মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, ‘তোমরা আল্লাহ পাক উনাকে ভয় কর এবং কাফির ও মুনাফিকদের অনুসরণ কর না।’
ইসলাম শ্রমিকের সর্বোচ্চ মৌলিক মর্যাদাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যা কোনো দিবস নির্ভর নয়।
মে দিবসের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়া মুসলমানদের জন্য জায়িয নেই। কারণ তা সম্পূর্ণরূপেই বিজাতীয় রীতিনীতি।
মে দিবসের চেতনা প্রকৃতপক্ষে বিধর্মীদের গণতান্ত্রিক চেতনা। যা মুসলমানদের জন্য ধর্মহীনতা ব্যতীত কিছুই নয়।
‘পহেলা মে’ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালিত হবার নেপথ্যেও রয়েছে সম্রাবাদী ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকদের সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র।
তাই শ্রমিকের হক্ব পরিপূর্ণ আদায় করতে হলে ইসলামকেই পরিপূর্ণ অনুসরণ করতে হবে।
সরকারের উচিত মে দিবসের ছুটি বাতিল করে ইসলামী মূল্যবোধযুক্ত দিনে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করা।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ ফরমান, ‘তোমরা তোমাদের রব উনার হুকুম বা আদেশের প্রতি দৃঢ় থাকো। কোনো অবস্থাতেই গুনাহগার ও কাফিরদের অনুসরণ করনা।’ কারণ ইসলামই শ্রমিকের সর্বোচ্চ মৌলিক মর্যাদাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যা কোনো দিবস নির্ভর নয়। অথচ ইসলামের অনুশাসন ভুলে মুসলিম দেশগুলোও পহেলা মে পালন করে কাফিরদের প্রবর্তিত অর্থহীন রীতি অনুসারে। প্রকৃতপক্ষে ‘পহেলা মে’ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালিত হবার নেপথ্যেও রয়েছে সাম্রাজ্যবাদী ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকদের সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র।
পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন যে মূলত শ্রমিকের স্বার্থে নয় বরং এতে বুর্জোয়াদের স্বার্থ রক্ষিত হয়েছে তা প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ১৮৮৯ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে বিশ্ব শ্রমিক সম্মেলনে ‘পহেলা মে’কে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলেও ঘটনার মূল উৎস ছিল যুক্তরাষ্ট্রে। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর হে মার্কেট স্কয়ারে ১৮৮৬ সালে একটি র্যা লী অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো, ইলিনয়েস-এ তিনদিন স্ট্রাইক পালিত হয় একটি কারখানায় ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে। একটি কোম্পানির সাথে জড়িত সেখানকার শ্রমিক, কারিগর, ব্যবসায়ী এবং ইমিগ্র্যান্টরা একটি র্যা লী বের করে হে মার্কেট স্কয়ারে। সেখানে অজ্ঞাত কেউ বোমা বিস্ফোরণ ঘটালে পুলিশ গুলি বর্ষণ করে, এতে ডজনখানেক লোক মারা যায়। সেই হে মার্কেট স্কয়ারে নিহতদের উদ্দেশ্যে পরে মে মাসে অনেক অনুষ্ঠান পালিত হতে থাকে। পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রই মে দিবসকে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালনের অনুপ্রেরণা যোগায়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ‘শ্রমিক দিবস’ হিসেবে পালিত হতো সেপ্টেম্বরের প্রথম সোমবার। আর মে দিবস পালিত হতো সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ দিবস হিসেবে। সেখানে লক্ষ-লক্ষ শ্রমিক জমায়েত হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে মিছিল-মিটিং করতো। তাই পরবর্তীতে সেপ্টেম্বরের প্রথম সোমবার থেকে পরিবর্তন করে পহেলা মে আনা হয় ‘শ্রমিক দিবস’ হিসেবে। ফলে শ্রমিকদের প্রতিবাদের ভাষা পরিবর্তিত হয়ে রূপ নেয় শ্রমিক দিবস হিসেবে। যদিও বলা হয় ৮ ঘণ্টা কাজের অধিকার আদায় নিয়ে বিভিন্ন দেশে পহেলা মে আন্তর্জাতিক ‘শ্রমিক দিবস’ পালিত হয় আসলে এ বিষয়টিও সত্য নয়। কেননা ‘শ্রমিক দিবসের’ ধারণা আরো পুরনো এবং তা জন্ম নেয় ১৮৫৬ সালে অস্ট্রেলিয়াতে। সেখানে ২২শে এপ্রিল ছিল ‘আট ঘণ্টা দিবস’ এবং ছুটির দিন। পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের ঘটনার পর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে ব্যাপক প্রচারণা পায়। সেপ্টেম্বরের প্রথম সোমবার সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের দিবসটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্ররোচনায় ‘শ্রমিক দিবস’ হিসেবে পালিত হতে থাকে পহেলা মে থেকে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, শ্রমিক স্বার্থশূন্য মে দিবসের প্রেরণা মাত্র ১২২ বছর আগের। তারপরেও মে দিবসের ঘোষণায় শ্রমিক স্বার্থ পুরোই সংরক্ষিত হয়েছে, সে কথা বললে মহাভুল হবে। অথচ তার চেয়েও বহু পূর্বে চৌদ্দশত বছর আগেই ইসলামে শ্রমিক স্বার্থ পুরোই সংরক্ষিত হয়েছে। শ্রমিককে মালিকের ভাই বলে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। সব মুসলমান ভাই ভাই বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। তদুপরি মালিককে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে, “প্রত্যেকেই রক্ষক, তাকে তার রক্ষিত বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।” (বুখারী শরীফ)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আল্লাহ পাক উনার ভয়, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত তথা ওহীর চেতনা মানুষের মাঝে যতটা প্রভাবিত হতে পারে অন্য কিছু তার কাছেও যেতে পারে না।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মে দিবসের ঘটনা ও চেতনা ইসলামে শ্রমিকের স্বার্থ ও মর্যাদার প্রেক্ষিতে কিছুই নয়। তাই মে দিবসের চেতনা পথভ্রষ্ট ও অপরিপূর্ণ বিধর্মীদের কাছে অনেক কিছু হতে পারে, কিন্তু মুসলমানের কাছে প্রাসঙ্গিকও নয়, প্রয়োজনীয়ও নয়। বরং তা বিধর্মীদের অনুসরণ বলে নাজায়িযও বটে। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে জাতির সাথে মিল রাখে; তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (মুসনদে আহমদ)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মূলত মুসলমানদের রয়েছে সোনালী ঐতিহ্য ও পরিপূর্ণ আদর্শ। কিন্তু মুসলমানরা নিজেই তা অবগত নয়। এর পেছনে রয়েছে মুসলমানদের গাফলতী ও ইলমের ঘাটতি। যা কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজন রূহানী অনুপ্রেরণা ও জজবা।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কাজেই ৯৭ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্র দ্বীন ইসলামের দেশে মে দিবসে সরকারি ছুটি অর্থহীন। অথচ আমাদের ইসলামী মূল্যবোধ সম্পৃক্ত গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোতে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা নেই। অর্থাৎ আখিরী চাহার শোম্বাহ, ফাতিহায়ে ইয়াজদাহম, মিরাজ শরীফ, লাইলাতুর রাগায়িব, পহেলা রজব, ৬ই রজব ইত্যাদি গুরুত্ববহ দিনগুলোতে সরকারি ছুটি দেয়া হয় না। অথচ এগুলো ইসলামের দৃষ্টিতে অত্যন্ত ফযীলত ও বরকতযুক্ত দিন। সরকারের উচিত ইসলামী মূল্যবোধহীন দিনে ছুটির পরিবর্তে এসব ইসলামী মূল্যবোধযুক্ত দিনে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করা।
পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন যে মূলত শ্রমিকের স্বার্থে নয় বরং এতে বুর্জোয়াদের স্বার্থ রক্ষিত হয়েছে তা প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ১৮৮৯ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে বিশ্ব শ্রমিক সম্মেলনে ‘পহেলা মে’কে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলেও ঘটনার মূল উৎস ছিল যুক্তরাষ্ট্রে। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর হে মার্কেট স্কয়ারে ১৮৮৬ সালে একটি র্যা লী অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো, ইলিনয়েস-এ তিনদিন স্ট্রাইক পালিত হয় একটি কারখানায় ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে। একটি কোম্পানির সাথে জড়িত সেখানকার শ্রমিক, কারিগর, ব্যবসায়ী এবং ইমিগ্র্যান্টরা একটি র্যা লী বের করে হে মার্কেট স্কয়ারে। সেখানে অজ্ঞাত কেউ বোমা বিস্ফোরণ ঘটালে পুলিশ গুলি বর্ষণ করে, এতে ডজনখানেক লোক মারা যায়। সেই হে মার্কেট স্কয়ারে নিহতদের উদ্দেশ্যে পরে মে মাসে অনেক অনুষ্ঠান পালিত হতে থাকে। পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রই মে দিবসকে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালনের অনুপ্রেরণা যোগায়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ‘শ্রমিক দিবস’ হিসেবে পালিত হতো সেপ্টেম্বরের প্রথম সোমবার। আর মে দিবস পালিত হতো সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ দিবস হিসেবে। সেখানে লক্ষ-লক্ষ শ্রমিক জমায়েত হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে মিছিল-মিটিং করতো। তাই পরবর্তীতে সেপ্টেম্বরের প্রথম সোমবার থেকে পরিবর্তন করে পহেলা মে আনা হয় ‘শ্রমিক দিবস’ হিসেবে। ফলে শ্রমিকদের প্রতিবাদের ভাষা পরিবর্তিত হয়ে রূপ নেয় শ্রমিক দিবস হিসেবে। যদিও বলা হয় ৮ ঘণ্টা কাজের অধিকার আদায় নিয়ে বিভিন্ন দেশে পহেলা মে আন্তর্জাতিক ‘শ্রমিক দিবস’ পালিত হয় আসলে এ বিষয়টিও সত্য নয়। কেননা ‘শ্রমিক দিবসের’ ধারণা আরো পুরনো এবং তা জন্ম নেয় ১৮৫৬ সালে অস্ট্রেলিয়াতে। সেখানে ২২শে এপ্রিল ছিল ‘আট ঘণ্টা দিবস’ এবং ছুটির দিন। পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের ঘটনার পর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে ব্যাপক প্রচারণা পায়। সেপ্টেম্বরের প্রথম সোমবার সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের দিবসটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্ররোচনায় ‘শ্রমিক দিবস’ হিসেবে পালিত হতে থাকে পহেলা মে থেকে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, শ্রমিক স্বার্থশূন্য মে দিবসের প্রেরণা মাত্র ১২২ বছর আগের। তারপরেও মে দিবসের ঘোষণায় শ্রমিক স্বার্থ পুরোই সংরক্ষিত হয়েছে, সে কথা বললে মহাভুল হবে। অথচ তার চেয়েও বহু পূর্বে চৌদ্দশত বছর আগেই ইসলামে শ্রমিক স্বার্থ পুরোই সংরক্ষিত হয়েছে। শ্রমিককে মালিকের ভাই বলে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। সব মুসলমান ভাই ভাই বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। তদুপরি মালিককে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে, “প্রত্যেকেই রক্ষক, তাকে তার রক্ষিত বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।” (বুখারী শরীফ)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আল্লাহ পাক উনার ভয়, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত তথা ওহীর চেতনা মানুষের মাঝে যতটা প্রভাবিত হতে পারে অন্য কিছু তার কাছেও যেতে পারে না।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মে দিবসের ঘটনা ও চেতনা ইসলামে শ্রমিকের স্বার্থ ও মর্যাদার প্রেক্ষিতে কিছুই নয়। তাই মে দিবসের চেতনা পথভ্রষ্ট ও অপরিপূর্ণ বিধর্মীদের কাছে অনেক কিছু হতে পারে, কিন্তু মুসলমানের কাছে প্রাসঙ্গিকও নয়, প্রয়োজনীয়ও নয়। বরং তা বিধর্মীদের অনুসরণ বলে নাজায়িযও বটে। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে জাতির সাথে মিল রাখে; তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (মুসনদে আহমদ)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মূলত মুসলমানদের রয়েছে সোনালী ঐতিহ্য ও পরিপূর্ণ আদর্শ। কিন্তু মুসলমানরা নিজেই তা অবগত নয়। এর পেছনে রয়েছে মুসলমানদের গাফলতী ও ইলমের ঘাটতি। যা কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজন রূহানী অনুপ্রেরণা ও জজবা।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কাজেই ৯৭ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্র দ্বীন ইসলামের দেশে মে দিবসে সরকারি ছুটি অর্থহীন। অথচ আমাদের ইসলামী মূল্যবোধ সম্পৃক্ত গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোতে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা নেই। অর্থাৎ আখিরী চাহার শোম্বাহ, ফাতিহায়ে ইয়াজদাহম, মিরাজ শরীফ, লাইলাতুর রাগায়িব, পহেলা রজব, ৬ই রজব ইত্যাদি গুরুত্ববহ দিনগুলোতে সরকারি ছুটি দেয়া হয় না। অথচ এগুলো ইসলামের দৃষ্টিতে অত্যন্ত ফযীলত ও বরকতযুক্ত দিন। সরকারের উচিত ইসলামী মূল্যবোধহীন দিনে ছুটির পরিবর্তে এসব ইসলামী মূল্যবোধযুক্ত দিনে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন