সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কট্টর ইসলামবিদ্বেষী রোদেলা প্রকাশনীর শুধু বইমেলার স্টল বন্ধ নয়, তাদের প্রকাশনীর লাইসেন্স বাতিল করতে হবে, প্রকাশিত সমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই নিষিদ্ধ করতে হবে, মুরতাদদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে

কট্টর ইসলামবিদ্বেষী কাফিরের অনুচর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে প্রকাশনা সংস্থা ‘রোদেলা প্রকাশনী’। এরা বিভিন্ন বিদেশী ইসলামবিদ্বেষী, কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী বই অনুবাদ করে এদেশে প্রকাশ করে। এছাড়াও অনলাইন মুক্তমনা, ধর্মকারী, নবযুগ, সামহোয়্যার ইন ব্লগ, নাগরিক ব্লগ, সচলায়তন, মতিকন্ঠের মতো কুখ্যাত নাস্তিক্যবাদীদের ব্লগের লেখকদের রচিত, অনুদিত, সম্পাদিত বইসমূহ এই বিতর্কিত ‘রোদেলা প্রকাশনী’ প্রকাশ করে থাকে। হয়তো এবারের বই মেলায় ১৪১-১৪২নং স্টলে ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামে জঘন্য বইটি নিয়ে অনলাইনে তীব্র প্রতিবাদ করায় কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে, ফলে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ বই মেলায় প্রকাশনীর স্টলটি বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু এ ধরনের ইসলামবিদ্বেষী ও কুখ্যাত নাস্তিকদের বই তাদের প্রকাশনীতে আরো অনেক আছে, যেগুলো কারো নজরে আসেনি কিংবা প্রতিবাদ হয়নি। প্রতিবাদ হয়নি বলে এসমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে চলতে পারে না। সরকার যদি এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, তবে দেশের জনগণ তাদেরও ছাড়বে না, সরকারকেও কোনো প্রকার ছাড় দিবে না। উল্লেখ্য, ইরানের নিষিদ্ধ ও মৃত্যুদ-প্রাপ্ত

দেশের চলমান সহিংসতা, জনগণের বিপদ এসব মূলত নিজেদের হাতের কামাই ॥ ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডে এবং হারাম কাজে মুসলমানদের প্রতিবাদ বিমুখ হওয়া এবং মৌন সমর্থনই এর মূল কারণ

পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “যমীনে ও পানিতে যত ফিতনা সব মানুষের হাতের কামাই।” (পবিত্র সুরা রুম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪১) দেশের চলমান পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে দেখা যাচ্ছে, মানুষ আগুনে পুড়ছে, অর্থনীতি ধ্বংস হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বহু পরিবহন, ভবন, প্রোপার্টি আগুন লেগে জ্বলেপুড়ে কয়লা হচ্ছে- এসব ধ্বংসযজ্ঞ মূলত মানুষের পাপের ফসল। যে জাতি সারাদিন গুনাহ’য় লিপ্ত থাকে, ঠিকমতো যাকাত আদায় করে না, ব্যভিচার ও অবৈধ মেলামেশায় লিপ্ত থাকে, যালিম শাসকদের (ভোট দিয়ে) সমর্থন করে, মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু কাফির-মুশরিক (হিন্দু)দের সাথে মেলামেশা করে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে ও তাদের অপসংস্কৃতি, রীতি-রেওয়াজকে আপন করে নেয় তাদের পরিণতি এর চেয়ে ভালো কি হতে পারে? মুসলমানরা এখন বিজাতির অনুসরণে হারাম পহেলা ফাগুন-পহেলা বৈশাখ পালন করে, হারাম ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করে, হারাম খেলাধুলায়, গানবাজনায় মজে থাকে, থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করে। কিন্তু এসব কর্মকা- সম্পর্কে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হুকুম কী তা আদৌ কেউ তালাশ করে না। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া

পার্বত্যাঞ্চল নিয়ে দেশবিরোধী চক্রান্ত করে যাচ্ছে প্রথম আলো; নব্যরাজাকার সম্পাদক মতিউরকে গ্রেফতার করে অবিলম্বে ফাঁসিতে ঝুলানো হোক

সম্প্রতি সরকার আইন করেছে, কোনো বিদেশী সংস্থা বা ব্যক্তি পার্বত্য এলাকায় প্রবেশ করতে চাইলে প্রশাসনের অনুমতি নিতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঁচাতে সরকারের এই আইন কুচক্রীদের বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এই আইন অবশ্যই সময়োপযোগী এবং রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশী-বিদেশী কিছু কুচক্রী মহল বিভিন্ন এনজিও ও মানবাধিকার সংস্থার মুখোশে পার্বত্য এলাকায় প্রবেশ করে বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা বিচ্ছিন্নতাবাদী উগ্র উপজাতি সন্ত্রাসীদের বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে, পূর্ব-তিমুর কিংবা দক্ষিণ সুদানের মতো তিন পার্বত্য জেলাকেও বাংলাদেশ থেকে পৃথক করে একটি নতুন খ্রিস্টান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। মূলত, এ চক্রান্ত রুখতেই নতুন আইন করতে বাধ্য হয় সরকার। সরকার কুচক্রী বিদেশীদের যাতায়াতের পথে প্রতিবন্ধকতা করতে পারলেও পারেনি প্রথম আলোর মতো বিদেশীদের এজেন্টদের চক্রান্ত বন্ধ করতে। এই প্রথম আলো (ওরফে প্রথম কালো) সূচনা লগ্ন থেকেই এ সকল বিদেশী কুচক্রীদের প্রকাশ্য সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি সরকারের উ

পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কটূক্তিকারী প্রকাশনার সাথে জড়িত এবং এর স্বপক্ষে আন্দোলনকারীদের সকলকে চিহ্নিত করা, গ্রেফতার করা এবং তাদের মৃত্যুদ- দেয়া সরকারের ফরয দায়িত্ব, অন্যথায় সরকার সহযোগী বলে প্রমাণিত হবে

গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী তারিখে ‘নবি মুহম্মদের ২৩ বছর’ নামক ইসলামবিরোধী একটি জঘন্য ও বিতর্কিত বইয়ের স্বপক্ষে এবং বই মেলায় উক্ত বইয়ের প্রকাশনীর স্টল খুলে দেয়ার জন্য ঢাবিতে প্রকাশ্যে সমাবেশ করলো একদল ইসলামবিদ্বেষী মুরতাদ। (সংবাদ সূত্র: বিবিসি বাংলা, ১৭/০২/২০১৫ ঈসায়ী) যেসব কুলাঙ্গার আজকে এ জঘন্য বইয়ের পক্ষে সাফাই গেয়ে রোদেলা প্রকাশনী খুলে দিতে বলছে এবং যেসমস্ত নাস্তিক, ইসলামবিদ্বেষী লেখক, প্রকাশক, পরিবেশক ইত্যাদি এর সাথে জড়িত তাদের এক এক করে চিহ্নিত করে গ্রেফতার করতে হবে। এদেরকে হাজতে নিয়ে ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্যের অপরাধে তাদের জিহ্বাগুলো কেটে দিতে হবে, লেখনির মাধ্যমে ইসলামবিদ্বেষ ছড়ানোর অপরাধে হাতের আঙ্গুলগুলো কেটে ফেলতে হবে এবং শরীয়া মোতাবেক মুরতাদের শাস্তি হিসেবে তাদের প্রত্যেককে মৃত্যুদ- দিতে হবে। সরকার যদি তাদেরকে গ্রেফতার না করে, মৃত্যুদ- না দেয় তবে, এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগণের কাছে এটা পরিষ্কার হয়ে যাবে যে, খোদ সরকার নিজেই তাদের প্রশ্রয়দাতা এবং তাদের সহযোগী। আর এমনটি প্রমাণিত হলে দেশের বিক্ষুব্ধ জনগণের চাপিয়ে রাখা ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটবে। এতে সরকারসহ সমস্ত ইসলামবিদ্ব

