সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ইউরোপ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইউরোপজুড়ে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিজয় পতাকা উড়ছে; ফ্রান্স এখন অঘোষিত মুসলিম দেশ

এক সময় খ্রিস্টান বিশ্বে ফ্রান্সকে বলা হতো গির্জা কন্যা। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছায় সমগ্র ইউরোপ জুড়ে খ্রিষ্টানদের সংখ্যা আশ্চর্যজনকভাবে হ্রাস পাচ্ছে। পক্ষান্তরে মুসলিমদের সংখ্যা এতো বেশি পরিমাণে বাড়ছে যে, ইউরোপের অনেক দেশ এখন মুসলিম দেশ হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার যোগ্য হয়ে উঠেছে। এদিকে গীর্জার সংখ্যাও দিন দিন কমে যাচ্ছে। পক্ষান্তরে বৃদ্ধি পাচ্ছে পবিত্র মসজিদের সংখ্যা। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলো সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ায় গণহারে ধর্মান্তরিত হচ্ছে খ্রিষ্টানরা। গত ২৫ বছরে ফ্রান্সে পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণের হার বেড়েছে দ্বিগুণ। গত ১০০ বছরে ফ্রান্সে যতগুলো ক্যাথলিক গির্জা নির্মিত হয়েছে, গত ৩০ বছরেই তার চেয়ে বেশি মসজিদ ও নামায কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। ফ্রান্সে অমুসলিম পরিবার প্রতি শিশুর সংখ্যা ১.২। কিন্তু মুসলিম পরিবারে শিশুর সংখ্যা এর ৫গুণ বেশি। জনসংখ্যা তাত্ত্বিক হিসেবে ফ্রান্সে ইসলামই একমাত্র বিজয়ী। সুবহানাল্লাহ! প্যারিসের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ মনসিঙ্গর ভিঙ্কট ট্রয়েস বলেছে, আগে ফ্রান্সের গ্রামবাসী প্রতি সপ্তাহে গির্জায় যেতো। এখন যায় প্রতি দুই মাসে একবার। তাই গির্জাগুলোর তিন চতুর্থাংশই খালি পড়ে...

সিসিটিভি ক্যামেরা: নিরাপদ না আপদ?

অপরাধের সাক্ষী হিসেবে নিরাপত্তার অযুহাতে বাতাসের মতো ছড়িয়ে পড়ছে সিসিটিভি নামক যন্ত্রটি। বাংলাদেশের হোটেল-রেস্তোরায়, হাসপাতালে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সরকারি-বেসরকারি ভবনে, বাজারের দোকানপাটে, পাবলিক প্লেসে এমনকি পবিত্র মসজিদেও সিসিটিভি ক্যামেরা দেখা যায়। অনেকেই বিশ্বাস করে, ‘সিসিটিভি হচ্ছে উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে অপরাধ দমন করা সম্ভব।’ আসলে এ ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল এবং অজ্ঞতার ফল। নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা একেবারেই অনির্ভরযোগ্য এবং খুবই ব্যয়বহুল ব্যবস্থা। সিসিটিভি’র কার্যক্ষমতা নিয়ে বাংলাদেশে এখন তেমন আলোচনা শুরু না হলেও ইউরোপ-আমেরিকায় এ ব্যবস্থাটি অনেক সমালোচিত এবং প্রশ্নবিদ্ধ। কারণ এই সিসিটিভি ব্যবস্থাপনায় যে পরিমাণ অর্থ খরচ করা হয়, সে তুলনায় আউটপুট আসে না। তথাকথিত উন্নতবিশ্বে বা ইউরোপ-আমেরিকায় সিসিটিভি’র বিরুদ্ধে অনেক রিপোর্ট হয়েছে। তার মধ্যে কিছু উদাহরণ এখানে পেশ করছি- (১) ব্রিটিশ পুলিশ বলেছে, সিসিটিভি’র মাধ্যমে অপরাধ হ্রাস পায় না। ইউরোপের সবচেয়ে বেশি সিসিটিভি আছে ব্রিটেনে (১০ লক্ষের উপর) কিন্তু অপরাধ দমনে এর তেমন কোনো প্রভাব নেই। এর দ্বারা যদি সামান্...