মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত, জুমুয়া, ঈদাইন, তারাবীহসহ সর্বপ্রকার জামায়াতের জন্য মসজিদ বা ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী
English মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, একমাত্র কাফিররাই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের বিরোধিতা করে। বিশিষ্ট ছাহাবী আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি মহিলাদের জামায়াত নিষিদ্ধ করেন। আর উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনিসহ সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা তা সমর্থন করেন। যা অস্বীকার ও অমান্য করা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। তাই শরীয়তের দৃষ্টিতে মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত, জুমুয়া, ঈদাইন, তারাবীহসহ সর্বপ্রকার জামায়াতের জন্য মসজিদ বা ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ফতওয়া মতে, মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামায, জুমুয়া, তারাবীহ ও ঈদের নামাযসহ যে কোন নামাযের জামায়াতে শরীক হওয়ার জন্য মসজিদে ও ঈদগাহে ...