প্রাণপ্রিয় নবীজী উনাকে নিয়ে কটূক্তি করে বই প্রকাশ এদেশের মুসলমানগণ বরদাশত করবে না, অতিসত্বর এসমস্ত বইয়ের সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করে তাদের মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে

কুখ্যাত ইসলামবিদ্বেষী ও নাস্তিক লেখকদের বই প্রকাশকারী রোদেলা প্রকাশনীর ‘নবী মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামক বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠায় চরমভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের পবিত্র বিষয়সমূহ নিয়ে কটূক্তি, ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ, অবমাননা করা হয়েছে। উক্ত বইয়ের ২৮ পৃষ্ঠায় লেখা রয়েছে, ‘তিনি আগে মূর্তিপূজা করতেন।’ নাউযুবিল্লাহ অথচ আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজী তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “আমি প্রেরিত হয়েছি বাদ্যযন্ত্র এবং মূর্তি ধ্বংস করার জন্য।” আখিরী নবী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো দূরের কথা উনার মহাসম্মানিত পূর্বপূরুষগণ উনাদের মধ্যেও কেউ মূর্তিপূজারী বা মুশরিক ছিলেন না, বরং উনাদের প্রত্যেকেই সিজদাকারী বান্দা অর্থাৎ উনারা অনেকে নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম ছিলেন। আর বাকি যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ ছিলেন। এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন পাকে আছে, “তিনি (মহান আল্লাহ পাক) আপনাকে সিজদাকারীগণদের মধ্যে স্থানান্তরিত করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯, তাফসীরে কবীর ১৩/৩৮) বইটির ১৭৯ পৃষ্ঠায় ইফকের ঘটনা নিয়ে হযরত উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্

ইসলামবিদ্বেষী বই প্রকাশ করে কোনো প্রকাশক ক্ষমা চাইলেই তাকে ক্ষমা করা যাবে না; বরং প্রকাশক, লেখক, স্বত্বাধিকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে গ্রেফতার করে ইসলাম অবমাননার কারণে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে

প্রধানমন্ত্রী কিংবা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কেউ লেখালেখি কিংবা ব্যঙ্গ ছবি প্রকাশ করলে তাকে চিহ্নিত করে গ্রেফতার করতে সরকারের সময় লাগে না। লেখক কিংবা ব্যঙ্গ প্রকাশকের কোনো প্রকার ক্ষমা প্রার্থনাও গ্রহণযোগ্য হয় না। বরং তাকে সরাসরি জেল হাজতে ঢুকানো হয়। তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে যেখানে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান সেখানে কিভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে লেখালেখি, প্রকাশনা, ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ হতে পারে? এটা কি করে সরকার বরদাশত করতে পারে? যেখানে খোদ প্রধানমন্ত্রী নিজে নামায পড়েন, পবিত্র কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করেন, সেখানে তিনি কি করে এসব বরদাশত করেন- তা বোধগম্য নয়। প্রসঙ্গত, এবারের বইমেলায় আগামী প্রকাশনী থেকে কুখ্যাত ও বিতাড়িত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের ‘গদ্য পদ্য’ নামক একটি বই বেরিয়েছে। বইটিতে ১২৭ পৃষ্ঠায় ‘যৌনাঙ্গ’ শিরোনামে পবিত্র ইসলাম ধর্মকে নারীর গোপনাঙ্গের সাথে তুলনা দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ। সে লিখেছে, “মেয়েদের শরীর ইসলামের বড় সম্পদ, মেয়েদের ... ঝুলে আছে যাবতীয় ইসলাম। ... নড়লে চড়লে ইসলাম খসে পড়ে। আল্লাহ’র পেয়ারা নবী এ কারণেই মেয়েদের বল

ইসলামবিদ্বেষী ও নাস্তিকদের শেকড় খোদ সরকার ও প্রশাসনের মধ্যেই; সরকারের জন্য ফরয এদেরকে চিহ্নিত করে শরঈ শাস্তি দেয়া। অন্যথায় মুসলমানগণ ক্ষিপ্ত হলে তার দায়-দায়িত্ব সরকারের

সম্প্রতি দেশে কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। বিদেশী এজেন্ট গণমাধ্যম আর কিছু গ্রন্থ প্রকাশনা সংস্থার উপর ভর করে এসব অবাঞ্চিত মহল ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে নাস্তিক্যবাদ, সমকামিতা, নারী স্বাধীনতা আর প্রগতিশীলতার নামে বেপরোয়াভাবে ইসলামবিদ্বেষমূলক কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এরা মুসলমান সমাজে বাস করে, মুসলমানদেরটা খেয়ে-পরে আবার মুসলমানদের চেতনাতেই অবিরত কুঠারাঘাত করে যাচ্ছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এরা এতো বড় দুঃসাহস কোথায় পাচ্ছে? এদের শেকড় কোথায়? বলাবাহুল্য, আমাদের দেশের শাসকগোষ্ঠীর ভারতের প্রতি অস্বাভাবিক রকম দুর্বলতা থাকার কারণে প্রশাসনে ও গুরুত্বপূর্ণ পদ দখলে যেরূপ হিন্দুরা আধিপত্য করে রেখেছে, তদ্রুপ শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, মিডিয়া, প্রকাশনাতেও তারা তাদের বেপরোয়া কর্মকা- পরিচালনা করছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রতিটা হিন্দুই কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, অনেকে প্রকাশ্যে নাস্তিক ছূরতে ইসলামবিদ্বেষ ছড়ায়, যেন হিন্দুদের উপর আঘাত না আসে। আসলে অধিকাংশ নাস্তিকই কট্টর হিন্দু। প্রসঙ্গত, প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা হিন্দু কিংবা নাস্তিকরাই যে সারা দেশে নাস্তিক্যবাদের কিংবা ইস

ভারতবর্ষে মুসলিম সভ্যতা থেকে শিক্ষা নিয়েই যবন হিন্দুরা লেজ বিশিষ্ট মানুষ হওয়ার চেষ্টা করেছিলো॥ হিন্দু লেখকদের হিংসাত্মক লেখনিতেও এই ইতিহাস প্রমাণিত হয়

১৭৫৭ সাল থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত কলকাতায় ব্রিটিশদের রাজধানী থাকায় শুধু এ অঞ্চলেই হিন্দুদের প্রভাব বেশি ছিল। কিন্তু ভারতের অন্যান্য অঞ্চল, বিশেষ করে উত্তরপ্রদেশে তা ছিল না। ফলে সাতচল্লিশে ভারত বিভাগের পরও সেসব জায়গায় মুসলিমপ্রধান সমাজব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল। এ নিয়ে আক্ষেপ করে নীরদ সি চৌধুরী ১৯৬৬ সালে ‘দেশ’ পত্রিকাতে প্রকাশিত ‘হিন্দুর মুসলমানী পরিচ্ছদ কেন?’ শীর্ষক প্রবন্ধে উল্লেখ করেছে- “বাংলাদেশের সঙ্গে হিন্দুস্তানের (উত্তরভারতের) যে বড় সামাজিক ও সংস্কৃতিগত প্রভেদ গত দুই-তিন শত বৎসর ধরিয়া দেখা গিয়াছে তাহা এই- আমাদের (হিন্দুদের) মধ্যে নাগরিক, সভ্য ও বিদগ্ধ জনরা হিন্দু; আর মুসলমানরা প্রধানত গ্রামবাসী, কৃষক। আর আগে হিন্দুস্তানে ছিল ইহার উল্টা- হিন্দুরা প্রধানত গ্রামবাসী, কৃষক, খুব বেশি হইলে দোকানদার; আর মুসলমানরা ছিল নাগরিক সভ্যতার অবলম্বন। তাই হিন্দুস্তানে হিন্দু মাত্রেই সভ্য বলিয়া গৃহীত হইতে চাহিলে মুসলমানী রীতি ধরিত, অর্থাৎ তাহাদের (হিন্দুদের) ভাষা হইত উর্দু-ফার্সী, পোশাক হইত আচকান ইত্যাদি, আদব-কায়দাও হইত মুসলমানসুলভ। এখন যেমন সামাজিক প্রতিষ্ঠা জন্য লোকে ‘সাহেব’ হইতে চায়, তখ

