সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বিদ্যুৎ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভারতের কোনো কিছুই বাংলাদেশের প্রয়োজন নেই, তবে ভারতের প্রয়োজন আছে বাংলাদেশকে খুশি রাখার

ভারত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রস্তাবনা নয়; বরং চাপ প্রয়োগ করতে হবে: ভারতের কোনো কিছুই বাংলাদেশের প্রয়োজন নেই, তবে ভারতের প্রয়োজন আছে বাংলাদেশকে খুশি রাখার ভারত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রস্তাব দিয়েছে সরকার। তৌফিক ইলাহী ভারত সফর গিয়ে যৌথভাবে একটি তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের এক প্রস্তাব উপস্থাপন করেছে। অর্থাৎ ভারত এই বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য একটি কয়লা ব্লক বরাদ্দ দেবে, আর এতে যে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে তা বাংলাদেশে নিয়ে আসা হবে। ভারতের কাছে এ প্রত্যাশা যদি বাস্তবায়িত হয়, তবে হবে বর্তমান ‘ভারত নতজানু সরকার’ হিসেবে কুখ্যাতী অর্জন করা সরকারের জন্য শ্রেষ্ঠ অর্জন, যা কুখ্যাতিকে কিছুটা হলেও নমনীয় করবে। কেননা, ভারত সারা জীবন আমাদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খেয়েছে। এখন আমরা ভারতের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবো, এটার বাস্তবায়ন যদিও অকল্পনীয়। তথাপি সরকারের শক্ত অবস্থান অব্যাহত থাকলে এটি খুবই সম্ভব। শুধু বিদ্যুৎ নয়, প্রতিটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ বৈষম্যের শিকার হয়ে আছে। যেমন: ভারতের ইলেক্টনিক মিডিয়া বাংলাদেশে আছে, কিন্তু বাংলাদেশের ইলেক্টনিক মিডিয়া ভারতে নেই। ভারত ঠিকই বাংলাদেশের ট্রানজিট নিয়েছে, কিন্...

ভারতের প্রভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎবিপর্যয়! দেশের স্বাধীন স্বার্বভৌমত্ব ও স্বনির্ভরতা প্রশ্নবিদ্ধ

গত ১ নভেম্বর শনিবার সকাল ১১টা থেকে শুরু করে সারাদিন বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে ছিলো সারাদেশ। সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, শিল্প কারখানা, অফিস-আদালত, সড়ক-মহাসড়ক, বাসা-বাড়িতে কোথাও বিদ্যুৎ ছিলোনা। সারাদেশের উৎপাদন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়, জরুরী চিকিৎসারত রোগীরা চরম দুর্ভোগে পড়ে, পানির জন্য হাহাকার লেগে যায়, অন্ধকারে হুমকীর মুখে পড়ে জনগণের নিরাপত্তার, সারাদেশে বিজিবি মোতায়নে বাধ্য হয় সরকার। আসলে কি ঘটেছিলো বিদ্যুৎ ব্যবস্থায়? অনলাইন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়, শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে গোটা বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। একাধিক প্রকৌশলী জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ওই মুহূর্তে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছিলো। এর মধ্যে ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছিলো ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যা মোট বিদ্যুতের ১০ শতাংশের সমান। ভারতের বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ করে দেয়ায় বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ...

৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের জন্য সারাদেশ অন্ধকারে: সরকার কী মাছ দিয়ে কেচো শিকার করছে!

বাংলাদেশ কি ভারতের অঙ্গরাজ্য? ভারত সামান্য পরিমাণ বিদ্যুৎসরবরাহ বন্ধ করে দিলে সারাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যাবে? এ ঘটনায় কি ভারতের পা চাটা গোলাম শাসকগোষ্ঠীর হাক্বীকত উন্মোচন হয়নি? দেশের পাওয়ার সেক্টরের করুন দশা দেখে নাগরিক হিসেবে আমরা নিদারুণ অসহায় বোধ করছি। ভারত সামান্যটুকু বিদ্যুৎ সরবরাহ করতেই যদি আমাদের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা এভাবে ভেঙ্গে পড়ে তবে আমরা জাতি হিসেবে কতটুকু স্বনির্ভর? ভারতের কাছেইবা আমরা কতটুকু নিরাপদ? বিদ্যুৎ ছাড়াও আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সীমান্ত, প্রতিরক্ষা বিভাগ ইত্যাদি বিষয়গুলোতে আমরা কতটা স্বনির্ভর ও নিরাপদ? নাকি প্রতিটা সেক্টরেই ঘাপটি মেরে বসে আছে ভারতের এজেন্ট? নাকি ধর্মান্তরিতের মতো ওরাও বাংলাদেশী থেকে ভারতীয়তে কনভার্টেড হয়ে গেছে? প্রসঙ্গত, ১ নভেম্বর শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ(!) করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতিদিন যদি আমাদের ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা থাকে তাহলে ভারত থেকে কেন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্...