সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নারীর প্রতি কথিত সহিংসতা রোধে রাস্তাঘাটে তরুণ তরুণীদের নাচিয়ে ফ্ল্যাশমব! আসলে উদ্দেশ্য কি?

বাংলাদেশে নারীর প্রতি কথিত সহিংসতা রোধে ১৬দিনব্যাপী কর্মসূচি নিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নারীঘটিত অপরাধের দেশ যুক্তরাষ্ট্রের ইহুদীসংঘ (জাতিসংঘ)। তাদের কার্যক্রমগুলোও যে খুব বেশি ফলপ্রসূ তাও নয়। যতোসব উদ্ভট কর্মকা- ঘটিয়ে যাচ্ছে নারী সহিংসতা রোধের নামে। অথচ এসব সমস্যা তাদের দেশেই সবচেয়ে বেশি। তাদেরই পরিসংখ্যান মতে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের কোথাও না কোথাও প্রতি ৯০ সেকেন্ডে একজন নারী সহিংসতার শিকার হয়।’ (তথ্যসূত্র: ন্যাশনাল ক্রাইম ভিক্টিমাইজেশন সার্ভে ২০১২ ঈসায়ী, বিচারবিভাগ, যুক্তরাষ্ট্র) এছাড়াও ‘যুক্তরাষ্ট্রে ২২ হাজার মিলিয়নেরও বেশি নারী জীবনে একবার হলেও সম্ভ্রমহরণের শিকার হয়েছে।’ তাদের পরিসংখ্যানে আরো প্রকাশ হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি পাঁচজনে একজন নারী তাদের জীবদ্দশায় একবার সম্ভ্রমহরণের শিকার হয়।’ (তথ্যসূত্র: ন্যাশনাল ইন্টিমেট পার্টনার এন্ড সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স সার্ভে ২০১০ ঈসায়ী) আমেরিকার সরকারি পরিসংখ্যানে সে দেশের নারী সহিংসতা, নারী ঘটিত কেলেঙ্কারীর যে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠে, তাতে জাতিসংঘকে বলতে হয়, এসব বিষয়ে বাংলাদেশে নাক না গলিয়ে বরং নিজের চরকায় তেল দেয়া উচিত। পয়সা না থাকলে বরং হা

গণতন্ত্রের তল্পিবাহক যুক্তরাষ্ট্রেই গণতন্ত্র নেই!

যে সাম্রাজ্যবাদী যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্র নামক দুষ্ট যন্ত্রটির উদ্ভাবন হয়েছে এবং আজ অবধি যারা নিজেদের গণতন্ত্রের পাহারাদার বলে প্রচার করে, খোদ সেই দেশেই গণতন্ত্র নেই। অনেক দেরিতে হলেও এই চরম বাস্তবতাটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি’র এক রিপোর্টে। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্টিন গিলেনস ও নর্থওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক বেঞ্জামিন আই পেইজ-এর গবেষণায় এটি বের হয়ে আসে। তারা বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে যে, সরকারের নীতি নির্ধারণে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী অংশটি কিভাবে প্রভাব রাখছে বা সংঘবদ্ধ বিভিন্ন গোষ্ঠী তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থরক্ষায় সরকারকে প্রভাবিত করছে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র ধনী ও ক্ষমতাবানদের দ্বারা পরিচালিত হয়। আর সাধারণ জনগণ সর্বক্ষেত্রে উপেক্ষিত। সেখানে ধনী-গরিবে, নারী-পুরুষে, ধর্মে, বর্ণে, চাকরী-ব্যবসায়, বিচারব্যবস্থায় ইত্যাদি সর্বস্তরের মানুষ চরম বৈষম্যের শিকার হয়, নিপীড়নের শিকার হয়, অধিকার বঞ্চিত হয়, অবিচার-যুলুমের শিকার হয়। যেমন- মিসৌরী স্টেটের ফার্গুসনে কৃষ্ণাঙ্গ হত্যা ও তার রায়কে কেন্দ্র করে এখনো দাঙ্গা চলছে। একটা লোকের রং কালো দেখে তার উপর এত নির্য

