সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Openion লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভারতের প্রভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎবিপর্যয়! দেশের স্বাধীন স্বার্বভৌমত্ব ও স্বনির্ভরতা প্রশ্নবিদ্ধ

গত ১ নভেম্বর শনিবার সকাল ১১টা থেকে শুরু করে সারাদিন বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে ছিলো সারাদেশ। সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, শিল্প কারখানা, অফিস-আদালত, সড়ক-মহাসড়ক, বাসা-বাড়িতে কোথাও বিদ্যুৎ ছিলোনা। সারাদেশের উৎপাদন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়, জরুরী চিকিৎসারত রোগীরা চরম দুর্ভোগে পড়ে, পানির জন্য হাহাকার লেগে যায়, অন্ধকারে হুমকীর মুখে পড়ে জনগণের নিরাপত্তার, সারাদেশে বিজিবি মোতায়নে বাধ্য হয় সরকার। আসলে কি ঘটেছিলো বিদ্যুৎ ব্যবস্থায়? অনলাইন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়, শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে গোটা বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। একাধিক প্রকৌশলী জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ওই মুহূর্তে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছিলো। এর মধ্যে ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছিলো ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যা মোট বিদ্যুতের ১০ শতাংশের সমান। ভারতের বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ করে দেয়ায় বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ...

৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের জন্য সারাদেশ অন্ধকারে: সরকার কী মাছ দিয়ে কেচো শিকার করছে!

বাংলাদেশ কি ভারতের অঙ্গরাজ্য? ভারত সামান্য পরিমাণ বিদ্যুৎসরবরাহ বন্ধ করে দিলে সারাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যাবে? এ ঘটনায় কি ভারতের পা চাটা গোলাম শাসকগোষ্ঠীর হাক্বীকত উন্মোচন হয়নি? দেশের পাওয়ার সেক্টরের করুন দশা দেখে নাগরিক হিসেবে আমরা নিদারুণ অসহায় বোধ করছি। ভারত সামান্যটুকু বিদ্যুৎ সরবরাহ করতেই যদি আমাদের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা এভাবে ভেঙ্গে পড়ে তবে আমরা জাতি হিসেবে কতটুকু স্বনির্ভর? ভারতের কাছেইবা আমরা কতটুকু নিরাপদ? বিদ্যুৎ ছাড়াও আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সীমান্ত, প্রতিরক্ষা বিভাগ ইত্যাদি বিষয়গুলোতে আমরা কতটা স্বনির্ভর ও নিরাপদ? নাকি প্রতিটা সেক্টরেই ঘাপটি মেরে বসে আছে ভারতের এজেন্ট? নাকি ধর্মান্তরিতের মতো ওরাও বাংলাদেশী থেকে ভারতীয়তে কনভার্টেড হয়ে গেছে? প্রসঙ্গত, ১ নভেম্বর শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ(!) করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতিদিন যদি আমাদের ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা থাকে তাহলে ভারত থেকে কেন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্...

স্টিফেন হকিং পরগাছা ইহুদীদের ব্যবহৃত একটি বিকলাঙ্গ পুতুল মাত্র

ইহুদীরা আজন্ম পরগাছা। পরের উপর ভর করে স্বার্থ হাছিল করাই ইহুদীদের জন্মগত স্বভাব। তারা তাদের কোন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে প্রয়োজনে রাস্তার ভিক্ষুককেও মিডিয়ায় হাইলাইট করে প্রেসিডেন্ট বানিয়ে দিতে পারে। তারা নিজেরা সরাসরি কোন কাজ করে না, কারো উপর ভর করে কাজ করে। এরপর সেই চরিত্রটিকে মিডিয়ার মাধ্যমে উপরে তোলে। প্রসঙ্গতঃ পরগাছা ইহুদীদের এমন অসংখ্য চালবাজি, ধোঁকাবাজির মধ্যে একটি হচ্ছে কথিত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। একটা মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধী, বধিরকে হুইল চেয়ারের মধ্যে বসিয়ে তার ব্রেইনের চিন্তাগুলোকে কম্পিউটারের মাধ্যমে ভয়েস হিসেবে বের করা গাজাখুরি গল্প ছাড়া অন্যকিছু নয়। মস্তিষ্কের ভাবনা রিড করার মত আদৌ কোন প্রযুক্তি কি আছে? মাইন্ড রিডিং টেকনোলজিতে সফলতা পেলে এতোদিনে বহু দেশে এ প্রযুক্তি ছড়িয়ে পড়তো। বিশেষ করে বড় বড় অপরাধীদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি নিতে রিমান্ড দেয়ার দরকার হতোনা। বিচার কার্যক্রম অনেক সহজ হয়ে যেতো। সে যাই হোক, স্টিফেন হকিং’কে নিয়ে যে নাটক আর পাপেট শো খেলা ইহুদীরা দেখাচ্ছে তা উদ্দেশ্যমূলক। তার জন্য ব্যবহৃত কথিত প্রযুক্তি সাইন্স ফিকশন ছাড়া কিছুনা। তার পেছনে বিজ্ঞান মনষ্ক একট...