ভারতে ওয়াহাবীপন্থী দেওবন্দীরা হিন্দুত্ববাদে ঈমান এনে মুশরিক হয়ে গেছে, এখন থেকে তাদের হিন্দু দেওবন্দী বলতে হবে॥ তাদের অনুসারী কওমী খারিজীরাও তাদের অন্তর্ভুক্ত

বাংলাদেশের কওমী মাদরাসাগুলোর গুরু ভারতের জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ-এর নেতা মুফতে ইলিয়াস বলেছে- “শিব মুসলমানদের পিতা, তাকে আপনারা আদম, নবী বলতে পারেন। আমি জোর গলায় তা বলতে পারি, এটাই বাস্তবতা। অনেকে মনে করেন- আমাদের ধর্ম আরব থেকে এসেছে। কিন্তু এটা সত্য নয়। আমাদের ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে হিন্দুস্থান থেকে। হিন্দুস্থান আমাদের জন্মভূমি ও ধর্মভূমি- এতে কোনো সন্দেহ নেই। হিন্দুস্থানে বসবাস করা সকল মানুষ হিন্দু। হিন্দু আমাদের জাতির নাম আর আমাদের ধর্ম হলো ‘সনাতন’। মুসলিম ও হিন্দু বলে কোনো ধর্ম নেই। আমাদের একটাই ধর্ম, তা হলো ‘সনাতন’। আর হিন্দুস্থানকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আমি একমত। আমিও হিন্দু।” (সূত্র: ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈ.; সাহারা সময়, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈ; এবিপিলাইভ, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ ঈ) এখানে হিন্দু মুফতে ইলিয়াস নিজেকে শুধু হিন্দু বলে ঘোষণা দেয়নি, সে পুরো মুসলিম জাতিকে হিন্দু বানিয়েছে। এমনকি আমাদের আদি পিতা হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে অস্বীকার করে হিন্দুদের কাল্পনিক দেবতা শিবাকে নবী হিসেবে মেনে নিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! একই সাথে সে

স্বঘোষিত হিন্দু দেওবন্দী মুফতে ইলিয়াস কর্তৃক হিন্দুত্ববাদের শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের খন্ডন

বাংলাদেশের কওমী মাদরাসাগুলোর গুরু ভারতের জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ-এর নেতা মুফতে ইলিয়াস সম্প্রতি নিজেকে হিন্দু বলে পরিচয় দিয়ে হিন্দুত্ববাদের শ্রেষ্ঠত্বের কথা বলেছে। পাশাপাশি পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে প্রকাশ্য মিথ্যচার করেছে। তার বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের দাঁতভাঙা জবাব দেয়ার আগে তার কুফরী বক্তব্যগুলো হুবহু এখানে তুলে ধরা হলো- সে তার বক্তব্যে বলেছে, “শিব মুসলমানদের পিতা, তাকে আপনারা আদম, নবী বলতে পারেন। আমি জোর গলায় তা বলতে পারি, এটাই বাস্তবতা। অনেকে মনে করেন- আমাদের ধর্ম আরব থেকে এসেছে; কিন্তু এটা সত্য নয়। আমাদের ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে হিন্দুস্থান থেকে। হিন্দুস্থান আমাদের জন্মভূমি ও ধর্মভূমি- এতে কোনো সন্দেহ নেই। হিন্দুস্থানে বসবাস করা সকল মানুষ হিন্দু, হিন্দু আমাদের জাতির নাম আর আমাদের ধর্ম হলো ‘সনাতন’। মুসলিম ও হিন্দু বলে কোনো ধর্ম নেই, আমাদের একটাই ধর্ম, তা হচ্ছে ‘সনাতন’। আর হিন্দুস্থানকে হিন্দুরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আমি একমত। আমিও হিন্দু।” [সূত্র: ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস (ভারত), ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী; সাহারা সময় (ভারতীয় চ্যানেল), ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ঈসায়ী; এবিপি

যারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম অবমাননাকারী বই কিংবা প্রকাশনীর পক্ষে কথা বলবে, লেখালেখি করবে, মানববন্ধন-সভা করবে তাদের গ্রেফতার করতে হবে, অতঃপর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড দিতে হবে

একটি ভালো খবর হচ্ছে, ধর্মপ্রাণ মুসলমান উনাদের প্রতিবাদের মুখে বই মেলায় কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, ইসলাম অবমাননাকারী বই প্রকাশক রোদেলা প্রকাশনী বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এবং কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের বই বাজার থেকে তুলে দেয়া হয়েছে। এজন্য সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলকে মোবারকবাদ জানাই। কিন্তু দুঃখজনক খবর হচ্ছে, কুখ্যাত রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেয়ার জন্য, ইসলামবিদ্বেষী বই বাজারে প্রকাশের পক্ষে সভা-মানববন্ধন করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে কিছু কুলাঙ্গার নাস্তিক। রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে থেকে, ৯৮ ভাগ মুসলমানের সাথে থেকে তারা এতো বড় দুঃসাহস কোথায় পাচ্ছে? তারা প্রকাশ্যে নাস্তিক্যবাদ প্রচারকারী, ইসলাম অবমাননাকারী বই প্রকাশক রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেয়ার দাবি জানাচ্ছে, এসব জঘন্য বই আরো বেশি করে প্রকাশ করার ঊদ্ধত্য দেখাচ্ছে। তাদের এসব ঊদ্ধতপনা প্রকাশ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম অবমাননা করার কথিত অধিকার আদায়ের জন্য। তাদের এ ঐক্যজোট দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানের অন্তরে কুঠরাঘাত করার কথিত বাক স্বাধীনতার জন্য। যেটা এদেশের জনগণ কষ্মিনকালেও বরদাশত করবেনা। এসমস্ত কর্মকা-ের প্রতিক্রিয়ায় দেশে সৃষ্টি হবে অস্থ

নবীজি ও ইসলামকে নিয়ে সমালোচনা চলতেই পারে : নাস্তিক লেখক ও প্রকাশক

নবীজি ও ইসলামকে নিয়ে সমালোচনা চলতেই পারে : নাস্তিক লেখক ও প্রকাশক গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেওয়ার দাবিতে টিএসসিতে একদল নাস্তিক লেখক ও প্রকাশক সমাবেশ করে। ঐ সমাবেশে তারা দাবি করে, নবীজি ও ইসলামকে নিয়ে নাকি সমালোচনা চলতেই পারে। নাউযুবিল্লাহ। ঐ দিনের আলোচনার কিছু অংশের অডিও ক্লিপ এ লিঙ্ক ( http://goo.gl/tDbxc7 ) থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। ঐ অংশটুকু লিখিত আকারে নিচে দেওয়া হলো: “........আমরা মনে করি, আজকে এই প্রকাশক, রোদেলা প্রকাশনীর স্টল অবিলম্বে খুলে দিতে হবে,অতিসত্ব র সমস্ত বই বিক্রী করার সুযোগ দিতে হবে। বাংলা একাডেমিতে আজকে যে নৈরাজ্য চলছে, আমরা মনে করি, বাংলা একাডেমির বই মেলাকে কোন ভাবেই বায়তুল মোকাররমের সংস্করন করতে আমরা দেবনা। আজকে আপনারা জানেন, ফেব্রুয়ারী মাসের শুরুতেই এখানে আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা করতে আসি। এখানে হুমায়ুন আজাদের বই আছে,এখানে আহমেদ শরীফের বই আছে,এখানে বাংলাদেশের বিখ্যাত সবধরণের বই থাকে। আজকে সেই প্রকাশনা, সেই বইপত্র, সমস্ত কিছু নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ সরকার কাদের স্বার্থ দেখতে চায়? আমরা মনে করি,আজ থেকে হেফাজতের হুমকিতে কোন ধরনের নিষিদ্

ভারতের উগ্র হিন্দুরা মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করার জন্য ‘ঘরওয়াপসি’ নামক একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছে

ভারতের উগ্র হিন্দুরা মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করার জন্য ‘ঘরওয়াপসি’ নামক একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। সেই কার্যক্রম সফল করতেই দেওবন্দী মুফতিকে ভাড়া করে এ ধরনের উদ্ভট বক্তব্য দেওয়া হলো। সমগ্র মুসলিম জাতির উচিত এ বিকৃত বক্তব্যের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা, নয়ত এই বক্তব্যের দোহাই দিয়ে ভারতের মুসলমানদের গণহারে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করা হবে। দেওবন্দী মুফতি ইলিয়াসের বক্তব্য: “ভগবান শিব মুসলমানদের আদি পিতা ,উনাকে আপনারা আদম, নবী বলতে পারেন তবে এটাই বাস্তবতা আর আমি জোর গল ায় তা বলতে পারি। অনেকে মনে করেন আমাদের ধর্ম আরব থেকে এসেছে কিন্তু এটা সত্য নয়,আমাদের ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে হিন্দুস্থান থেকে। হিন্দুস্থান মক্কা-মদীনা থেকেও অধিক গুরুত্বপূর্ণ ধর্ম ভূমি। হিন্দুস্থানে বসবাস করা সকল মানুষ হিন্দু ,হিন্দু আমাদের জাতির নাম আর আমাদের ধর্ম হল সনাতন।মুসলিম ও হিন্দু বলে কোন ধর্ম নেই,আমাদের একটাই ধর্ম তা সনাতন।আর হিন্দুস্থানকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আমি একমত। আমিও হিন্দু ।" সূত্র: ১) https://www.youtube.com/watch?v=ddyke6Inem8

ভারতের মুফতে ইলিয়াসের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য ও খন্ডন

ভারতের মুফতে ইলিয়াসের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য ও খন্ডন (বক্তব্য লিঙ্ক: http://goo.gl/46hqg1 ) ১) কাফির ইলিয়াসের দাবি: শিব নাকি মুসলমানদের প্রথম নবী। নাউযুবিল্লাহ! খণ্ডন:প্রথম মানুষ হচ্ছেন হযরত আদম আলাইহিস সালাম, তিনি মুসলমানদের প্রথম নবী। এটি পবিত্র কুরআন শরীফে স্পষ্ট করে বর্ণনা করা আছে। আর শিব হচ্ছে হিন্দুদের কথিত পুরানীয় কল্পিতচরিত্র। কেউ যদি মুসলমান হয় এবং কুরআন শরীফ-হাদীস শরীফ বিশ্বাস করে তবে তার পক্ষে এ ধরনের কুফরী কথা বিশ্বাস করা কখনই সম্ভব নয়। তবে কেউ যদি কাফির হয়ে যায়, তার পক্ষে সম্ভব। ২) কাফির ইলিয়াসের দাবি : ‘ইসলাম ধর্ম-এর কেন্দ্র আরব নয়, হিন্দুস্তান । নাউযুবিল্লাহ। খণ্ডন: হযরত আদম আলাইহিস সালামকে সিংহল (শ্রীলঙ্কা)-এ নামানো হয়েছিলো, এর মাধ্যমে প্রমাণ হয় না ইসলাম ভারত থেকে এসেছে। কেননা হযরত হাওয়া আলাইহাস সালামকে নামানো হয়েছিলো সউদী আরবের জেদ্দায়। এরপর দুজনে পুনর্মিলিত হন সউদী আরবের আরাফার ময়দানে। উল্লেখ্য, হযরত আদম আলাইহি সালামের সৃষ্টির বহু বছর পূর্বেই মহান আল্লাহ তায়ালা জমিন সৃষ্টি করেন এবং জমিনের মধ্যে প্রথম সৃষ্টি হয় পবিত্র কাবা ঘর। এ সম্পর্কে কুরআন পাকে বল

মমতার বাংলাদেশ সফর: উদ্দেশ্য কি ??

মমতার বাংলাদেশ সফর: উদ্দেশ্য কি ?? দুই বাংলার সম্পর্ক উন্নয়ন, নাকি কলকাতার সিনেমার অবাধ মার্কেট সৃষ্টি ? সম্প্রতি মমতা বানর্জী বাংলাদেশে এসে তিস্তার পানি নামক স্বপ্নের কথা শুনিয়েছে। কিন্তু তিস্তার পানির কথা বলা মমতার আসার মূল উদ্দেশ্য ছিলো বলে মনে হয়নি, তার সফর সঙ্গী ও আলোচনার বিষয়বস্তু দেখে মনে হয়েছে ভিন্ন কিছু। মমতার সফরের মূল উদ্দেশ্য যে বাংলাদেশে কলকাতার সিনেমার অবাধ মার্কেট সৃষ্টি করা তা নিচের নিউজগুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন। খবরটি দেখুন: “মমতা বলেছে, ‘দুই দেশের সিনেমা শিল্প নিয়ে অনেক জট রয়েছে। আমি সেগুলো খোলার চেষ্টা করছি।’ এই জট খুলেতে মমতা বাংলাদেশ থেকে তিনজন ও ভারত থেকে তিনজন নিয়ে একটি কমিটি করার প্রস্তাব দেয়। কমিটির চেয়ারম্যান বাংলাদেশের সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরকে করার প্রস্তাব দেয়। নূর বাংলাদেশের তিনজন প্রতিনিধি ঠিক করবে। আর পশ্চিমবঙ্গ থেকে সে প্রতিনিধি হলো চলচিত্র নির্মাতা গৌতম ঘোষ, অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টপাধ্যায় ও শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস-এর কর্ণধার শ্রী শ্রীকান্ত মোহতা। তৃণমূল কংগ্রেসের এই নেত্রী আরো বলেছে, ‘কলকাতায় বাংলাদেশ চলচিত্র উৎসব করুক।

বইমেলায় ফের ইসলাম বিকৃত করে বই, ‘আল্লাহ পৌত্তলিকদের দেবতার নাম’ (নাউযুবিল্লাহ)

বইমেলায় ফের ইসলাম বিকৃত করে বই, ‘আল্লাহ পৌত্তলিকদের দেবতার নাম’ (নাউযুবিল্লাহ) এবারের বইমেলায় ফের ইসলাম বিকৃত বই পাওয়া গেছে। বইটির নাম ‘ধর্ম বিশ্বাসের তলোয়ার’। লেখক : ওয়াহিদ রেজা (সে নারায়নগঞ্জে খুন হওয়া তকীর আপন চাচা। তার মূল নাম এম এ রাব্বি। সে পেশায় একজন দন্ত চিকিৎসক) প্রকাশক : জিনিয়াস পাবলিকেশন্স প্রকাশনীর মালিক: হাবীবুর রহমান ঠিকানা: ইসলামী টাওয়ার ২য় তলা, বাংলাবাজার ফোন : 01712-096899, 7118755 --বইটির ২৪৭ পৃষ্ঠায় দাবি করা হয় কাবা ঘরের ভেতরে আল্লাহ নামক দেবতামূর্তি পূজা করা হতো, তাই পবিত্র কাবা ঘরকে বলা হয় বায়তুল্লাহ (নাউযুবিল্লাহ) --বইটির ২৪৭ পৃষ্ঠায় আল্লাহকে দেবীদের বাবা বলে উল্লেখ করা আছে। এক্ষেত্রে বলা হয়, লাত, উজ্জা ও মানত নামক যে তিনজন দেবীর নাম কুরআন পাকে এসেছে, তারা নাকি আল্লাহ’র মেয়ে (নাউযুবিল্লাহ) (বইটির কয়েকটি পৃষ্ঠা পিডিএফ করে দেওয়া হলো: http://goo.gl/2Ftzud ) বইটির প্রত্যেক পাতায় পাতায় মানুষের ধর্ম বিশ্বাসকে আঘাত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বাংলা একাডেমীর আইন অনুযায়ী বইমেলায় এ ধরনের বই বিক্রি হওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও এ ধরণের বিকৃতমনা বই প্রকাশ্য

পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মানহানীর দায়ে বই নিষিদ্ধ, বাজেয়াপ্ত হয় অনেক দেশেই, তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে কেন হবে না? উচ্চ আদালতে কে রুল হয় না? তবে কি ধর্ম অবমাননার সাথে সরকারও জড়িত?