ধ্বংসের শেষ দিনের অপেক্ষায় বিশ্ব যালিম সন্ত্রাসবাদী যুক্তরাষ্ট্র

সন্ত্রাসবাদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক খোদায়ী গযবের পরাঘাতের ধারাবাহিকতায় এখন চলছে স্বরণকালের ভয়াবহ তুষারপাত। এমন কঠিন তুষারপাত হচ্ছে ইতিহাসে বিরল। দোতলা বাড়িগুলো পর্যন্ত তুষারের নিচে কবর হয়ে যাচ্ছে। আর দোতলা কবরের ভেতরের লোকগুলোর কি অবস্থা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অনেক বাড়িঘরের ছাদ দিনের দিন বরফের ভার সহ্য করতে না পেরে ধসে পড়ছে। ধসে পড়া ছাদের নিচের লোকগুলোর কি অবস্থায় আছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। রাস্তাঘাট বন্ধ ঘোষণা করার প্রয়োজন হয় না, ভারী তুষারপাতে এমনিতেই রাস্তা বন্ধ। তারপরও সরাকারিভাবে ঘোষণা দিয়ে রাস্তা, যোগাযোগসহ সবধরণের সুবিধা সরবরাহে সরকারের অপারগতা প্রকাশ। রাস্তায় আটকে পড়া হাজার হাজার গাড়ি বরফের নিচে চাপা পড়েছে। এসব গাড়ির ভেতর থাকা যাত্রী-চালকদের কী অবস্থা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কয়েকটি স্টেট অচল হয়ে পড়েছে, জারি করা হয়েছে জরুরী অবস্থা। ইতঃপূর্বে বহু শহরকে তারাই ‘গোস্ট টাউন’ (ভূতুরে শহর) বলে ঘোষণা দিয়েছে। অর্থাৎ সেখানকার মানুষ মরে সব সাফ হয়ে গেছে। অর্থনৈতিক মন্দার চরম পর্যায়ে এসে আমেরিকার অধিবাসীদের পোকামাকড় খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে, ইহুদীসংঘ (কথিত জাতিসংঘ)

প্রসঙ্গ: সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদ সদস্যের সপরিবারে পলায়ন!

সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদ সদস্য হিন্দু সম্প্রদায়ের সুভাস চন্দ্র সিংহ রায় সপরিবার পলায়ন করেছে বলে গুঞ্জন উঠেছে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক-এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যমে জানা গেছে, সোনালী ব্যাংককে লুটপাট করে ধ্বংস করার জন্য একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। এর সাথে জড়িত আছে একটি গোষ্ঠী, যারা এই ব্যাংক ধ্বংস হলে তহবিল তাদের ব্যাংকে যাবে এমন পরিকল্পনায় আছে। এ চক্রটির যোগসাজসেই হলমার্কের মতো একটি বড় ধরনের আর্থিক কেলেঙ্কারী ঘটে। এই কেলেঙ্কারীতে অনেকের জেল হয়েছে। কিন্তু সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদের অন্যতম সদস্য সুভাস চন্দ্র সিংহ রায়-এর নাম বহু মহল থেকে আসলেও হিন্দু হওয়ার কারণে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ধুয়া তুলে, ভারতের ছত্রছায়ায় বিশেষ(!) ক্ষমতাবলে সে জেল জরিমানা থেকে বেঁচে যায়। কিন্তু এতকিছুর পরও তার সম্পর্কে তদন্তে কোনো সংস্থার আগ্রহ নেই। এমনকি বদনা চোর ধরে পেটানোর অভ্যাস পুলিশের থাকলেও এই পুকুর চোর সম্পর্কে কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি সরকার কিংবা সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। এই সুভাস চন্দ্র সিংহ গং বাংলাদেশে থেকে পু

হযরত তিতুমীর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে ‘ওহাবী’ বলা প্রসঙ্গে দাঁতভাঙ্গা জবাব