জাবি শিক্ষক ওয়াহিদুজ্জামান গং: পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে তাদের মনগড়া বক্তব্যই প্রমাণ করে এরা শিক্ষিতের নামে চরম পর্যায়ের মূর্খ

গত ৮ই মুহররম শরীফ ১৪৩৬ হিজরী পবিত্র দিবসটি ছিলো আমাদের প্রাণ প্রিয় নবী এবং রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বানাত তথা কন্যা ত্বহিরা, তইয়্যিবা হযরত যাইনাব আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম বিছাল শরীফ গ্রহণের দিন অর্থাৎ এ দিবসে তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সাক্ষাৎ মুবারক গ্রহণ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এ বিশেষ দিবসকে কেন্দ্র করে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশ বাংলাদেশে কি কোন অনুষ্ঠান কিংবা মাহফিল উদ্যাপিত হয়েছে? সরকারি ব্যবস্থাপনায় কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা কোন মসজিদ মাদরাসায় আলোচনা কিংবা মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন হয়েছে? কোন পত্রিকায় কোন খবর কিংবা লেখা ছাপা হয়েছে? সরকারের কোন মন্ত্রী কিংবা প্রধানমন্ত্রী অথবা রাজনৈতিক কোন নেতা কি এ পবিত্র দিবস উপলক্ষে কোন বিবৃতি দিয়েছে? দেয়নি। তাহলে ৯৭ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর এ দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উনার মর্যাদা থাকলো কোথায়? কথিত গণতন্ত্রের মর্যাদা থাকলো কোথায়? এতে কি ৯৭ ভাগ মুসলমানের হক আদায় হয়েছে? হয়নি।  মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে রহমত (শান্তি) আসবে কোত্থেকে? অথচ এ দিবসগুলো পালনের মধ্যেই রয়েছে দেশ ও দশের প্রকৃত কল্...

একমাত্র সম্মানিত ইসলাম উনার পবিত্র বিশেষ দিবস সমূহ রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনেই দেশে প্রকৃত শান্তি ফিরে আসতে পারে

গত ৮ই মুহররম শরীফ ১৪৩৬ হিজরী পবিত্র দিবসটি ছিলো আমাদের প্রাণ প্রিয় নবী এবং রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বানাত তথা কন্যা ত্বহিরা, তইয়্যিবা হযরত যাইনাব আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম বিছাল শরীফ গ্রহণের দিন অর্থাৎ এ দিবসে তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সাক্ষাৎ মুবারক গ্রহণ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এ বিশেষ দিবসকে কেন্দ্র করে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশ বাংলাদেশে কি কোন অনুষ্ঠান কিংবা মাহফিল উদ্যাপিত হয়েছে? সরকারি ব্যবস্থাপনায় কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা কোন মসজিদ মাদরাসায় আলোচনা কিংবা মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন হয়েছে? কোন পত্রিকায় কোন খবর কিংবা লেখা ছাপা হয়েছে? সরকারের কোন মন্ত্রী কিংবা প্রধানমন্ত্রী অথবা রাজনৈতিক কোন নেতা কি এ পবিত্র দিবস উপলক্ষে কোন বিবৃতি দিয়েছে? দেয়নি। তাহলে ৯৭ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর এ দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উনার মর্যাদা থাকলো কোথায়? কথিত গণতন্ত্রের মর্যাদা থাকলো কোথায়? এতে কি ৯৭ ভাগ মুসলমানের হক আদায় হয়েছে? হয়নি।  মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে রহমত (শান্তি) আসবে কোত্থেকে? অথচ এ দিবসগুলো পালনের মধ্যেই রয়েছে দেশ ও দশের প্রকৃত কল্...

কবিতা মেলার নামে ‘ভারতপ্রীতি চেতনা পুশিং’ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে কিছু ভারতীয় দালাল

গত ১৪ অক্টোবর ২০১৪ঈ. জুমুয়াবার রাজশাহীতে ‘জীবনানন্দ কবিতা মেলা-২০১৪’ নামে দুই দিনব্যাপী এক অনুষ্ঠান করে ‘কবিকুঞ্জ’ নামে একটি ভূঁইফোড় সংগঠন। সেখানে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের কথিত কবি সাহিত্যিকদের সমাগম হয়। কবিতামেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে এদেশের সহিত্যিক হিসেবে পরিচিত সৈয়দ শামসুল হক বলেছে, “আজকাল প্রায় দুই বাংলার কবি, দুই বাংলার কবিতার কথা বলা হয়। আসলে বাংলা এক। দেশ দুটি। তাই দুই বাংলা বলবেন না।” শামসুল হক এই বক্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের প্রতি যারপরনাই প্রীতি ও মমত্ববোধ প্রকাশ করেছে। উল্লেখ্য, আমাদের দেশের কিছু অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়া রয়েছে যারা অবাধে আসাম, ত্রিপুরা, পশ্চিবঙ্গের খবর এমনভাবে প্রকাশ করে যে, বোঝার উপায় নেই খবরটি বাংলাদেশের না ভারতের। অর্থাৎ তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে দেশ দুটি হলেও বাংলা একটি। যা শামসুল হকের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে পুরোপুরি মিলে যায়। বলার অপেক্ষা রাখে না, এধরনের চেতনা যারা প্রকাশ করে ও যেসকল গণমাধ্যম প্রচার করে তারা আসলে চায় যে, বাংলাদেশীরা ‘বাংলাদেশী’ হিসেবে নয়; বরং বাঙালি চেতনায় উজ্জীবিত হোক, বাংলাভাষী সকল জাতি একত্ব হয়ে যাক, হিন্দু-মুসিলম এক হয়ে যাক। তাই তা...

‘সংখ্যালঘু নির্যাতন’ বলে হিন্দুদের যতো রটনা সব মিথ্যা ও তাদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

সত্য কখনো চাপা থাকে না। মুসলমানদের চির শত্রু হিন্দুরা এদেশে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার জন্য নানা ধরনের চক্রান্ত করে নাটক সাজিয়ে বিভিন্ন ঘটনা ঘটায়। এমনই একটি বহুল প্রচারিত ঘটনা ছিলো সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার হিন্দু কিশোরী পূর্ণিমা সম্ভ্রমহরণের ঘটনা। ২০০১ সালের ঐ ঘটনাটি নিয়ে ভারতের দালাল মিডিয়াগুলো ‘সংখ্যালঘু নির্যাতন’ বলে রীতিমতো ঝড় তুলেছিলো। অথচ (ঘটনার ১৩ বছর পর) সম্প্রতি এর নেপথ্যে সত্য ঘটনাটি প্রকাশ হয়েছে। নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র হিন্দু কিশোরী পূর্ণিমা নিজের মুখেই স্বীকার করেছে যে, তাকে শুরুতে ২০ হাজার টাকা এবং প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা দেয়ার প্রতিশ্রুতিতে এ ঘটনাটি সাজানো হয়েছে। পূর্ণিমার মা-বাবাও বিষয়টা স্বীকার করেছে। পূর্ণিমার আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী, এলাকার মেম্বার, পৌর চেয়ারম্যান সবার একই কথা, ‘ঐ দিন দুই-প্রতিবেশীর মধ্যে একটা মারামারির ঘটনা ঘটেছিলো, কিন্তু পূর্ণিমা সম্ভ্রমহানীর শিকার হয়েছে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।’ তবে পরিকল্পিতভাবে এমন একটি ঘটনা সৃষ্টি করার জন্য পূর্ণিমা ডাক্তারি পরীক্ষা দেয়ার আগে অন্য পুরুষের সাথে দৈহিক মেলামেশা করেছে।’ এ তথ্যটিও নিশ্চিত করেছে ডাক্তার...

কুলাঙ্গার মন্ত্রী লতিফের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড না দিলে প্রমাণিত হবে সরকার এদের প্রশ্রয় দেয়

সরকারের পা চাটতে চাটতে জিহ্বা ক্ষয় করে মন্ত্রী হয়েছে কুলাঙ্গার লতিফ। কিন্তু কথায় আছে কম জাতের লোক ক্ষমতা পেলে মানি লোকের মান হানি করে। কিন্তু এই মুরতাদ লিতিফের দুঃসাহস এতটাই বেড়েছে যে, সে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছে স্বয়ং যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান-মান নিয়ে কটূক্তি করে, সম্মানিত শরীয়ত উনার অন্যতম একটি স্তম্ভ পবিত্র হজ্জ নিয়ে কটূক্তি করে। মুসলমান নামধারী যেগুলি নোবেল পায়, সেগুলি ইসলাম নিয়ে কটাক্ষ করে থাকে। এই গুমরাহটা যদি মনে করে সে এইসব কথা বলে কাফিরদেরকে সন্তুষ্ট করে কিছু হাছিল করবে; তা কিন্তু হবে না। আসমানী গযবে এই বেয়াদব নিশ্চহ্ন হয়ে যাবে। এই কুলাঙ্গারটা বলেছে- হজ্জ করতে গেলে টাকা নষ্ট হয়। নাউযুবিল্লাহ! তাহলে ওয়ার্ল্ড কাপ, টি-২০ গেমসে কত টাকা অর্জন হয়েছিল দেশের? কত টাকা আয় করেছিলো শাহরুক খান ও তার দলের নর্তকীদের নাচ দেখিয়ে? কতটাকা তার মতো কুলাঙ্গার মন্ত্রীরা লুটপাট করছিলো সে হিসাব কই? প্রায়ই খবরে দেখা যায়, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে, আদালতের বিরুদ্ধে বলায় কাউকে গ্রেফতার করে শাস্তি দেয়া হয়েছে অথবা আদালত ‘কেন শাস্তি দেয়া হবে না’ জানতে চেয়ে স্...

কথিত মাদার তেরেসার কথিত গুণাবলীসমূহ মিডিয়ার রঙিন প্রচারণার সৃষ্টি, অথচ বাস্তবতা তার বিপরীত

অনেকেই খ্রিস্টানদের কথিত মাদার তেরেসাকে ‘মহীয়সী নারী’ কিংবা জনকল্যাণে আত্মত্যাগী নারী বলে মনে করে থাকে। কিন্তু আসলেই কি তাই? মোটেও না। বরং এই তেরেসার যত গুণাগুণ মানুষ জানে তার সবই মিডিয়ার রং মাখানো। তার নেতিবাচক বা বদগুণগুলোই মিডিয়ার মাধ্যমে ইতিবাচকভাবে প্রচার করে খ্রিস্টানরা ফায়দা লুটেছে। প্রকৃতপক্ষে তেরেসা মোটেও কোনো মহীয়সী নারী ছিলো না, বরং সে ছিলো চরম বদচরিত্র, অর্থলোভী, প্রতারক। এখনো কলকাতার মিশনারী অব চ্যারিটি নামধারী প্রতিষ্ঠানগুলো তেরেসার এসব অসৎ চরিত্রের সাক্ষী হয়ে আছে। তেরেসার পরিচালিত চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে তার অধীনে যেসব হতদরিদ্র রোগীরা চিকিৎসা নিতো তাদেরকে ঠিক মতো সে পরিচর্যা তো করতোই না, ভালো খানা-খাদ্য এমনকি ওষুধও ঠিক মতো দিতো না। এভাবে প্রকৃত সেবা না পেয়ে তার অধীনে থাকা অনেক রোগীর অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে। ব্রিটেনের ক্রিস্টোফার হিচেন্সের মতো অনেক গবেষকরা সকলেই এ ব্যাপারে একমত যে, তেরেসা দারিদ্র সেবাকে পুঁজি করেছিলো কিন্তু দরিদ্রদের জন্য কল্যাণকর কিছুই সে করেনি। ইউনিভার্সিটি অব মনট্রিয়াল এবং ক্যারোল সিনেচাল অব দ্যা ইউনিভার্সিটি অব অট্টোয়া থেকে গবেষক সা...