বই বাজেয়াপ্ত বা নিষিদ্ধের ইতিহাসের শেষ নেই। যদিও সব বই নিষেধাজ্ঞার কারণ এক নয়। কোনটি ধর্ম অবমাননা, কোনটি রাষ্ট্র অবমাননা, কোনটি ভাষা বিকৃতি ইত্যাদি নানা কারণে বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার বই নিষিদ্ধ হয়েছে। অনেক অমুসলিম দেশেও ইসলামবিদ্বেষী বই প্রকাশের পর তা নিষিদ্ধ হওয়ার নজির আছে। যেমন, কট্টর ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক তসলিমা নাসরিনের রচিত ‘আমার মেয়েবেলা’র তৃতীয় খ- ‘দ্বি-খণ্ডিত’ বইটি নিষিদ্ধ হয় পশ্চিমবঙ্গে ২৮ নভেম্বর, ২০০৩ ঈসায়ী সালে। বাংলাদেশে ‘ক’ নিষিদ্ধ হওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে ‘দ্বি-খ-িত’ নামে বইটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি চরম বিদ্বেষমূলক বক্তব্য থাকার অভিযোগে ‘পশ্চিমবঙ্গ’ সরকার বইিট নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। বাংলাদেশেও ইতঃপূর্বে বহু বই নিষিদ্ধ হয়েছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কটূক্তি, অবমাননার কারণে। যেমন- কুখ্যাত নাস্তিক হুমায়ুন আজাদ রচিত ‘নারী’ বইটির আগাগোড়াই পবিত্র ইসলাম ধর্মবিদ্বেষিতা আর অশ্লীলতায় পরিপূর্ণ ছিলো। ১৯৯৫ সালের ১৯ নভেম্বর তৎকালীন সরকার বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এছাড়া তারই রচিত ‘উতল হাওয়া’ বইটিতে ইসলামবিরোধী তথ্য থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্র

মুসলমানদের চাকর থেকে যবন হিন্দুদের জমিদার হওয়ার ইতিহাস

অনেক হিন্দু মূর্খের মতো দাবি করে থাকে যে, বাংলাদেশের সব জমি নাকি হিন্দুদের ছিলো। তারা বলতে চায়, এদেশের মুসলমানরা নাকি হিন্দুদের জমি কেড়ে নিয়েছিলো। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু ইতিহাস বিকৃত করা, চুরি করা হিন্দুদের জাতিগত স্বভাব- একথা সবারই জানা রয়েছে। দখলদারিত্বের প্রকৃত ইতিহাস হচ্ছে- যবন হিন্দুরা যা দাবি করছে তার বিপরীত। পলাশীর যুদ্ধের পর বাংলাদেশ ভূখ-কে দখল করেছিলো নৌদস্যু ব্রিটিশরা। তখন বাংলার চারভাগের একভাগ ভূ-সম্পত্তি মুসলিম ছূফী-দরবেশ ও আলিম-উলামাগণ উনাদের অধীনে ছিলো। উনারা এসব সম্পত্তি আয় দিয়ে বিনামূল্যে বাঙালি মুসলমান সমাজকে শিক্ষিত করতেন। এদেশের প্রাচুর্যতা দেখে নৌদস্যু ইংরেজরা চক্রান্ত করলো কিভাবে এ দেশ থেকে সম্পত্তি লুটপাট করা যায়। নৌদস্যু প্রধান ওয়ারেন হেস্টিংস ১৭৯৩ ঈসায়ীতে ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ আইন করে। এই আইনের বলেই বাঙালি মুসলমানদের সমস্ত জমিজমা কেড়ে নিয়ে হিন্দুদের হাতে হস্তান্তর করে। এদিকে ব্রিটিশদের অনুগত মুসলিমবিরোধী এসব হিন্দুরা ছিল মুসলমানদের সভ্য সমাজ থেকে সমাজচ্যুত উপজাতি এবং যাবতীয় অসামাজিক অপকর্মের মূল হোতা। এসব নীচু শ্রেণীর হিন্দু চাকররা ইংরেজদের পা চাটতো কিছুটা জাত

ভারতবর্ষে মুসলিম সভ্যতা থেকে শিক্ষা নিয়েই যবন হিন্দুরা লেজ বিশিষ্ট মানুষ হওয়ার চেষ্টা করেছিলো॥ হিন্দু লেখকদের হিংসাত্মক লেখনিতেও এই ইতিহাস প্রমাণিত হয়

১৭৫৭ সাল থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত কলকাতায় ব্রিটিশদের রাজধানী থাকায় শুধু এ অঞ্চলেই হিন্দুদের প্রভাব বেশি ছিল। কিন্তু ভারতের অন্যান্য অঞ্চল, বিশেষ করে উত্তরপ্রদেশে তা ছিল না। ফলে সাতচল্লিশে ভারত বিভাগের পরও সেসব জায়গায় মুসলিমপ্রধান সমাজব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল। এ নিয়ে আক্ষেপ করে নীরদ সি চৌধুরী ১৯৬৬ সালে ‘দেশ’ পত্রিকাতে প্রকাশিত ‘হিন্দুর মুসলমানী পরিচ্ছদ কেন?’ শীর্ষক প্রবন্ধে উল্লেখ করেছে- “ বাংলাদেশের সঙ্গে হিন্দুস্তানের (উত্তরভারতের) যে বড় সামাজিক ও সংস্কৃতিগত প্রভেদ গত দুই-তিন শত বৎসর ধরিয়া দেখা গিয়াছে তাহা এই- আমাদের (হিন্দুদের) মধ্যে নাগরিক, সভ্য ও বিদগ্ধ জনরা হিন্দু; আর মুসলমানরা প্রধানত গ্রামবাসী, কৃষক। আর আগে হিন্দুস্তানে ছিল ইহার উল্টা- হিন্দুরা প্রধানত গ্রামবাসী, কৃষক, খুব বেশি হইলে দোকানদার; আর মুসলমানরা ছিল নাগরিক সভ্যতার অবলম্বন। তাই হিন্দুস্তানে হিন্দু মাত্রেই সভ্য বলিয়া গৃহীত হইতে চাহিলে মুসলমানী রীতি ধরিত, অর্থাৎ তাহাদের (হিন্দুদের) ভাষা হইত উর্দু-ফার্সী, পোষাক হইত আচকান ইত্যাদি, আদব-কায়দাও হইত মুসলমানসুলভ। এখন যেমন সামাজিক প্রতিষ্ঠা জন্য লোকে ‘সাহেব’ হইতে চায়, তখন তাহারা মুসল

কট্টর ইসলামবিদ্বেষী রোদেলা প্রকাশনীর শুধু বইমেলার স্টল বন্ধ নয়, তাদের প্রকাশনীর লাইসেন্স বাতিল করতে হবে, প্রকাশিত সমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই নিষিদ্ধ করতে হবে, মুরতাদদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে

কট্টর ইসলামবিদ্বেষী কাফিরের অনুচর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে প্রকাশনা সংস্থা ‘রোদেলা প্রকাশনী’। এরা বিভিন্ন বিদেশী ইসলামবিদ্বেষী, কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী বই অনুবাদ করে এদেশে প্রকাশ করে। এছাড়াও অনলাইন মুক্তমনা, ধর্মকারী, নবযুগ, সামহোয়্যার ইন ব্লগ, নাগরিক ব্লগ, সচলায়তন, মতিকন্ঠের মতো কুখ্যাত নাস্তিক্যবাদীদের ব্লগের লেখকদের রচিত, অনুদিত, সম্পাদিত বইসমূহ এই বিতর্কিত ‘রোদেলা প্রকাশনী’ প্রকাশ করে থাকে। হয়তো এবারের বই মেলায় ১৪১-১৪২নং স্টলে ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামে জঘন্য বইটি নিয়ে অনলাইনে তীব্র প্রতিবাদ করায় কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে, ফলে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ বই মেলায় প্রকাশনীর স্টলটি বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু এ ধরনের ইসলামবিদ্বেষী ও কুখ্যাত নাস্তিকদের বই তাদের প্রকাশনীতে আরো অনেক আছে, যেগুলো কারো নজরে আসেনি কিংবা প্রতিবাদ হয়নি।  প্রতিবাদ হয়নি বলে এসমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে চলতে পারে না। সরকার যদি এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, তবে দেশের জনগণ তাদেরও ছাড়বে না, সরকারকেও কোনো প্রকার ছাড় দিবে না।  উল্লেখ্য, ইরানের নিষিদ্ধ ও মৃত্যুদ-প্রাপ্ত মুরতাদ-মুনা

