাম। ইসলামের নামে ব্যবসা করা হারাম। ইসলামের নামে গণতান্ত্রিক দল করা হারাম। ইসলামের নামে নির্বাচন করা হারাম। ইসলামের নামে ভোট চাওয়া হারাম। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বর্তমানে অধি

যাকাতের নামে অপছন্দনীয় ও নিম্নমানের মাল বা বস্তু দান করা হারাম ও কুফরী

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা কখনই নেকী, সন্তুষ্টি হাছিল করতে পারবে না যে পর্যন্ত না তোমাদের প্রিয় বা পছন্দনীয় বস্তু দান করবে এবং তোমরা যা কিছু দান কর সে সম্পর্কে আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই পূর্ণ খবর রাখেন। (সূরা আলে ইমরান : আয়াত শরীফ ৯২) যাকাত একটি ফরয ইবাদত ও ইসলামের অন্যতম ভিত্তি। যাকাতের নামে অপছন্দনীয় ও নিম্নমানের মাল বা বস্তু দান করা হারাম ও কুফরী। কারণ, নিম্নমানের মাল বা বস্তু যাকাত হিসেবে দেয়া স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার সাথে প্রতারণা করা এবং যাকাতকে অবজ্ঞা বা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার শামিল; যা নিঃসন্দেহে কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কাজেই, নিম্নমানের বা অপছন্দনীয় মাল বা বস্তু যাকাত হিসেবে দিলে কস্মিনকালেও যাকাত আদায় হবে না। তাই যে সমস্ত দোকানে “যাকাতের মাল বিক্রি হয়” বলে সাইন বোর্ড লাগানো হয় তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যাকাত দেয়া নেসা

ঈদ ফ্যাশনের নামে ফ্যাশন হাউজগুলো বিজাতীয় ঢংয়ে প্রায় বিবস্ত্র পোশাকের অবাধ বিস্তার ঘটাচ্ছে

আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা জাহিলিয়াত যুগের ন্যায় তোমাদের সৌন্দর্যকে প্রদর্শন করে চলো না। ঈদকে ‘সার্বজনীন উৎসব’ করার নামে ঈদ বিরোধী সেন্টিমেন্ট তথা অশ্লীলতাসহ যাবতীয় শরীয়ত বিরোধী কর্মকাণ্ডের মচ্ছব করা হচ্ছে! ঈদ ফ্যাশনের নামে ফ্যাশন হাউজগুলো বিজাতীয় ঢংয়ে প্রায় বিবস্ত্র পোশাকের অবাধ বিস্তার ঘটাচ্ছে। শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম-এর এদেশে ফ্যাশন হাউজগুলো যে রকম ইচ্ছা সে রকমই পোশাক বাজারজাত করতে পারে না। মুসলিম ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে যে সমস্ত পোশাক সেগুলোর বাজারজাতকরণ বন্ধ করতে হবে। আর এ রকম পোশাকের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ইদানীংকালে ইহুদীরা মুসলমানগণের মধ্যে ‘ঈদ সার্বজনীন উৎসব’- এ শ্লোগানের জোর প্রচারণা চালাচ্ছে (!) এর অর্থ হল কথিত ঈদ আনন্দ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান,

বাংলাদেশে ছবি, ভোট, গণতন্ত্রের মতো হারাম বিষয়গুলো চাপিয়ে দিয়ে কাফির মুশরিকরা নিজেদের সুবিধা আদায় করে নিচ্ছে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হারাম থেকে হারাম ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না। আরো ইরশাদ করেন, তোমরা পরস্পর পরস্পরকে নেকী ও পরহেজগারিতে সাহায্য করো, পাপে ও শত্রুতাতে সাহায্য করো না। আমাদের দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের অজুহাতে ছবিযুক্ত ভোটার কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড (জাতীয় পরিচয়পত্র) তৈরি করতে মুসলমান জনগোষ্ঠীকে বাধ্য করলেও হারাম গণতন্ত্রের প্রবর্তক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভোট দিতে ছবির প্রয়োজন হয় না। ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশে ছবি, ভোট, গণতন্ত্রের মতো হারাম বিষয়গুলো চাপিয়ে দিয়ে কাফির মুশরিকরা নিজেদের সুবিধা আদায় করে নিচ্ছে। অথচ মুসলমানরা ইসলাম থেকে সরে গিয়ে ঈমানহারা হয়ে যাচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুল নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আমাদের দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের অজুহাতে ছবিযুক্ত ভোটার কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড (জাতীয় পরিচয়পত্র) তৈরি করতে মুসলমান জনগোষ্ঠীকে বাধ্য করলেও হারাম গণতন্ত্রের প্রবর্তক মার্কিন যুক্তরাষ্ট

হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের বিলাদত শরীফ রহমত, বরকত ও খুশি প্রকাশের কারণ

কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক সুবহানাহু ওয়া তায়ালা উনার রহমত মুহসিনীন বা ওলীআল্লাহগণ উনাদের নিকটে। হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের বিলাদত শরীফ রহমত, বরকত ও খুশি প্রকাশের কারণ। তাই সকলের উচিত- আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাত-এর হিসসা লাভ করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের বিলাদত শরীফ রহমত, বরকত, সাকীনা, ও খুশি প্রকাশের কারণ। তাই সকলের উচিত- আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে রহমত, বরকত সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাত-এর হিসসা লাভ করা। ক্বায়িম-মক্বামে মুজাদ্দিদে আ’যম, মুজাদ্দিদে ছানী, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত শাহযাদা হুযূর ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ ৯ই রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে এক ক্বওল শরীফ-এ তিনি এ কথা বলেন।

রোযা অবস্থায় যে কোন ধরনের ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন ও ইনহেলার নেয়া হোক না কেন তাতে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, রোযা অবস্থায় শরীরের ভিতরে কিছু প্রবেশ করলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। শরীয়তের ছহীহ ও গ্রহণযোগ্য ফতওয়া হলো- রোযা অবস্থায় যে কোন ধরনের ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন ও ইনহেলার নেয়া হোক না কেন তাতে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। ইমদাদুল ফতওয়ায় প্রদত্ত ও ধর্মব্যবসায়ী মৌলভীদের দেয়া ‘রোযা অবস্থায় ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনহেলার ও ইনসুলিন নেয়া’ সম্পর্কিত ফতওয়া সম্পূর্ণরূপে অশুদ্ধ ও কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ-এর খিলাফ হওয়ায় গ্রহণযোগ্য নয় যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, রমযান মাসের ৩০ দিন বা ২৯ দিন (চাঁদের হিসাব মোতাবেক) রোযা রাখা ফরয। রোযা অস্বীকারকারী কাফির এবং তরক করলে কবীরা গুনাহ হবে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, শরীয়ত সম্পর্কিত সকল বিষয়ের প্রয়

চাঁদ নিয়ে সউদী আরবের ওহাবী সরকার সমগ্র মুসলিম জাতির সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছে

চাঁদ নিয়ে সউদী আরবের ওহাবী সরকার সমগ্র মুসলিম জাতির সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছে। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর চাঁদ (হিলাল) খুঁজতে সউদী আরবের ওহাবী সরকারের নির্দেশ ছিল ৩০ জুলাই শনিবার; যেদিন চাঁদ অমাবস্যাতেও পৌঁছায়নি। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার করা তাদের পক্ষেই সম্ভব, যাদের অন্তরে ঈমানের লেশমাত্র নেই। সউদী আরবের ওহাবী সরকারের এখনো সময় রয়েছে তওবা করে কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ মুতাবিক চাঁদ দেখার সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুন নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, চাঁদ নিয়ে সউদী আরবের ওহাবী সরকার সমগ্র মুসলিম জাতির সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছে। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর চাঁদ (হিলাল) খুঁজতে সউদী আরবের ওহাবী সরকারের নির্দেশ ছিল ৩০ জুলাই শনিবার; যেদিন চাঁদ অমাবস্যাতেও পৌঁছায়নি। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার করা তাদের পক্ষেই সম্ভব, যাদের অন্তরে ঈমানের লেশমাত্র নেই। সউদী আরবের ওহাবী সরকারের এখনো সময় রয়েছে তওবা করে কুরআন শরীফ ও সুন্ন

তারাবীহ নামাযে বা কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে বা করিয়ে উজরত বা পারিশ্রমিক নেয়া ও দেয়া উভয়টাই জায়িয

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমাদের জন্য যা হালাল করা হয়েছে তোমরা তা হারাম করো না। শরীয়তের দৃষ্টিতে তারাবীহ নামাযে বা অন্য যে কোনো সময় কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে বা করিয়ে উজরত বা পারিশ্রমিক নেয়া ও দেয়া উভয়টাই জায়িয। এটাই তারজীহপ্রাপ্ত ও ফতওয়াগ্রাহ্য মত। তাই কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে উজরত বা পারিশ্রমিক নেয়াকে নাজায়িয বলা কুফরী। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, নির্ভরযোগ্য সকল ফিক্বাহ ও ফতওয়ার কিতাবে একথাই উল্লেখ আছে যে, উলামায়ে মুতাকাদ্দিমীন অর্থাৎ পূর্ববর্তী ফক্বীহগণ উনাদের মতে সকল ইবাদতের বিনিময়ে উজরত গ্রহণ করা নাজায়িয ছিলো। কিন্তু উলামায়ে মুতাআখখিরীন বা পরবর্তী ফক্বীহগণ উনারা ইসলামের বৃহত্তর স্বার্থে ইজতিহাদ করতঃ ফতওয়া বা রায় দেন যে, সময় ও স্থান নির্ধারণ করার শর্তে কুরআন শরীফ তিলাওয়াত বা খতম করাসহ সকল প্রকার ইবাদতের বিনিময়ে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