কথিত নোবেল পুরস্কার ও তার নেপথ্যে কারণ

দুনিয়াবী দৃষ্টিতে নোবেল প্রাইজ কোনো সাধারণ প্রাইজ নয়। এ প্রাইজ দেয়ার পেছনে কূচক্রী ইহুদীদের বিভিন্ন মাস্টারপ্ল্যান থাকে। তাদের ‘ব্যবহৃত’ এজেন্টরা যখন তাদের দেয়া এজেন্ডাসমূহ সফলভাবে সম্পাদন করে অথবা তাদের পরিকল্পিত কাজে সফলতা আনার জন্য এসব এজেন্টদের রাষ্ট্রীয় বা আন্তর্জাতিকভাবে হাইলাইট করতে বা গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে চায়, তখন ইহুদীরা এ পুরস্কার দিয়ে থাকে।    আসুন দেখা যাক, গত কয়েক বছরে বিভিন্ন ইস্যুতে ইহুদীরা কাদেরকে নোবেল প্রাইজ দিয়েছে ও তার নেপথ্যের কারণগুলো কি কি? ১৯৮৯ সালে দালাইলামা। উদ্দেশ্য: দালাইলামার মাধ্যমে তিব্বতকে চীন থেকে পৃথক করা। ১৯৯১ সালে সাম্প্রদায়িক অং সান সুচি। উদ্দেশ্য: মায়ানমারে সামরিক জান্তাকে বাদ দিয়ে মার্কিনপন্থী কাউকে ক্ষমতায় আনা। দুই দশক পর তা সফল হয়েছে। ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাতকে কথিত শান্তিচুক্তির জন্য পুরস্কার। কারণ: ফিলিস্তিনের ভূখ-ে ইহুদীদের গোলামিত্ব ইয়াসির আরাফাত মেনে নিয়েছিলো এবং মেনে নিয়েছিলো ইহুদীবাদী ইসরাইলের অস্তিত্ব। ফিলিস্তিনিরা দুইভাগ হয়ে শক্তি হারিয়ে ফেললো। এখন ফিলিস্তিনিরা রক্তের বিনিময়ে সেই কথিত শান্তিতে পুরস্কারের ...

তথা কথিত মাদার তেরেসার স্বরূপ উন্মোচন: মানবতার সেবার অন্তরালে তার প্রকৃত রূপ খুবই অমানবিক ও ভয়ঙ্কর

রিলিজিওসেস (ধর্ম ও বিজ্ঞান নিয়ে একটি জার্নাল)-এ বলা হয়েছে, তেরেসা গরিবদের রোগাক্রান্ত-ভুক্তভোগী অবস্থায় দেখতেই বেশি পছন্দ করতো। গবেষণালব্ধ এ জার্নালে তেরেসার ভেতরকার ভয়ঙ্কর (দানবীয়) দিকগুলো প্রকাশ পেয়েছে। গবেষকরা সেখানে বলেছে, তার (তেরেসা) সেবা নামক কার্যক্রম নীতি ছিলো চরম অমানবিক। যেমন, সে বিশ্বাস করতো- গরিব অসুস্থদের সুস্থ না করে, বরং তাদের সমস্যাগুলো আরো কঠিন পর্যায়ে বা গুরুতর অবস্থায় রাখাই উত্তম। সে তার এই নীতিতে এতোটাই দৃঢ় ছিলো যে, তার তত্ত্বাবধানে থাকা রোগীদের অবস্থা যখন অবনতির দিকে অথবা মৃত্যুর দিকে ধাবিত হতো, তখনো সে তা এই নীতি থেকে বিচ্যুত হতো না। অর্থাৎ তাদের সুস্থতার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা, খাদ্য, পরিচর্যা দিতো না। পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত তাঁবেদার মিডিয়া, পশ্চিমাদের পা চাটা গোলাম রাজনৈতিক ও সমাজপতিরা এসব কর্মকা- দেখেও না দেখার ভান করে বরং তেরেসার প্রশংসা করে তাকে মাথায় তুলে নাচতো। অবশ্য এটি এখনো অব্যাহত আছে। এ প্রতারক তেরেসার এসব খবর শুনে সাধারণ মানুষের বিশ্বাস করতে কষ্ট হতে পারে কারণ মিডিয়ার রং তুলিতে সে অতি রঙ্গিন। তাকে প্রকৃতরূপে অর্থাৎ কুৎসিত ও ভয়ঙ্কর চেহা...

আপনি কি নাপাক জাতি হিন্দুদের দুর্গাপূজাকে সমর্থন করেন? তাহলে ‘সার্বজনীন’ শব্দটি প্রয়োগ করার অধিকার তারা কোথায় পেল?