চির জাহান্নামী হিন্দু মালউন, নাস্তিকসহ অনেকেই অজ্ঞতার দরুন হযরত তিতুমীর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে ‘ওহাবী’ বলে থাকে, উনার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করে; যদিও তাদের বিরোধিতায় অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ একজন হক্বানী ওলীআল্লাহ উনার দ্বারা শয়তান পূজারিদের (মুশরিক), কাফিরদের চক্রান্ত ধ্বংস হয়, হযরত তিতুমীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিও কাফির-মুশরিকদের চক্রান্ত ধ্বংস করে দিয়ে, কাফিরদের নিস্তানাবুদ করে দিয়েছিলেন। আর সে কারণেই সকল হিন্দু মুশরিক, নাস্তিক, কাফিররা উনার বিরোধিতা করে। মুসলমানদের বিভ্রান্ত করতে উনাকে ‘ওহাবী’ (ওহাবী মতবাদের অনুসারী) বলে মিথ্যা তোহমত দেয়। নাউযুবিল্লাহ! ইতিহাস বিকৃত করা কাফির-মুশরিকদের চিরাচরিত বদস্বভাব। যেমন- কুখ্যাত ইতিহাস বিকৃতকারী ইসলামবিদ্বেষী ব্রিটিশ লেখক উইলিয়াম হান্টার তার ‘দ্যা ইন্ডিয়ান মুসলমান্স’ বইয়ে হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং উনার মুরীদ (অনুসারীদের) ওহাবী বলে তোহমত দিয়েছে। উনাকে নিয়ে অপপ্রচারকারী, মিথ্যা তোহমতকারীদের দাঁতভাঙ্গা কিছু জবাব এখানে দেয়া হলো- (১) প্রথমত বলতে হয়, ওহাবী মতবাদের জনক হচ্ছে ইবনে ওহাব নজদী। মুসলিম জাতির মধ

পাকিস্তান থেকে নিয়ন্ত্রিত ‘দাওয়াতে ইসলামী’ নামক সংগঠন এবং তাদের পরিকল্পনা ও কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন

অতিসুন্নী রেজাখানিদের একটি সংগঠনের নাম ‘দাওয়াতে ইসলামী’। তাদের সংগঠনের মূল ইয়িলাস আত্তার কাদেরী নামক এক পাকিস্তানী, যে কিনা পাকিস্তানে ‘মাদানী টিভি’ নামক একটি টিভি চালিয়ে থাকে। অনেক আগে কার্যক্রম শুরু করলেও বাংলাদেশে ২০১৩ সালে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের কার্যক্রম শুরু করে। বাংলাদেশে সংগঠনটি কার্যক্রম শুরু হয়েছে, কিন্তু তা পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান থেকে। অর্থাৎ যে দেশে আল-কায়েদা, তালেবানের মতো সন্ত্রাসবাদী দল প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালায়, সে দেশ থেকে পরিচালিত হচ্ছে ‘দাওয়াতে ইসলামী’ নামক সংগঠনটি। এখানে তাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে। সংগঠনটি সম্্রাজ্যবাদীদের কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছে কিনা এদিকেও তীক্ষè নজর রাখা জরুরী। কারণ সম্রাজ্যবাদীরা কৌশল হিসেবে পাকিস্তানে অনেক ধর্মভিত্তিক দল তৈরি করেছে এবং তৈরিকৃত অনেক দলকে প্রভাবিত করছে। এদের দ্বারা অন্যান্য দলগুলোর মধ্যে সশস্ত্র সংঘাত তৈরি করেছে; উদ্দেশ্য পুরো পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল করে রাখা। ফলাফল হিসেবে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানরা নিজেরাই দল মত করে একে অপরকে গুলি করে, বোমা মেরে রক্তাক্ত ক

বাংলাদেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে লুটপাট করতেই যুক্তরাষ্ট্র ‘গণতন্ত্র শক্তিশালী’ করার নামে আন্দোলনের উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে

গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ঈ. তারিখ সন্ত্রাসবাদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ পূর্ব-এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল বাংলাদেশ প্রধান দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি’র চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে আলোচনার বিষয় প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, ‘গণতন্ত্র শক্তিশালী করার আহ্বান নিশার।’ অর্থাৎ বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী (!) করার পরামর্শ দিয়েছে নিশা দেশাই। এখানে নিশা’র নির্দেশিত ‘গণতন্ত্র’ ও ‘শক্তিশালী’ দুটি বিষয়ই আলাদাভাবে কিছু ইঙ্গিত প্রকাশ করে। তবে সেই ‘ইঙ্গিত’ বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের জনগণের জন্য মোটেও সুখকর হবে না। বিষয়টি সহজে উপলব্ধি করতে হলে দেখতে হবে খোদ যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্রের কী হাল হাক্বীক্বত? আমেরিকার গণতন্ত্রের সুরতহাল রিপোর্ট হচ্ছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্র নেই, আছে গোষ্ঠীতন্ত্র।’ (যুগান্তর, ২০ এপ্রিল, ২০১৪ঈ., মূল প্রতিবেদন: বিবিসি)। বিবিসি নিউজে শিরোনাম ছিলো, `Study: US is an oligarchy, not a democracy' (১৭ এপ্রিল, ২০১৪ঈ.) অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রে তাদের কথিত গণতন্ত্রের অস্তিত্ব নেই; কিন্তু তারাই

রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে প্রতি বছর উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের আয়োজনের অন্তরালে কি ঘটছে?

গত ২৭ নভেম্বর ২০১৪ ঈসায়ী তারিখে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে উদ্বোধন হয় পাঁচ দিনব্যাপী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত আসর। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে দেয় খোদ বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী-সংস্কৃতিমন্ত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলো ভারতীয় রাষ্ট্রদূত, আমেরিকান রাষ্ট্রদূত। অনুষ্ঠানের স্পন্সর পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত এনজিও ব্র্যাক, ধর্মান্তরিত স্কয়ার। প্রচারের দায়িত্ব বিতর্কিত প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, মাছরাঙা টিভির মতো চিহ্নিত বিদেশী মদদপুষ্ট মিডিয়া। আর অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিলো ভারত থেকে আসা একঝাঁক গায়ক-বাদক-নর্তকী। মূলত, এ অনুষ্ঠান শুধু উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সম্মেলন নয়, বরং বিদেশী এজেন্ট সম্মেলন বললেও ভুল হবে না। কারণ- এখানে নতুন সদস্য (ভারতীয় দালাল) রিক্রুট হবে, পুরাতন সদস্যদের আলাপ-আলোচনা হবে। পাশাপাশি ভারতীয় সংস্কৃতিমনা করতে বাংলাদেশীদের ব্রেইন ওয়াশ হবে, বাংলাদেশকে শোষণ করার নতুন কোনো পরিকল্পনা গৃহিত হবে। সর্বোপরি, এগুলো দেখে একসময় অভ্যস্থ হয়ে যাবে বাংলাদেশের শিক্ষিত সমাজ। তখন তাদের ভারতীয় আগ্রাসন দেখে আর গা চুলকাবে না, সীমান্তে ফেলানীর ঝুলন্ত লাশ দেখে গা শিউরে উঠবে না, ভারতীয় সেনারা বাংলাদেশে ঢুকে গেলে ম

রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে ৫ দিনব্যাপী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত! ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন

১৯৯১ সালের পর প্রায়শই ভারতীয় দূতাবাসের উদ্যোগে ভারতের ঐতিহ্যবাহী কথক নাচের আয়োজন করা হতো। তখন বাংলাদেশে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলো মি. মহাপাত্র। কূটনীতিকের ছদ্মাবরণে সে ছিলো ইন্টেলিজেন্স ক্যাডারের কর্মকর্তা। সেইসব নাচের আয়োজনে মি. মহাপাত্র’র সুপ্রশিক্ষিত স্ত্রী থাকতো আসরের মধ্যমণি। এসব অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হতো দেশবরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে বিরোধী দল এমনিক সরকারের বহু হোমরা-চোমরা মন্ত্রীদের। আপাত দৃষ্টিতে নাচ দেখার জন্য সেখানে দাওয়াত কবুল করতে কোনো মন্ত্রী আপত্তির কিছু দেখতো না। সরল বিশ্বাসে উপস্থিত হতো কথক নাচ দেখার জন্য। অথচ এই নাচ দেখার ফাঁকে ফাঁকে বা আপ্যায়নের সময় মি. মহাপাত্রসহ বিভিন্ন ছদ্মাবরণে থাকা ‘র’ অপারেটিভরা মন্ত্রী, এমপিদের কাছ থেকে আলাপছলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমন বের করে নিতো; তেমনি ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসঙ্গেও ভারতের অনুকূলে আদায় করে নিতো অনেক সুবিধা। এভাবে অনেককাল অতিবাহিত হওয়ার পর বিষয়টা একসময় বাংলাদেশী গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের নজরে আসে। একপর্যায়ে এ ধরনের অনুষ্ঠানে সরকারি দলের সদস্যদের যোগদান বন্ধ হয়ে যা