সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ধর্মব্যবসায়ী ওহাবী, খারিজী, তাবলীগি জামাতীদের থেকে সাবধান!

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, উলামায়ে ‘ছূ’রা হচ্ছে সৃষ্টির নিকৃষ্ট থেকে নিকৃষ্টতম। যে সকল মাওলানারা প্রকাশ্যে বেপর্দা হয়, ছবি তোলে, ভিডিও করে, টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে, খেলাধুলা করে ও দেখে, ইসলামের নামে গণতন্ত্র তথা ভোট, নির্বাচন করে এবং এগুলো জায়িয বলে ফতওয়া দেয় অর্থাৎ যারা দ্বীনের বিনিময়ে দুনিয়া গ্রহণ করে তারাই উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী। এদের থেকে দূরে থাকা মুসলমানদের জন্য ফরয কেননা এদের কারণেই মুসলমান ঈমান আমল নষ্ট করে গোমরাহীতে নিমজ্জিত হয়। তাই উলামায়ে ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মাওলানাদের চিহ্নিত ও প্রতিহত করা সকল মুসলমানদের জন্যই ফরয-ওয়াজিব। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই কেবল মাত্র আলিমগণই আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে থাকেন।

দেশ থেকে সমস্ত হারাম বাদ দিয়ে সমস্ত হালাল জারি করে আইন করা সরকারের জন্য কর্তব্য

কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ ওহী দ্বারা নাযিলকৃত যা অপরিবর্তনীয়, আর সংবিধান মানবরচিত যা পরিবর্তনযোগ্য। অতএব, ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সংবিধান কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সংশোধন করা মুসলমান সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য। যেমন পর্দা ফরয, বাল্যবিবাহ সুন্নত, ছবি তোলা, আঁকা, দেখা, গান-বাজনা, খেলাধুলা, মূর্তি, ভাস্কর্য ইত্যাদি হারাম। কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, পূর্বে ওহী দ্বারা নাযিলকৃত দ্বীন এবং পূর্বে, বর্তমানে ও পরে মানবরচিত সমস্ত মতবাদ রদ করে সত্য দ্বীন ও হিদায়েতসহ উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন। যার সাক্ষী স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি। অতএব “কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর বিরোধী কোন আইন পাস হবে না”- এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম হিসেবে সংবিধান সংশোধন করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল

নারী টিজিং বন্ধের আসল সমাধান

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, নাপাক থেকে নাপাকি ব্যতীত অন্যকিছু বের হয়না। তাই শুধু আইন করলেই চলবে না; যেতে হবে সমস্যা তৈরির উৎসমূলে। দেশী সিনেমা, ভারতীয় সিনেমা, টিভি চ্যানেলে প্রদর্শিত অবাধ অশ্লীল ছবি, মোবাইল পর্নো, অশ্লীল প্রিন্ট মিডিয়া; বিশেষত বাস্তবে সংক্ষিপ্ত, পাতলা পোশাকসহ ব্যাপক বেপর্দা-বেহায়ার অনুশীলনই নারী টিজিংয়ের আসল কারণ। কাজেই যতক্ষণ পর্যন্ত অশ্লীলতা বন্ধ করে ইসলাম-এ বর্ণিত পর্দার আহকাম মেনে না চলবে ততক্ষণ পর্যন্ত শুধু কথিত নারী টিজিং বন্ধ কেন? মূলত নারীর কোন অধিকারই সমুন্নত হবে না। অতএব, শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমান অধিবাসীর সরকারের উচিত- কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এ ফরয ঘোষিত ‘পর্দা’ সবার জন্যই ফরয ঘোষণা করা এবং ফরয হিসেবে তা পালনে বাধ্য করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যমীনে এবং পানিতে যত ফিৎনা-ফাসাদ (কথিত নারী টিজিং, নারী অধি

বিশ্ব জঙ্গী আমেরিকা সহ মুসলমনাদের উপর যুলুমকারীরা সাবধান!

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, কাফিররা চক্রান্ত করে আর মহান আল্লাহ পাক তিনি হিকমত করেন, তিনি উত্তম হিকমতওয়ালা। মুসলমান ও ইসলামকে মিটিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করে ব্রিটেন ও রাশিয়া সুপার ফকির হয়েছে। একইভাবে মুসলমানদের উপর নির্বিচারে নিপীড়ন ও আক্রমণের কারণে আমেরিকাও এখন একের পর এক খোদায়ী গযবে পড়ে সুপার ফকির হয়েছে। এখনো যদি আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইউরোপ, ইসরাইল, ইনডিয়া এরা মুসলমানদের প্রতি আগ্রাসী তৎপরতা বন্ধ না করে তবে তারা বর্তমানে যে ভিক্ষা করে খাচ্ছে তাও পাবে না। অতএব, সাবধান! যারা মুসলমানদের উপর এরূপ জুলুম করবে তাদের সবারই একই পরিণতি হবে। অর্থাৎ ধ্বংস অনিবার্য। অতএব, এখনো সময় আছে তওবা করে ফিরে আসা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মুসলমান ও ইসলামকে মিটিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করে ব্রিটেন ও রাশিয়া সুপার ফকির হয়েছে। একইভাবে মুসলমানদের উপর নির্বিচা

বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা দেশের জন্য সবদিক থেকেই ক্ষতিকর

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন- ইসলামী শরীয়তে সর্বপ্রকার খেলাধুলা হারাম। তাই বলার অপেক্ষাই রাখে না যে, ইসলামের দৃষ্টিতে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা হারাম। শরীয়ত-এর উছুল হচ্ছে- হারামকে হালাল বলা, হারাম কাজে খুশি প্রকাশ করা, হারাম কাজে উৎসাহিত করা ও সাহায্য সহযোগিতা করা হারাম ও নাজায়িয; যা ঈমান নষ্টের কারণ। তাই সকল মুসলমানের জন্য ফরয ওয়াজিব হচ্ছে- বিশ্বকাপ ক্রিকেটসহ সকল প্রকার খেলাধুলা এবং এ সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, শরীয়ত সর্বপ্রকার খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করেছে। যেমন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “সমস্ত খেলাধুলা হারাম।” (মুস্তাদরেকে হাকিম) মূলত ক্রিকেট, ফুটবল এবং এ জাতীয় সকল খেলাধুলার উদ্ভাবক হচ্ছে বিধর্মীরা। অর্থাৎ বর্তমানে প্রচলিত সমস্ত খেলাধুলাই বিধর্মীদের দ্বা