আপনি কি মূর্তিপূজা সমর্থন করেন? আপনি কি মহান আল্লাহ পাক ব্যতীত অন্য কারো উপাসনা তথা শিরক করাকে সমর্থন করেন? আপনি কি হিন্দুধর্মকে স্বীকৃতি দিয়েছেন? যদি না দিয়ে থাকেন, তাহলে হিন্দুদের দুর্গাপূজার ব্যানারে ‘সার্বজনীন’ শব্দ লেখা কেন? তারা কি আপনার অনুমতি নিয়ে পূজায় সার্বজনীন শব্দ ব্যবহার করেছে? করেনি। তাহলে ‘সার্বজনিন’ শব্দটি প্রয়োগ করার অধিকার তারা কোথায় পেল? এখন আপনি যদি হিন্দুদের শর্ত দিয়ে বলেন- ঠিক আছে, হিন্দুদের পূজাকে সার্বজনীন হিসেবে মানবো যদি হিন্দুরা আমাদের গরু কুরবানীকে সমর্থন করে এবং সার্বজনীন হিসেবে মানে। আপনার কি ধারণা তারা আপনার শর্ত মানবে? কস্মিনকালেও মানবে না। বরং ভারতের ২৯ প্রদেশের মধ্যে ২২ প্রদেশে হিন্দুরা গরু কুরবানীকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইন জারি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ! তথ্য সূত্র- লিংক ভারতে মুসলমানদের জন্য প্রকাশ্যে কুরবানী নিষিদ্ধ। হিন্দুদের ধর্মে গরু জবাই এবং গরুর গোশত আহার নিষিদ্ধ বলে তারা তাদের কল্পিত ধর্মকে যদি কঠোরভাবে পালন করতে পারে, তবে আমাদের ধর্মে তো শিরক সবচেয়ে বড় কবীরা গুনাহ। মূর্তিপূজা তো দূরে থাক মূর্তি ঘরে রাখাই নিষিদ্ধ। ...

বাংলাদেশে হিন্দুদের পূজা নিষিদ্ধ করতে হবে

বাংলাদেশের মোট জনগষ্ঠীর ৯৭ ভাগ মুসলমান। এদেশের মুসলমানগণ ধর্মপ্রাণ। এছাড়া মুসলমানগণই শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত জাতি আর মুশরিরা নিকৃষ্ট জাতি। এটি নিছক কোনো মনগড়া মন্তব্য নয়। খোদ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-২৮) মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট প্রাণীকুলের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে তারাই, যারা কাফির-মুশরিক।” (পবিত্র সূরা আনফাল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৫৫) সুতরাং এদেশে দুই ভাগেরও কম সংখ্যক হচ্ছে নাপাক ও পশুর চেয়ে নিকৃষ্ট জীব মুশরিক হিন্দু। একজন পবিত্র বা পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির সাথে যেমন নাপাক ব্যক্তি বেমানান, তদ্রƒপ ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে দুই ভাগেরও কম সংখ্যক নাপাক জাত হিন্দুরা বেমানান ও পরিত্যাজ্য। আরো উদ্বেগের বিষয় যে, এদেশে প্রকাশ্যে হিন্দুদের পূজা অনুষ্ঠান চলে; যা কিনা অশ্লীলতায়, বেহায়াপনায় আর নারী-মদের সংমিশ্রণে পাপ কর্মকান্ডে পরিপূর্ণ। হিন্দুরা মুসলমানদের সাথে থাকার কারণে এসব কুকর্মে তারা মুসলমান ছেলেদের নারী, মদ...

বাল্যবিবাহ বিরোধী সমাজের চিত্র: বিয়েতে রাজি না হওয়ায় টাঙ্গাইলে ৩ মেয়ে ও মাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করলো বখাটেরা

এ দায় কার- বখাটের? মেয়েরৎ নাকি মেয়ের পরিবারের? মূলত এর জন্য মূল দায়ী হচ্ছে আমাদের সরকার ও রাষ্ট্রব্যবস্থা। ইসলামহীন, পর্দাহীন এবং ‘বাল্যবিবাহ বিরোধী’ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার কারণেই এসব ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে। টাঙ্গাইলের এ ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটে বেপর্দা হয়ে হারাম গানের অনুষ্ঠানে যাওয়াকে কেন্দ্র করে। একই সাথে ১৪ বছর বয়সী ঐ মেয়েটিকে তার পরিবার না পারছিলো ঐ বখাটের কাছে বিয়ে দিতে, না পারছিলো (বাল্যবিবাহ বিরোধী আইনের কারণে) অন্যকোনো ভালো ছেলের কাছে বিয়ে দিতে। তাই মৃত্যুর মুখোমুখী হতে হলো পুরো পরিবারকে। আসলে প্রত্যেক স্থানেই একটা চেইন আছে। পরিবেশে যেমন চেইন সিস্টেম আছে, একটু ভারসাম্যহীন হলেই বিপত্তি ঘটে; তেমনি মানব সমাজেও একটা চেইন সিস্টেম আছে। যখন বিভিন্ন আইন-কানুন প্রয়োগ করে অথবা কোনো অপসংস্কৃতি, মাদক প্রবেশ করিয়ে সেই চেইন নষ্ট করা হয় তখন ঐ সমাজেও বিশৃঙ্খলতা তৈরি হয়। যেমন: শরীয়তসম্মত বাল্যবিবাহ বন্ধ করা, নারী স্বাধীনতার নামে বেপর্দাকে উস্কে দেয়া, বিনোদনের নামে বিদেশী অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দিয়ে, মাদক, পশ্চিমা ধাঁচের লাইফস্টাইল ইত্যাদি এগুলো দিয়ে সামাজিক চেইন সিস্টেম ন...