বই মেলায় ইসলামবিদ্বেষী ও মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কটূক্তিকারী প্রকাশনায় সয়লাব

বই মেলায় ইসলামবিদ্বেষী ও মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কটূক্তিকারী প্রকাশনায় সয়লাব; এটা কি সরকারের উদাসীনতায়, নাকি মৌন সমর্থনে? সরকারকে এর জবাবদিহি করতে হবে, এ সমস্ত প্রকাশনী নিষিদ্ধ ও তাদের বইগুলো বাজেয়াপ্ত করতে হবে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, নাস্তিক, উগ্র হিন্দুত্ববাদী, মৌলবাদীদের দখলে বই মেলা। এটা শুধু বইমেলায় নয়, বরং দেশের শিক্ষা-সাহিত্য, সংস্কৃতিজুড়ে হু হু করে বিস্তৃত হচ্ছে এসব ইসলামবিদ্বেষীদের কর্মকাণ্ড। পশ্চিমা ও ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো তাদের কর্মকা-কে আরো ব্যাপক পরিসরে ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করছে। নাঊজুবিল্লাহ! আর সরকারের নীরব ভূমিকায় এসবের মধ্যে সহায়তারই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।  প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বইমেলায় ইসলামবিদ্বেষী এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পবিত্র ও সম্মানিত বিষয়সমূহ নিয়ে কটূক্তি করে অনেক বই প্রকাশনা হয়েছে। তারমধ্যে ২৪২-২৪৪নং স্টলে ‘রোদেলা’ প্রকাশনী ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামক একটি জঘন্য বই প্রকাশ করেছে। এ বইটিতে বলা হয়েছে, পবিত্র কুরআন শরীফ আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মস্তিষ্ক উদ্ভব অর্থাৎ মনগড়া, নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!! মহান আল্লাহ

স্বনির্ভর বাংলাদেশের উপরই নির্ভর করে বেঁচে থাকে ফকির ভারত

স্বনির্ভর বাংলাদেশের উপরই নির্ভর করে বেঁচে থাকে ফকির ভারত: আজ্ঞাবহ সরকারের কারণেই ভারত নিম্নমানের পণ্য রপ্তানি করে এদেশের মানসম্পন্ন পণ্যদ্রব্য আমদানি (চুরি) করে যাচ্ছে বাংলাদেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমই ভারত নিয়ন্ত্রিত ও ভারতের আজ্ঞাবহ সরকারের সেন্সরে থাকার কারণে এ তথ্যটি অনেকেরই জানা নেই যে, বাংলাদেশে প্রতিবছর ফল-ফলাদি, যেকোনো ফসলের বাম্পার ফলন হলেও তা আমরা কেন ভোগ করতে পারি না? বাংলাদেশ স্বনির্ভর হওয়া সত্ত্বেও কেন আমাদের আমদানি নির্ভর হয়ে থাকতে হয়? বাংলাদেশে যেকোনো ফসল উৎপাদনে বাম্পার ফলনের খবর প্রকাশ হলেও কেন রফতানির খবর পাওয়া যায় না? তাহলে এ ফসলগুলো কোথায় যায়? দেশের চাহিদার অতিরিক্ত ফলন হওয়া পরেও কেন আমাদের উচ্চমূল্য দিয়ে কিনতে হয়? প্রতি বছর ইলিশের ভরা মৌসুমেও কেন আমরা ইলিশ খেতে পারি না?  এসব প্রশ্নের অনুসন্ধানী রিপোর্ট বা নেপথ্যের কাহিনী গণমাধ্যমে প্রকাশ না হলেও একথা অনেকেরই জানা আছে যে, বাংলাদেশে উৎপাদিত অধিকাংশ ফসলই চলে যায় (পাচার হয়) পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে। ভারত নানান চ্যানেলে (সরকারি-বেসরকারি দালালদের মাধ্যমে) এগুলো চুরি করে নিয়ে যায়। এর একটা অংশ দিয়ে ভারত নিজেরা খেয়ে বেঁচে থাক

দেশের চলমান সহিংসতা, জনগণের বিপদ এসব মূলত নিজেদের হাতের কামাই

দেশের চলমান সহিংসতা, জনগণের বিপদ এসব মূলত নিজেদের হাতের কামাই ॥ ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডে এবং হারাম কাজে মুসলমানদের প্রতিবাদ বিমুখ হওয়া এবং মৌন সমর্থনই এর মূল কারণ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “যমীনে ও পানিতে যত ফিতনা সব মানুষের হাতের কামাই।” (পবিত্র সুরা রুম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪১)  দেশের চলমান পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে দেখা যাচ্ছে, মানুষ আগুনে পুড়ছে, অর্থনীতি ধ্বংস হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বহু পরিবহন, ভবন, প্রোপার্টি আগুন লেগে জ্বলেপুড়ে কয়লা হচ্ছে- এসব ধ্বংসযজ্ঞ মূলত মানুষের পাপের ফসল। যে জাতি সারাদিন গুনাহ’য় লিপ্ত থাকে, ঠিকমতো যাকাত আদায় করে না, ব্যভিচার ও অবৈধ মেলামেশায় লিপ্ত থাকে, যালিম শাসকদের (ভোট দিয়ে) সমর্থন করে, মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু কাফির-মুশরিক (হিন্দু)দের সাথে মেলামেশা করে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে ও তাদের অপসংস্কৃতি, রীতি-রেওয়াজকে আপন করে নেয় তাদের পরিণতি এর চেয়ে ভালো কি হতে পারে? মুসলমানরা এখন বিজাতির অনুসরণে হারাম পহেলা ফাগুন-পহেলা বৈশাখ পালন করে, হারাম ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করে, হারাম খেলাধুলায়, গানবাজনায় মজে থাকে, থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন

পার্বত্যাঞ্চল নিয়ে দেশবিরোধী চক্রান্ত করে যাচ্ছে প্রথম আলো

পার্বত্যাঞ্চল নিয়ে দেশবিরোধী চক্রান্ত করে যাচ্ছে প্রথম আলো; নব্যরাজাকার সম্পাদক মতিউরকে গ্রেফতার করে অবিলম্বে ফাঁসিতে ঝুলানো হোক সম্প্রতি সরকার আইন করেছে, কোনো বিদেশী সংস্থা বা ব্যক্তি পার্বত্য এলাকায় প্রবেশ করতে চাইলে প্রশাসনের অনুমতি নিতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঁচাতে সরকারের এই আইন কুচক্রীদের বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এই আইন অবশ্যই সময়োপযোগী এবং রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশী-বিদেশী কিছু কুচক্রী মহল বিভিন্ন এনজিও ও মানবাধিকার সংস্থার মুখোশে পার্বত্য এলাকায় প্রবেশ করে বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা বিচ্ছিন্নতাবাদী উগ্র উপজাতি সন্ত্রাসীদের বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে, পূর্ব-তিমুর কিংবা দক্ষিণ সুদানের মতো তিন পার্বত্য জেলাকেও বাংলাদেশ থেকে পৃথক করে একটি নতুন খ্রিস্টান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। মূলত, এ চক্রান্ত রুখতেই নতুন আইন করতে বাধ্য হয় সরকার।  সরকার কুচক্রী বিদেশীদের যাতায়াতের পথে প্রতিবন্ধকতা করতে পারলেও পারেনি প্রথম আলোর মতো বিদেশীদের এজেন্টদের চক্রান্ত বন্ধ করত

৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এ দেশের পাঠ্যবইয়ে কুফরী শিক্ষা কেন?

৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এ দেশের পাঠ্যবইয়ে কুফরী শিক্ষা কেন? সরকার কি এদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ইসলামবিদ্বেষী ও কাফির বানাতে চায়? সরকারকে এর জবাবদিহি করতে হবে আমাদের দেশের এনসিটিবি (জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড) কর্তৃক প্রকাশিত ও ভারত থেকে মুদ্রণকৃত বইগুলোতে প্রকাশ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে কটাক্ষ করে অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অনেক কুফরী, শিরকীমূলক বক্তব্য ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। যা চরম পর্যায়ের দুঃসাহসিকতা। রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান অধিবাসী উনাদের সন্তানদের এসব কুফরী শিক্ষাতে এমন কায়দায় বাধ্য করা হচ্ছে, যেভাবে ভারতে মাদরাসাগুলোতে গীতা পাঠে বাধ্য করা হচ্ছে। সরকারি পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে এসমস্ত কুফরী ও ইসলাম পরিপন্থী বিষয় অন্তর্ভুক্ত করায় দেশের সচেতন অভিভাবকমহলের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হচ্ছে।  উল্লেখ্য, তৃতীয় শ্রেণীর ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বইয়ের জনসংখ্যা অধ্যায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘কম সন্তান নিলে বড়লোক হয়, অধিক সন্তান নিলে গরিব হয়’ আবার, ‘কম সন্তান নিলে আধুনিক হয়, অপরদিকে যাদের মুখে দাড়ি থাকে এবং মাথায় ঘোমটা থাকে তারাই অধিক সন্তান নেয়।’ নাউযুবিল্লাহ! 

দেশে উগ্র হিন্দুদের আস্ফালন: বাঙালি মুসলমানের ইতিহাস সরকারের স্মরণ রাখা উচিত

এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনারা ঘুমন্ত হতে পারে, মৃত নয়। নিজেদের ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না। ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ ভয়াল রাতে পাক বাহিনী যখন বাঙালিদের অতর্কিত হামলা করে, তখনও বাঙালিরা ঘুমিয়ে ছিলো, হামলা মোকাবেলায় অপ্রস্তুত ও নিরস্ত্র ছিলো। শত্রু বাহিনী যতটুকু ক্ষতিসাধন করতে পেরেছিলো তা রাজাকারদের সহায়তায়। সেই স্বদেশবিরোধী মুনাফিক রাজাকারদেরও দিন ফুরিয়ে আসছে। ৭১-এ পাক বাহিনীর হামলার মোকাবেলা কিন্তু ঘুমন্ত বাঙালিরাই করেছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে কেবল ঈমানদীপ্ত বাঙালির দেশপ্রেম চেতনার কারণে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও তাঁর ভাষণে ‘দেশকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ’ বলে বাঙালি মুসলমানদের সেই ঈমানী জযবাকে আরো শানিত করে দিয়েছিলেন। যার ফলে অল্প কিছু বাঙালির হাতেই নাস্তানাবুদ হয়েছিলো সশস্ত্র পাক বাহিনী। এছাড়াও ইতিহাসে আরো দেখা যায়, ১৯৬৫ সালে লাহোরে ব্রেকফাস্ট করার ঘোষণা দিয়ে ৬০০ ট্যাঙ্ক নিয়ে ভারতীয় হানাদারা রওনা দিয়েছিল। কিন্তু তাদের অপচেষ্টা ধূলিস্যাৎ করে দেয়ার জন্য দাঁড়িয়ে যায় মাত্র ৬০০ বাঙালি মুসলিম তরুণ। তারা পেটে ডিনামাইট বেঁধে হাসতে হাসতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারতীয় মুশরিক হানাদারদের ৬০০ ট্যাঙ্কের নি

ভারতের গোঁড়া হিন্দু মুশরিকরা যতটুকু সভ্যতা পেয়েছে তা মুসলিম শাসনামলে

ভারতের গোঁড়া হিন্দু মুশরিকরা যতটুকু সভ্যতা পেয়েছে তা মুসলিম শাসনামলে, হিন্দুদের বর্বরোচিত সতীদাহ প্রথাও বন্ধ করেছিলেন মুসলিম শাসকগণ একথা সবারই জানা রয়েছে, হিন্দুধর্মের একটি গোঁড়া বর্বর প্রথার নাম হচ্ছে ‘সতীদাহ প্রথা’। এ বর্বর নির্মম প্রথা অনুসারে স্বামীর মৃত্যুর পর চিতায় মৃত স্বামীর সাথে জীবন্ত স্ত্রীকেও পুড়িয়ে হত্যা করা হতো। মহিলাটি পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করলে, উগ্র হিন্দুরা তাকে টেনে-হেঁচড়ে, পিটিয়ে এরপর অগ্নিকুন্ডের মধ্যে নিক্ষেপ করতো। এটা বন্ধের ইতিহাস নিয়ে অনেকে দাবি করে থাকে যে- চোর রামমোহন রায় হিন্দুদের সতীদাহ প্রথা বন্ধ করেছিল। অনেকে দাবি করে, ব্রিটিশ বেনিয়া উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক আইন করে সতীদাহ বন্ধ করেছিলো। আসলে প্রকৃতসত্য হচ্ছে, এর বহু আগেই মুসলিম শাসকরা বিভিন্ন সময় আইন করে এ বর্বর নির্মম প্রথা বন্ধ করেন, কিন্তু ইতিহাসে শুধু রামমোহন ও বেন্টিঙ্কের কথাই উল্লেখ করা হয়। যেমন: (১) সতীদাহ প্রথা বন্ধের প্রথম সরকারি প্রচেষ্টা মুসলিমরা করেছিলেন। মুহাম্মদ বিন তুঘলক তিনি সর্বপ্রথম এই প্রথা বন্ধের চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন। (L. C. Nand, Women in Delhi Sultanate, Vohra Publishers and Distribu

বাঙালি সংস্কৃতির নামে কথিত হারাম বসন্ত উৎসব বা পহেলা ফাল্গুন কি আসলেই বাঙালি সংস্কৃতি?

বাঙালি সংস্কৃতির নামে কথিত হারাম বসন্ত উৎসব বা পহেলা ফাল্গুন কি আসলেই বাঙালি সংস্কৃতি? নাকি এদেশের ঈমানদীপ্ত মুসলমানদের বিপথগামী করে দেয়ার হীন উদ্দেশ্যে মুশরিকদের চক্রান্ত? কিছু ইতিহাস জ্ঞানশূন্য ও গ-মূর্খরা কথিত বাংলা সনের ফাল্গুন মাসের প্রথম দিনকে ‘পহেলা ফাল্গুন বা বসন্ত উৎসব’ হিসেবে পালন করে। এটাকে বাঙালি জাতির উৎসব বলে অপপ্রচারণাও চালায়। ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো অতি রঞ্জিত করে এসব প্রচার-প্রসার করে। কিন্তু আসলে বাংলা ও বাঙালি সংস্কৃতির সাথে এর আদৌ কোনো সম্পর্ক নেই। প্রকৃতপক্ষে, বাংলা সন হিসেবে আমরা যে সালটি গণনা করি সেটি কোনো বাঙালি শুরু করেনি, করেছিলো মোঘল সম্রাট আকবর। যে জাতি হিসেবে ছিলো মঙ্গলীয় এবং তার ভাষা ছিলো ফার্সী। ১৫৯৩ ঈসায়ী (৯৯৩ হিজরী) সালে এ সন চালু করে বাদশাহ আকবর। কিন্তু জারি করার বৎসর হিসাবে দেখানো হয় ১৫৬৩ ঈসায়ী মুতাবিক ৯৬৩ হিজরী সালকে। শুরুতেই কথিত এ বাংলা সনের নামও ‘বাংলা’ সন ছিলো না, এর নাম ছিলো ‘তারিখ-ই-ইলাহি’। যেহেতু সম্রাট আকবর সে মুশরিকদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে হিন্দু ও মুসলিম ধর্মকে গুলিয়ে ‘দ্বীন-ই-ইলাহি’ নামক একটি নতুন ভ্রান্ত ধর্ম চালু করেছিলো, সেই দ্বীন-

ভারতের সিলেবাসগুলোতে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে ইসলামবিদ্বেষ আর কট্টর হিন্দুত্ববাদ

ভারতের সিলেবাসগুলোতে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে ইসলামবিদ্বেষ আর কট্টর হিন্দুত্ববাদ, পক্ষান্তরে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে কট্টর হিন্দুত্ববাদীদের হাতে;  সরকার কি ‘অখ- ভারত’ প্রতিষ্ঠার মিশনে সহযোগী হয়ে কাজ করছে? ১ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে কলকাতা থেকে প্রকাশিত ‘এই সময়’ পত্রিকায় (টাইম্স অব ইন্ডিয়া’র একটি প্রকাশনা) সম্পাদকীয় পাতায় বিজেপি’র বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থাকে ‘রণকৌশল’ ও ‘স্লো পয়জনিং’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। প্রকাশিত কলামের চুম্বক অংশ এখানে তুলে ধরা হলো- “তাদের প্রথম শাসনকালে, বিজেপি, মন্ত্রী মুরলীমনোহর জোশীর নেতৃত্বে শিক্ষাক্রম আর ইতিহাস পাঠের উপর, যাকে বলে, দ্রুতগামী স্টিমরোলার চালিয়েছিল। হিন্দুত্বের স্টিমরোলার। এবারে, আরএসএস-কে সামনে রেখে, হিন্দুত্ববাদীরা ধীর গতিতে এগোচ্ছে। এমনকি আরএসএস-এর একজন মুখপাত্র বলেছে, ‘আমরা তড়িঘড়ি কিছু করবো না। আমাদের হাতে অনেক সময় আছে, আমরা সুচিন্তিত, মাপা পদক্ষেপ ফেলব।’ এই ভিন্ন রণকৌশল কেন? এই স্লো পয়েজনিং কেন? ... যা লক্ষণীয় তা হলো ইতোমধ্যেই আরএসএস-এর সঙ্গে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির কম করে দুটি পূর্ণাঙ্গ বৈঠক হয়েছে। এই বৈঠকগুলিতেই আর

মুসলিম দেশের প্রশাসনে ইসলামবিদ্বেষী হিন্দু কেন? ৯৮ ভাগ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে চুনোপুটি হিন্দুরা আঘাত দেয়ার সাহস পায় কি করে?

পৃথীবিতে ইহুদীরা বিলুপ্তপ্রায় জাতি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের একসময়কার ক্ষমতাধর দেশগুলোকে তারাই নিয়ন্ত্রণ করতো। এখনো অনেক দেশ অনিচ্ছাকৃতভাবে হলেও ইহুদীদের নিয়ন্ত্রণাধীন। ইহুদীরা ওই সমস্ত দেশগুলোর প্রশাসনে গুপ্তচরবৃত্তি ও তাদের এজেন্ট নিয়োগ দিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় ফায়দা হাছিল করে থাকে। বাংলাদেশেও অনুরূপ ফায়দা হাছিল করে যাচ্ছে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী ও নাপাক জাত হিন্দু মুশরিকরা। এদেশের প্রশাসনের ভেতরে ও বাইরে অগণিত হিন্দু নিয়োগকৃত। পিয়ন-আর্দালি থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত, সাধারণ কনস্টেবল থেকে শুরু করে প্রধান বিচারক পর্যন্ত হিন্দু। প্রতিটি হিন্দুই যে মুসলমানদের শত্রু তা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যেই স্পষ্টভাবে বর্ণিত আছে, এছাড়া তাদের কার্যক্রমেও তা স্পষ্ট। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কৃষ্ণা গায়েন। তার বোনের নাম অদিতি ফাল্গুনী গায়েন। সে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী ও দেশ বিরোধী মিডিয়া প্রথম আলোর পুরস্কারপ্রাপ্ত সেরা লেখিকাদের একজন। এ অদিতি ফাল্গুনি দীর্ঘদিন ধরে তার ফেসবুক একাউন্টে ইসলামবিরোধী লেখালেখি করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় গত ৮ই জানুয়ারি সে ফ্রান্সের শার্লি হেবডোতে প্রকাশিত ব্য

গ্যাসের দাম বৃদ্ধির গণশুনানিতে সম্মানিত ‘ওহী নাযিল’ শব্দদ্বয় নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রপ করার জন্য কথিত অধ্যাপক শামসুল আলমকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে, অন্যথায় সরকারকে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে

গত ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী তারিখ টিসিবি অডিটরিয়ামে তিতাসের গ্যাসের দাম বৃদ্ধির গণশুনানিতে তিতাসের পরিচালক (অর্থ) বলেন, ‘সরকার গ্যাসের পণ্যমূল্য প্রতিহাজার ঘনমিটার ২৫ টাকা করার নির্দেশ দিয়েছে। সে কারণে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।’  সরকারের এই নির্দেশনা কিভাবে আসলো, চিঠির মাধ্যমে নাকি মৌখিক- এই বিষয়ে প্রশ্ন তোলে ক্যাবের জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম। এক পর্যায়ে সে বলেছে, “আপনি দারোয়ান না-কী পিয়নের কাছে নির্দেশনা পেয়েছেন?... আপনার প্রস্তাবের কোনো ভিত্তি নেই। এই প্রস্তাব ভুতুড়ে। এর কোনো যৌক্তিকতা নেই। ...অতীতে এভাবে অনেক ওহী নাযিল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। এটাও তেমনি একটি বিষয়।” (সূত্র: পেট্রোবাংলা আতঙ্কিত!, বাংলানিউজ২৪. কম, ০৩/০২/২০১৫ঈসায়ী) ক্যাবের উপদেষ্টা শামসুল আলম এখানে ‘সরকারের নির্দেশনাকে’ কেন্দ্র করে এই পবিত্র বিষয়টি ব্যঙ্গ অর্থে প্রকাশ করেছে, পবিত্র ওহী নিয়ে বিদ্রƒপ করেছে। সে বলেছে, ‘আপনি দারোয়ান না-কী পিয়নের কাছে নির্দেশনা পেয়েছেন?’ এরপর সে বলেছে, ‘আপনার প্রস্তাবের কোনো ভিত্তি নেই। এই প্রস্তাব ভুতুড়ে। এর কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ অর্থাৎ তার উচ্চারিত ‘ওহী নাযিল’ শ

বাংলাদেশ-ভারতসহ সারা বিশ্বের মুসলমানদের প্রতি আহবান- কুকুরের জন্য মুগুর প্রস্তুত রাখুন

কাফির মুশরিকদের প্রতি অন্ধ বিশ্বাস ও মুসলমানদের নমনীয়তার কারণে ভারতসহ বিশ্বব্যাপী মুসলমানগণ মার খেয়ে যাচ্ছে। কাপুরুষ কাফির-মুশরিকরা কখনোই মুসলমানদের সশস্ত্র হওয়ার কিংবা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সুযোগ দেয়না। যার ফলে মুসলিম বীর জাতি সবসময় যুলুমের শিকার হয়েছে, হত্যা-গণহত্যার শিকার হয়েছে।  কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের উপর হামলা করে ফায়দা হাছিল করতে পেরেছে আরেকটি কারণে, সেটি হচ্ছে বিশ্বাসঘাতকতা অর্থাৎ দ্বিমুখী আচরণ করে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতে দেখা যায়, কাপুরুষ হিন্দুরা মুসলমানদের সাথে প্রথমে বন্ধুসূলভ আচরণ প্রদর্শন করে। তারা মুসলমানদের সাথে এমনভাবে বন্ধুত্ব সম্পর্ক করে যেন গলায় ছুরি চালানোর পূর্ব পর্যন্ত মুসলিম লোকটি বিশ্বাস করে যে, তার হিন্দু বন্ধুটি তার সাথে ঠাট্টা-তামাশা করছে। এদেশে ও ভারতে যতো মুসলমান হিন্দুর হাতে খুন হয়েছে, তার অধিকাংশই হিন্দুদের প্রতি অন্ধ বিশ্বাসের কারণে।  বলা বাহুল্য, মুসলমান শত্রু চিনতে ভুল করার কারণেই সারা বিশ্বব্যাপী মার খাচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক” (পবিত্র সূরা মায়িদা: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)