মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা (মুসলমানরা) তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমতঃ ইহুদীদেরকে অতঃপর মুশরিকদেরকে। মুসলমানদের শত্রু, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা, ব্রাজিল, চিলি, হাইতি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, জার্মানি, গ্রিস, স্পেন, ভারত, রাশিয়াসহ সকল কাফির রাষ্ট্রের তথাকথিত মানবতাবাদীরা মুসলমান দেশ আক্রমণ করে মুসলমানদেরকে যুলুম ও শহীদ করলে তা মানবতার লঙ্ঘন হয় না এবং মানবতাবাদীরা ও জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘও টু শব্দ করে না। অথচ এই সমস্ত সন্ত্রাসী, জঙ্গি ও যালিমদের জুলুমের প্রতিবাদ করলেই তা মানবতা বিরোধী হয় এবং জঙ্গি হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে যুলুমের শিকার হতে হয়। কাফির-মুশরিক, ইহুদী-নাছারা তথা অমুসলিমদের এখনো সময় আছে তওবা করার। অন্যথায় খোদায়ী গযবে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সকল কাফিররা মিলেই মুসলমানদের চরম শত্রু। আর এ শত্রুতা ও হিংসাবশত তারা চায় মুসলমানদের ঈমান-আমল নষ্ট করতে এবং মুসলমানদেরকে তাদের অনুগত বানাতে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “আহলে কিতাব অর্থাৎ ইহুদী-নাছারা তথা কাফির-মুশরিকরা চায় তোমরা (মুসলমানরা) ঈমান আনার পর তোমাদের কাফির বানিয়ে দিতে।” মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র আরো ইরশাদ করেন, “ইহুদী-নাছারারা তথা কাফির-মুশরিকরা কখনো তোমাদের (মুসলমানদের) প্রতি সন্তুষ্ট হবে না যতোক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তাদের ধর্ম গ্রহণ না করবে বা অনুগত না হবে।” আর এ কারণেই মূলত তারা মুসলমানদের উপর যুলুম-নির্যাতন করে এবং নির্বিচারে মুসলমানদেরকে শহীদ করে। সম্প্রতি লিবিয়ার সাধারণ মুসলমানদেরকে নির্মমভাবে শহীদ করার ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মুসলমানদের শত্রু, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালী, কানাডা, ব্রাজিল, চিলি, হাইতি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, জার্মানি, গ্রিস, স্পেন, ভারত, রাশিয়াসহ সকল কাফির রাষ্ট্রের তথাকথিত মানবতাবাদীরা মুসলমান দেশ আক্রমণ করে মুসলমানদেরকে যুলুম ও শহীদ করলে তা মানবতার লঙ্ঘন হয় না এবং মানবতাবাদীরা ও জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘও টু শব্দ করে না। অথচ এই সমস্ত সন্ত্রাসী, জঙ্গি ও যালিমদের যুলুমের প্রতিবাদ করলেই তা মানবতা বিরোধী হয় এবং জঙ্গি হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে যুলুমের শিকার হতে হয়। এটাই হচ্ছে তাদের কথিত মানবতা। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সাম্রাজ্যবাদী, হানাদার, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা, ব্রাজিল, চিলি, হাইতি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, জার্মানি, গ্রিস, স্পেন, ভারত, রাশিয়াসহ সকল কাফির রাষ্ট্রের ঔদ্ধত্য যেনো নমরূদ, শাদ্দাদ, ফিরআউনের কাছাকাছি পর্যায়ে পৌঁছেছে। এখন মনে হচ্ছে এদের জন্য মুসলিম দেশ দখল এবং মুসলিম দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা নিত্যনৈমিক্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইরাক দখল, আফগানিস্তান ধ্বংসের পর মক্কা শরীফ-এ বোমা হামলার ঘোষণাও তারা দিয়েছে। ইয়ামানকেও তারা হুমকি দিয়েছে। এখন লিবিয়ায় হামলা করে হাজার হাজার মুসলমানকে নির্মমভাবে শহীদ করছে। কাস্মীর, ফিলিস্তিনে যুলুম তো চলছেই, প্রকৃতপক্ষে দেখা যাচ্ছে এরা সমস্ত মুসলিম বিশ্বকে করায়ত্ত করার হিংস্র আস্ফালনে উন্মত্ত হয়েছে। কিন্তু মুসলমানরা যে আল্লাহ পাক উনাকে মানেন, সে আল্লাহ পাক তিনি যে নিমিষে তাদের সব মিথ্যা গর্ব আর অহংকার কিভাবে ধূলায় ধূসরিত করে দিতে পারেন বর্তমান গযবসমূহ তার সামান্য উদাহরণ মাত্র। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কাফির, মুশরিক, ইহুদী, নাছারা তথা বিধর্মী অমুসলিমদের এখনো সময় আছে তওবা করার। তওবা করে ঈমান আনা অথবা মুসলমানদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে সর্বপ্রকার যুলুম বন্ধ করা এবং ‘ভবিষ্যতে যুলুম করবে না’- এ ওয়াদায় আবদ্ধ হওয়া। অন্যথায় বন্যা, খরা, তুফান, টর্নেডো, জলোচ্ছ্বাস, তুষারপাত, মহামারি, দাবানল, ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, তাপদাহ তেলের খনি ও গ্যাসফিল্ড বিস্ফোরণ, ব্যাঙ, মৌমাছি, দুর্ভিক্ষ, অর্থনৈতিক মন্দা ইত্যাদি দ্বারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আল্লাহ পাক তিনি অতীতে ঈমানদারদের উপর নির্যাতনকারী এমনকি স্বয়ং আল্লাহ পাক, উনার সাথে বিদ্রোহকারী ও আল্লাহ দাবিকারী (নাঊযুবিল্লাহ) ফিরআউন, কারুন, শাদ্দাদ, নমরূদ ও আবরাহাকে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর আযাব-গযব দিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছেন। ফিরআউনকে আল্লাহ পাক লোহিত সাগরে চুবিয়ে মেরেছেন। শাদ্দাদ ও কারুনকে মাটি ধসিয়ে নিশ্চিহ্ন করে মেরেছেন। আর নমরূদকে মেরে ফেলতে আল্লাহ পাক উনার তৈরি একটা কানা-খোঁড়া মশাও ব্যয় হয়নি আর আবরাহাকে ধ্বংস করতে একটা পাখিও ব্যয় হয়নি। সুবহানাল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে ও মুসলমানদের প্রতি যুলুম করে অতীতের অনেক ক্বওম ধ্বংস হয়ে গেছে, কেউ বাঁচতে পারেনি। একইভাবে বর্তমানে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও জুলুম করার কারণে জঙ্গি সন্ত্রাসী ব্রিটেন, রাশিয়া, ফ্রান্স, ইসরাইল, আমেরিকা ও তাদের দোসর জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, চীন, কানাডা, জাপান, ভারত এরা খোদায়ী গযবে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে এবং অবশ্যই যাবে ইনশাআল্লাহ। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মূলকথা হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন- “একজন নবী-রসূল উনাকে শহীদ করলে, কাফফারাস্বরূপ কমপক্ষে সত্তর হাজার লোক ধ্বংস হবে। একজন খলীফা উনাকে শহীদ করলে, কাফফারাস্বরূপ কমপক্ষে পঁয়ত্রিশ হাজার লোক ধ্বংস হবে। আর হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করার কারণেই কমপক্ষে এক লক্ষ চল্লিশ হাজার লোক ধ্বংস হবে।” যদি তাই হয়; তবে কোটি কোটি মুসলমাানদেরকে শহীদ করার কাফফারাস্বরূপ কত সংখ্যক কাফির-মুশরিক ধ্বংস হবে তা চিন্তা-ফিকিরের বিষয়। অতএব, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, ইহুদী, নাছারা, কাফির, মুশরিক, তথা বিধর্মী অমুসলিমদের এখনো সময় আছে তওবা করার। তওবা করে ঈমান আনা অথবা মুসলমানদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে সর্বপ্রকার যুলুম বন্ধ করা এবং ‘ভবিষ্যতে যুলুম করবে না’- এ ওয়াদায় আবদ্ধ হওয়া। অন্যথায় বন্যা, খরা, তুফান, টর্নেডো, জলোচ্ছ্বাস, তুষারপাত, মহামারি, দাবানল, ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, তাপদাহ, তেলের খনি ও গ্যাসফিল্ড বিস্ফোরণ, ব্যাঙ, মৌমাছি, দুর্ভিক্ষ, অর্থনৈতিক মন্দা ইত্যাদি দ্বারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকবে না। দৈনিক আল ইহসান ২২ জুলাই, ২০১১ |
সম্মানিত পাঠক! প্রচলিত ৬ উছূলভিত্তিক তাবলীগ জামায়াতের বাস্তবতা সম্পর্কে যদি সত্যিই জানতে আগ্রহী হন তবে দলিল ভিত্তিক এই প্রতিবেদনটি পড়ুন। ========================================================== ভ্রান্ত আক্বীদা (১) প্রচলিত ৬ উছূলভিত্তিক তাবলীগ জামায়াতের লোকদের লিখিত কিতাবে এ কথা উল্লেখ আছে যে, মূর্খ হোক, আলিম হোক, ধনী হোক, দরিদ্র হোক, সকল পেশার সকল মুসলমানের জন্য তাবলীগ করা ফরজে আইন। (হযরতজীর মালফুজাত-৪, পৃষ্ঠা-৭, অনুবাদক- মাওলানা ছাখাওয়াত উল্লাহ; তাবলীগ গোটা উম্মতের গুরু দায়িত্ব, পৃষ্ঠা-৫৬, অনুবাদক- ইসমাঈল হোসেন; তাবলীগে ইসলাম, পৃষ্ঠা-৩, লেখক- মাওলানা আব্দুস সাত্তার ত্রিশালী; পস্তী কা ওয়াহিদ এলাজ, লেখক- মাওলানা এহ্তেশামুল হাসান কান্দলবী, পৃষ্ঠা-২২) ——————————————————————————— জবাব : তাদের উপরোক্ত বক্তব্যের প্রেক্ষিতে প্রশ্ন জাগে, তাবলীগ করা কি- ফরজে আইন নাকি ফরজে কিফায়া? কেননা- যে ইবাদত প্রত্যেকের জন্য আলাদাভাবে পালন করা ফরজ তা ফরজে আইন । যেমন- নামাজ, রোজা, ইত্যাদি। আর যে ইবাদত সমষ্টিগতভাবে পালন করা ফরজ অর্থাৎ যে ফরজ কাজ দেশবাসী, শহরবাসী,এলাকাবাসী বা কোন সম্
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন