সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে।

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হে মানবজাতি! অবশ্যই তোমাদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে এসেছেন মহান নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সকল ব্যাধিসমূহ দূরকারী, কুল-কায়িনাতের মহান হিদায়েত দানকারী ও ঈমানদারদের জন্য মহান রহমতস্বরূপ (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি)। হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন,   তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া, ইহসান ও রহমত (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে) উনার জন্য ঈদ উদযাপন তথা খুশি প্রকাশ করো। তোমরা যতো আমলই করো না কেন তার চেয়ে এই খুশি প্রকাশ করাটা হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ।’ (সূরা ইউনুস, আয়াত শরীফ ৫৫-৫৮)   শরীয়তসম্মতভাবে চাঁদ দেখে সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও  সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর

ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প

‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ পালন করা হাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের খাছ সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, (হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিনগুলো তাদেরকে অর্থাৎ ঈমানদার বান্দাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এতে ধৈর্য্যশীল, শোকরগোযার বান্দাদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। এ বছরের জন্য ২০শে ছামিন, শামসি সন বা ১৮ই জানুয়ারি, ঈসায়ী সন ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’। যা পালন করা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের খাছ সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত। ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ পালন উপলক্ষে সাধ্যমতো হাদিয়া পেশ করা এবং দান-ছদক্বা করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে মীলাদ শরীফ, ক্বিয়াম শরীফ ও দুরূদ শরীফ পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। পাশাপাশি বাংলাদেশসহ সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ সরকারি ছুটি ঘোষণা করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমান হিসেবে সমস্ত মুসলমানসহ সরকারক