সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মুসলমানদের উপর নির্যাতনের ফলে গযব অব্যাহত...

মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার দোয়া ও রোবের প্রতিফলন ॥ মুসলমানদেরকে জুলুম নির্যাতন করার ফলস্বরূপ- জুলুমবাজ কাফিরদের উপর বন্যা, তুষারপাত, ঘূর্ণিঝড়, দাবানল, ভূমিকম্প প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ বিভিন্ন প্রকার বিশৃঙ্খলা অস্বাভাবিক মৃত্যু এবং অর্থনৈতিক মন্দারূপে খোদায়ী গযব অব্যাহত পৃথিবীর সমস্ত ইহুদী-নাছারা-মজুসী-মুশরিক তথা তাবৎ কাফির সমপ্রদায় পৃথিবীর আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে মুসলমানদের উপর জুলুম নির্যাতন করছে, তাঁদেরকে শহীদ করছে, মুসলমানদের সম্পদ লুণ্ঠন করছে, মুসলিম মহিলাদের সম্ভ্রমহরণ করছে, জঙ্গি সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করছে। জুলুম-নির্যাতনের পাশাপাশি ফরয-ওয়াজিব-সুন্নতে মুয়াক্কাদা পালনে তথা শরীয়ত পালনে বাধা প্রদান করছে। এতদ্‌প্রেক্ষিতে যামানার ইমাম ও মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, কুতুবুল আলম, কাইয়্যুমুয যামান মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি পৃথিবীর সমস্ত নির্যাতিত মুসলমানদের পক্ষ থেকে যিনি মহান আল্লাহ পাক- উনার শাহী দরবারে কাবা শরীফকে যেভাবে জালিম কাফির আবরাহার হাত থেকে রক্ষা করেছেন সে

ইহুদিবাদ : ফ্যাসিবাদের নতুন সংস্করণ

ইহুদিবাদ : ফ্যাসিবাদের নতুন সংস্করণ ফিলিস্তিন জবরদখলের মাধ্যমে ইহুদিবাদীরা ১৯৪৮ সালে ইসরাইল প্রতিষ্ঠা করে। এরপর থেকেই এই সংকট মুসলিম বিশ্বের প্রধান সংকটে পরিণত হয়েছে। ফিলিস্তিনের গণ - জাগরণ বা ইন্তিফাদা ও সশস্ত্র প্রতিরোধের প্রতি মুসলিম উম্মাহ সমর্থন জানিয়ে আসছে। মুসলিম বিশ্বের প্রধান এ সংকট প্রসঙ্গে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা হযরত আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন , ' মুসলমানদের জীবনে এবং মুসলিম বিশ্বের কোনো সংকটই ফিলিস্তিনের মত গুরুত্বপূর্ণ নয়। সাম্প্রতিক কয়েক শতকের মধ্যে এটা মুসলমানদের ওপর চাপিয়ে দেয়া সবচেয়ে বড় দূর্যোগ। আসলে ইসরাইল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মুসলিম বা ইসলামী বিশ্বের শত্রুরা মুসলমানদেরই আবাসভূমির একটা অংশে বাংকার খুড়ে মুসলিম উম্মাহর ইচ্ছা বা স্বপ্ন - সাধ এবং তাদের তৎপরতাগুলো প্রতিরোধের জন্য লড়াই করছে ও মুসলমানদের বিভিন্ন সারির ওপর হামলা চালাচ্ছে। ' সম্প্রতি ইসরাইল গাজা - অভিমুখী ও ত্রাণসাহায্যবাহী ফ্লোটিলা নৌ - বহরে থাকা ৪০ টি দেশের স্বেচ্ছাসেবী