সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ওহাবী লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অধিক মানুষের সম্পৃক্ততা থাকলেই হক্ব বলে প্রমাণ হয়না, বরং বাতিল বলে প্রমাণ হয়

অনেকেই তাবলীগ, চর্মনাই, ওহাবী-খারেজী ইত্যাদি বাতিল ও গোমরা দলগুলোতে বেশি মানুষের সম্পৃক্ততা দেখে তাদের হক্ব বলে মনে করে। তাদের প্রশ্ন হচ্ছে, এতোগুলো মানুষ কী বোকা নাকি? কিন্তু মানুষের আধিক্যতা দিয়ে যে হক্ব না হক্ব নিরুপন করা যায়না, এটা অনেকেরই মাথায় আসেনা। এখানে বুঝার জন্য খুব সহজ একটা হিসাব আছে। যেটা একটা বাচ্চাকে বললেও সে বুঝবে। সেটা হলো- ৭২ আর ১ এর মধ্যে পার্থক্য। কোনটা বড়? আরেকটু পরিস্কার করে বলি- হাদীছ শরীফ মোতাবেক ৭২টি হবে বাতিল ফিরক্বা আর ১টি হবে হক্ব তথা নাজাতপ্রাপ্ত দল। এখানে কোন সংখ্যাটা বেশি? ৭২ নাকি ১? সূতরাং সংখ্যা বেশি থাকলেই হক্ব বলে প্রমাণ হয়না বরং বাতিল বলেই প্রমাণ হয়। বাতিল ফিরক্বাদের দলে বেশি লোক হওয়ার অনেকগুলো কারণ আছে। তার মধ্যে একটি হলো ইবলিসের ধোকা। কে এমন ব্যক্তি আছে যে ইবলিশের ধোকা থেকে রক্ষা পেতে পারে? ইবলিশতো ফেরেশতাদের মুয়াল্লিম (শিক্ষক) ছিলো। ইবলিশ কিভাবে মানুষকে ধোকা দেয় এ ব্যাপারে পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “যে আল্লাহ্ পাক উনার যিকির থেকে বিরত থাকে তার জন্য একটি শয়তান নির্দিষ্ট হয়ে যায়। সে তার বন্ধু হয়ে সব সময় তার সাথে থাকে।”...

পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে।

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হে মানবজাতি! অবশ্যই তোমাদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে এসেছেন মহান নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সকল ব্যাধিসমূহ দূরকারী, কুল-কায়িনাতের মহান হিদায়েত দানকারী ও ঈমানদারদের জন্য মহান রহমতস্বরূপ (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি)। হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন,   তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া, ইহসান ও রহমত (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে) উনার জন্য ঈদ উদযাপন তথা খুশি প্রকাশ করো। তোমরা যতো আমলই করো না কেন তার চেয়ে এই খুশি প্রকাশ করাটা হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ।’ (সূরা ইউনুস, আয়াত শরীফ ৫৫-৫৮)   শরীয়তসম্মতভাবে চাঁদ দেখে সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও  সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রা...

ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প...

তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই নাসী অর্থাৎ তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে। মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর ১৪৩৩ হিজরী সনের মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব। অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব। অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ। আরবী মাস শুরু নিয়ে সউদী সরকারের উদাসীনতা এবং প্রহসনমূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নতুন হিজরী সনের (১৪৩৩) প্রথম মাসটিও (মুহররমুল হারাম) সউদী আরবে প্রথমে সঠিক তারিখে শুরু হয়নি। সউদী আরবে চাঁদের সঠিক হিসাব অনুযায়ী চাঁদ তালাশ করার কথা ছিলো ...

চাঁদ নিয়ে সউদী আরবের ওহাবী সরকার সমগ্র মুসলিম জাতির সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছে

চাঁদ নিয়ে সউদী আরবের ওহাবী সরকার সমগ্র মুসলিম জাতির সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছে। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর চাঁদ (হিলাল) খুঁজতে সউদী আরবের ওহাবী সরকারের নির্দেশ ছিল ৩০ জুলাই শনিবার; যেদিন চাঁদ অমাবস্যাতেও পৌঁছায়নি। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার করা তাদের পক্ষেই সম্ভব, যাদের অন্তরে ঈমানের লেশমাত্র নেই। সউদী আরবের ওহাবী সরকারের এখনো সময় রয়েছে তওবা করে কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ মুতাবিক চাঁদ দেখার সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুন নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, চাঁদ নিয়ে সউদী আরবের ওহাবী সরকার সমগ্র মুসলিম জাতির সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছে। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর চাঁদ (হিলাল) খুঁজতে সউদী আরবের ওহাবী সরকারের নির্দেশ ছিল ৩০ জুলাই শনিবার; যেদিন চাঁদ অমাবস্যাতেও পৌঁছায়নি। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার করা তাদের পক্ষেই সম্ভব, যাদের অন্তরে ঈমানের লেশমাত্র নেই। সউদী আরবের ওহাবী সরকারের এখনো সময় রয়েছে তওবা করে কুরআন শরীফ ও সুন্ন...