গণতান্ত্রিক শাসকদের ষড়যন্ত্রেই বাংলাদেশের ‘সোনালী আঁশ’ পাট শিল্পে ধস নেমেছে

পাট বাংলাদেশের সোনালী আঁশ। সেই সোনালী আঁশ কি এখনো সেই ঐতিহ্যে বহাল আছে? নেই। এই পাট ও পাট শিল্প রপ্তানি করে আমাদের দেশে একসময় যে পরিমাণ বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন হতো তা অব্যাহত থাকলে এতোদিনে হয়তো আমরা এশিয়ার সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশ হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াতাম। কিন্তু দাঁড়ানোর আগেই কোমর ভেঙ্গে দিয়েছে গণতান্ত্রিক বিশ্ব মোড়লরা। কেন হঠাৎ বাংলাদেশে পাট উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেল, আর রপ্তানিতেও ধস নামলো? এর রহস্য নিয়ে অনেকে ধারণা ব্যক্ত করে লেখালেখি করেছেন, অনেক গতানুগতিক সভা সেমিনার হয়েছে কিন্তু সম্প্রতি খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই আসল তথ্য প্রকাশ করলেন। তাও প্রকাশ করেছেন ষড়যন্ত্রটা বিএনপি’র শাসনামলে হয়েছে বলে। যাই হোক প্রধানমন্ত্রী যে তথ্যগুলো প্রকাশ করেছেন তা শুনলে দেশপ্রেমিক যে কেউ আঁতকে উঠবে। গণতান্ত্রিক শাসকরা নিজ স্বার্থে কিনা করতে পারে! ১২ অক্টোবর ২০১৪ঈ. তারিখে বিডিনিউজ ২৪.কম-এ প্রচারিত খবরের চৌম্বক অংশগুলো এখানে তুলে ধরা হলো- বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকার ও বিশ্ব ব্যাংকের মধ্যে চুক্তির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো ১৯৯১ সালে। আমরা বিরোধী দল...

হুদহুদের মতো ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়গুলোর গতিপথ বাংলাদেশমুখী হলেও কুদরতিভাবে ঘুরে যায় ভারতের দিকে

বাংলাদেশে গত ৫ বছরে কোনো সাইক্লোন আঘাত হানেনি। অথচ ভারতে ২০১৩ সালে ৫টি বড় সাইক্লোন এবং ২০১৪ সালে ১টি বড় সাইক্লোন আঘাত হেনেছে। বিভিন্ন নামে এসব খোদায়ী গযবগুলো হচ্ছে- মহাসেন, পাইলিন, লেহার, হেলেন, মাদি এবং হুদহুদ। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে সাইক্লোনরূপী এ গযবগুলোর উৎপত্তির পর গতিপথ হয় বাংলাদেশের দিকে কিন্তু আঘাত হানে গিয়ে ভারতের উপর। যেমন- ১) সাইক্লোন মহাসেন: ২০১৩ সালের মে মাসে ঘূর্ণিঝড় মহাসেন ২ হাজার কি.মি. পথ পাড়ি দিয়ে এসে বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানার আগেই কাবু হয়ে পড়ে। এ ঝড়টি শ্রীলঙ্কা-ভারতের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চল, থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারে প্রবল বৃষ্টি ঝরিয়ে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে আসে। কিন্তু বাংলাদেশে আতঙ্ক সৃষ্টি করা এ ঝড়টি নির্বিঘেœই উপকূল অতিক্রম করে। ২) সাইক্লোন পাইলিন: একই বছর (২০১৩ঈ.) অক্টোবরে এটি বঙ্গোপসাগরে উৎপত্তি হয়ে ব্যাপক শক্তি সঞ্চার করে হানা দেয় ভারতে। ভারতের ইতিহাসে এত বড় ঝড় আর হয়নি। এটি বিশাল এলাকাজুড়ে এগুলেও অল্পের জন্য বাংলাদেশের সাথে বেয়াদবি করেনি, আদবের সাথে পাশ কেটে চলে যায়। সুবহানাল্লাহ! ৩) ঘূর্ণিঝড় লেহার: একই বছর (২০১৩ঈ.) নভেম্বরে এটি বঙ্গোপসা...

মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবীর পক্ষে মালউন প্রমোদ মানকিনের দালালি

সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মালউন প্রমোদ মানকি বলেছে, ‘বয়স-প্রতিবন্ধীত্বের কারণে হয়তো অমন কথা বলেছে লতিফ।’ প্রতিবন্ধীদের এক অনুষ্ঠানে গিয়ে সে বলেছে, ‘প্রতিবন্ধীদের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও পারিবারিক কাজে অন্তর্ভুক্ত করে সোনার বাংলা গঠন করতে হবে।’ সে আরো বলেছে, ‘সুযোগ দিলে গোবরেও পদ্মফুল ফোটে। যেমন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা আমাকে সুযোগ দিয়েছেন, আমি প্রতিমন্ত্রী হয়েছি। তাই প্রতিবন্ধীদের সুযোগ দিলে তারাও দেশের কল্যাণে অনেক কাজ করতে পারবে।’ পতিতা ও পাহাড়ি গারো সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে সে বলেছে, ‘আমি গারো সম্প্রদায়ের লোক। পাঁচবার এমপি হয়েছি। গারোরা ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী। এই গোষ্ঠীও প্রতিবন্ধী। যেমন, পতিতারা সামাজিক প্রতিবন্ধী।’ এই উপজাতি মালউন দালালটা মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবীকেসহ পতিতা গোষ্ঠী ও পাহাড়ি গারোদের ‘প্রতিবন্ধী’ অ্যাখ্যা দিয়ে ইনডাইরেক্টলি তাকে রাষ্ট্রীয় কাজে রাখার জন্য দালালি করছে। তার বক্তব্য, কার্যক্রম ও উদ্দেশ্য সন্দেহজনক। মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবীর মতো তাকেও দল থেকে এবং মন্ত্রিপরিষদ থেকে বহিষ্কার করা উচিত। দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। এসমস্ত বিতর্কিত লোক দলে থাকলে দল...

অরুণ মজুমদার গং এবং তাদের রাষ্ট্র ও ইসলাম বিদ্বেষী অপতৎপরতায় দেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে

বাংলাদেশে হিন্দু-নাস্তিকদের মধ্যে যারা ইসলামবিদ্বেষী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, তাদের মধ্যে জঘন্যতম হচ্ছে অরুণ মজুমদার নামক একটি কট্টর ইসলামবিদ্বেষী হিন্দু মালু। সে হচ্ছে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের সিনিয়র অ্যাডমিন অফিসার। তার আরেকটি পরিচয় হচ্ছে, সে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের যুগ্ম মহাসচিব। এই উগ্র হিন্দুত্ববাদী অরুণ মজুমদারের লেখার জঘন্যতম উদ্দেশ্যই হচ্ছে মুসলিমবিদ্বেষ ছড়ানো। তার লেখাগুলো বিভিন্ন ইসলামবিদ্বেষী হিন্দু পেইজগুলোতে ছাপা হয়। যেমন একটা ব্লগে সে “হিন্দু মেয়েদের মুসলিম আসক্তিঃ কারণ ও পরিণাম” শিরোনাম দিয়ে একটা কলামে সে লিখেছে: “হিন্দু মেয়েরা বিশেষতঃ টিনেজারদের কাছে সাধারণত ‘দৈহিক মেলামেশা’ একটা অজানা জগৎ। আমাদের দেশে কিশোর-কিশোরীদের এসব শিক্ষা প্রচলিত না থাকায় তারা এই অজানা বিষয়ে খুবই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলমান পরিবারে একটি মেয়ে অল্প বয়স থেকেই খুব ভালোভাবে বুঝতে শেখে যে- সে একটা মেয়ে। তার কাছের ও দূরের আত্মীয় সম্পর্কের পুরুষদের কাছ থেকে পুরুষ মানুষ কি জিনিস তার খুব ভালো পরিচয় পেয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফু...