সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Eve teasing keno hoy

‡hŠb nqivbx e‡Ü bZzb †Kvb AvBb cÖYqb A_©nxb, †h AvBb Kiv Av‡Q †mUv hy‡M hy‡M kZfvM ï× cÖgvwbZ ‡Kej †m AvBb gvb‡jB G mgm¨vi wPi Aemvb n‡e| b‡Pr Kw®§b Kv‡jI †hŠb Aciva eÜ n‡ebv| BfwUwRs kãwU ïb‡Z ïb‡Z Kv‡bi †cvKvI †hb wei³ †eva K‡i| m¤cÖwZ I Ak­xj KvRwU kn‡i-MÖv‡g mKj ¯—‡ii mgv‡R Kg †ewk n‡”Q| weMZ K‡qKgvm hver Ggb Lei cÎcwÎKvq GKUy †ewkB †`Lv hv‡”Q| wRb Avmi Kivi gZB GwUI †hb nVvr K‡iB Avmi K‡i emj ‡`‡ki Zi“b mgv‡Ri Dci| GB e`wR¡bwU wK Ggwb Ggwb †P‡c emj? bvwK †KD D‡Ïk¨g~jK fv‡e Pvjvb Kij? †hfv‡eB AvmyKbv †Kb fi †h‡nZz K‡i‡QB GLb †hfv‡eB †nvK Zvov‡Z n‡e| Avi G j‡¶B Aweivgfv‡e Pj‡Q wk¶v cÖwZôv‡b QvÎ-QvÎx‡`i gvbeeÜb, m‡PZb n‡”Q AwefveKMY, wgwUs, wgwQj, miKvwi-GbwRI ms¯’v¸‡jvi †mwgbvi, Av‡jvPbv mfv, ‡Mvj‡Uwej ‰eVK BZ¨vw`| nVvr K‡i BfwUwRs msµgY e¨vwai gZ Avmvi KviY wn‡m‡e †`‡ki wewkó Kw_Z eyw×Rxexiv wPwýZ K‡i‡Qb, ˆbwZKZvi Ae¶q, †KD e‡j‡Qb ivR‰bwZK ¶gZvi Ace¨envi Ki‡Q GKUv gnj, †KD ej‡Qb ‡`k I miKv‡ii fveg~wZ© bó Kivi lohš¿| †g‡q‡`i kvwjbZvi cÖkœ IV‡j Zv mK‡jB Gi wec‡¶ Ae¯’vb wb‡q e‡j‡Qb A

ক্যাথলিক চার্চের নতুন কেলেংকারী

ক্যাথলিক চার্চের নতুন কেলেংকারী : এবার মুখ খুলেছেন পাদ্রীদের বান্ধবীরা ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট যখন পাদ্রীদের যৌন কেলেংকারীর ঘটনা সামাল দেয়ার চেষ্টা করছেন ঠিক তখন কোনো কোনো পাদ্রীর বান্ধবীরা মুখ খুলতে শুরু করেছেন। এ ধরনের প্রায় ১২ জন মহিলা সম্প্রতি পোপের উদ্দেশ্যে একটি একটি খোলা চিঠি লিখেছেন। ক্যাথলিক চার্চের পাদ্রীদের চির কুমার থাকা ধর্মীয় প্রতিশ্রুতির অঙ্গ বলে যে দাবি করা হয়, এই পত্রে সে বক্তব্যের প্রতিবাদ করা হয়েছে। তারা বলেছেন, চার্চ শুধুমাত্র আর্থিক ব্যয় সংকোচনের লক্ষ্যে এ ধরনের ব্যবস্থা চালু রেখেছে। ক্যাথলিক চার্চের অতীতের ইতিহাস তুলে ধরে এই খোলা পত্রে আরো বলা হয়েছে, অতীতে ৩৯ জন পোপ ছিলেন বিবাহিত। গত মার্চ মাসে এই পত্র লেখা হলেও তা এতদিন গোপন রাখা হয়েছিলো। তবে গত মাসে গ্লোবাল পোষ্ট নামের একটি নিউজ ওয়েব সাইটে এই চিঠির খবর প্রকাশিত হয়ে যাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট মহিলারা এটি প্রকাশ করা উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এই পত্রে স্বাক্ষরকারী অন্যতম মহিলা স্টেফেনিয়া সোলোমন জানিয়েছেন, নাম প্রকাশ হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট পাদ্রী হয়ত সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলবে এই ভয়ে মাত্র তিন জন মহিলা পত্রে

খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের যৌন কেলেংকারী

খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের যৌন কেলেংকারী : পোপের গ্রহণযোগ্যতা হ্রাস বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্যাথলিক গীর্জাগুলোতে শিশুদের উপর যৌন নিপীড়নের ঘটনা একের পর এক প্রকাশ পাওয়ায় পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট তথা ভ্যাটিকান এখন কঠিন সমস্যার মধ্যে রয়েছে। খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের যৌনতা এখন গোটা ক্যাথলিক ব্যবস্থার জন্য দুষ্টক্ষতে পরিণত হয়েছে। আজ আমরা এ সম্পর্কেই বিস্তারিত আলোচনা করব। কোমল শিশুদের উপর খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের যৌন নিপীড়নের অসংখ্য ঘটনায় গোটা বিশ্বই আজ হতবাক। ব্রাজিল,আয়ারল্যান্ড,অস্ট্রিয়া ও জার্মানিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্যাথলিক গীর্জাগুলোতে চরম মানবতা বিরোধী এসব ঘটনা ঘটেছে। সাধারণ খ্রিস্টানরা এসব ঘটনায় ধর্মযাজকদের উপর এখন ভীষণ ক্ষুব্ধ। ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের শীর্ষ ধর্মগুরু পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট গীর্জাগুলোর ঘৃন্য এ ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবেন বলে তারা আশা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে, খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের যৌন অনাচারের ঘটনাবলী ফাঁস হবার পর এই ধর্মের মৌলিক বিষয়ে কিছু পরিবর্তনের দাবি উঠেছে। অষ্ট্রিয়ার একজন ধর্মযাজক, খ্রিস্টান ধর্মগুরুদের জন্য বিয়ে নিষিদ্ধের বিধান বাতিলের দাবি জানিয়েছেন। পোপ তথ

‘ফেসবুক’ সোশ্যাল নেটওয়ার্কের নামে ভয়ঙ্কর আনসোশ্যাল ক্রিমিনাল

‘ ফেসবুক ’ সোশ্যাল নেটওয়ার্কের নামে ভয়ঙ্কর আনসোশ্যাল ক্রিমিনাল তথা পর্নো ক্রাইম তৈরির উর্বর পটভূমি । শুধু মুসলিম বিশ্বেই নয় ; অমুসলিম বিশ্বেও ফেসবুকের বিরুদ্ধে উঠেছে জোরালো প্রতিবাদ । প্রকাশিত হয়েছে এর হাজারো ভয়ঙ্কর খারাপ দিক । ফেসবুকের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবীরাও । তবে এটাও মূল সত্য যে , ফেসবুকের মিশন হচ্ছে , মুসলমান তরুণ-তরুণীদের চরিত্র নষ্ট করা তথা ইসলাম অবমাননা করা । তবে এটি শুধু এক দোষেই দুষ্ট নয় ; বরং সর্বস্তরের বোদ্ধাদের প্রতিবাদের সম্মিলনে ফেসবুকের বিরুদ্ধে তৎপরতা এখন সামাজিক থেকে বৈশ্বিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে । বাংলাদেশ সরকারকেও এর আঁচ অনুভব করতে হবে এবং এটি বন্ধের মানসিকতায় অটুট থাকতে হবে । রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের প্রতি সংহতি সমুন্নত রাখতে হবে । ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষের ভেতরে মানবিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বলয় তৈরিকে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক বলে । ৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় থেকেই ইন্টারনেটভিত্তিক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তৈরি কাজের সূচনা হয় । WELL ( ১৯৮৫) , Theglobe.com ( ১৯৯৪) , Geocities ( ১৯৯৪) Tripod.com ( ১৯৯৫) ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান প্রথম