সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ষড়যন্ত্র লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

যারা ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করবে তারা কুফরী করবে

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘যে ধোঁকা দেয় সে আমার উম্মত নয়।’ আরো ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে তার হাশর-নশর তাদের সাথে হবে।’ আজ যারা ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করবে তারা কুফরী করবে। কারণ মুসলমানদের জন্য ‘পহেলা এপ্রিল’ বা ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করা হারাম ও কুফরী। কেননা এদিন কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদেরকে চরম মিথ্যা, প্রতারণা ও ধোঁকা দিয়ে নির্মমভাবে শহীদ করেছে। মুসলমান নিজেদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে গাফিল থাকার কারণেই আজকে বিধর্মীদের ষড়যন্ত্রে চরমভাবে নির্যাতিত হচ্ছে। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, নিজেদের ঐতিহ্য ও ইতিহাস সম্পর্কে অবগত হওয়া এবং পহেলা এপ্রিল বা এপ্রিল ফুলসহ সর্বপ্রকার বিজাতীয় নিয়মনীতি পালন করা থেকে বিরত থাকা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, প্রতি বৎসর ১লা এপ্রিলের নামে বাড়িতে-বাড়িতে, পাড়া-মহল্লায়, শি...

বাংলাদেশে মার্কিন বাহিনীর মোতায়েন আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়।

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ তোমরা ইহুদী এবং নাছারা বা খৃস্টানদেরকে বন্ধু বা সাহায্যকারী হিসেবে গ্রহণ করোনা। বরং তারা (তোমাদের বন্ধু নয়) পরষ্পর পরষ্পরের বন্ধু। অতএব বাংলাদেশে মার্কিন বাহিনীর মোতায়েন আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। আশ্চর্যের বিষয়, মার্কিনীরা চাচ্ছে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার মত দুর্যোগে সহযোগীতা করতে, অথচ তারা নিজেদের দেশকেই নিজেরা দুর্যোগ থেকে বাঁচাতে পারছেনা। ফলশ্রুতিতে তারা নিজেরাই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। তাহলে তারা বাংলাদেশকে কি করে সাহায্য করবে! যা একটা হাস্যস্পদ কথা। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে মার্কিন সেনাবাহিনীর সরাসরি যোগাযোগ চাওয়ার ইচ্ছা গভীর উদ্দেশ্যমূলক এবং দুরভিসন্ধিজনক। তার মধ্যে একটা দুরভিসন্ধি হলো- বাংলাদেশ থেকে খাদ্যদ্রব্য, মাল-সম্পদ নিয়ে নিজেদের দুর্যোগ মিটিয়ে অস্তিত্ব রক্ষা করা। স্মরণীয়, বাংলাদেশের ভূমি অথবা সমুদ্রসীমায় মার্কিন ঘাঁটি এদেশের স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ কখনো মেনে নিবেনা। কারণ ৭১ সনে আমেরিকা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। বাংলাদেশে মার্কিন বাহিনীর উপস্থিতি সংবিধানেরও খিলাফ। কাজেই অবিলম্বে বাংলাদেশ থেকে মার্কিন সেনাবাহিনী...

যে সকল শব্দ মুসলমানদের ব্যবহার করা উচিত নয়

শব্দ ব্যবহারের কুচিন্তায় যোগসাধনের ষড়যন্ত্র ইহুদী খ্রিস্টানদের ঐতিহ্যগত প্রবৃত্তি। স্বয়ং হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সময়ও ইহুদী খ্রিস্টানদের এরূপ ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার ছিল। কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা রঈনা বলো না উনজুরনা বলো এবং শ্রবণ কর (বা শুনতে থাক) আর কাফিরদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।” (সূরা বাক্বারা ১০৪) আয়াতের শানে নযুলে বলা হয়েছে, ইহুদীরা রসুলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কষ্ট দেবার জন্য ‘রঈনা’ শব্দ ব্যবহার করত, যার একাধিক অর্থ। একটি অর্থ হল ‘আমাদের দিকে লক্ষ্য করুন’ যা ভাল অর্থে ব্যবহার হয় আর খারাপ অর্থ হল ‘হে মূর্খ, হে মেষ শাবক’ এবং হিব্রু ভাষায় একটি বদদোয়া। ইহুদীরা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রঈনা বলে সম্বোধন করত। যাতে প্রকৃতপক্ষে তাদের উদ্দেশ্য ছিল খারাপ অর্থের প্রতি ইঙ্গিত করা। আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘রঈনা’ শব্দের ভাল অর্থের প্রতি ইঙ্গিত করে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্বোধন করলে ইহুদীরা খারাপ অর্থ চিন্তা করে হাসাহাসি করত। এতে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলা...

‘ভ্যালেন্টাইন ডে’পালন করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয, হারাম ও কুফরী

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা কাফির ও মুনাফিকদের অনুসরণ করো না।’ আজ যারা ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ পালন করবে তারা ইহুদী-নাছারাদের অনুসরণ করার কারণে কুফরী করবে। কারণ, ইসলামের দৃষ্টিতে মুসলমানদের জন্য ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ বা ‘ভালোবাসা দিবস’ পালন করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয, হারাম ও কুফরী। আর হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে সে ব্যক্তি সে সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে অর্থাৎ তার হাশর-নশর তাদের সাথে তথা ইহুদী-নাছারাদের সাথেই হবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’র প্রবর্তক হলো- যুদ্ধাপরাধী, দুর্নীতিবাজ, মুসলমান নামধারী মুনাফিক, নীতিভ্রষ্ট এক সাংবাদিক। তাই মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, কাফির, মুনাফিক ও বিধর্মীদের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে; ভ্যালেন্টাইন ডে’সহ সর্বপ্রকার কুফরী ও হারাম প্রথা থেকে বিরত থাকা ও বিরত রাখা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ...

পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে।

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হে মানবজাতি! অবশ্যই তোমাদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে এসেছেন মহান নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সকল ব্যাধিসমূহ দূরকারী, কুল-কায়িনাতের মহান হিদায়েত দানকারী ও ঈমানদারদের জন্য মহান রহমতস্বরূপ (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি)। হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন,   তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া, ইহসান ও রহমত (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে) উনার জন্য ঈদ উদযাপন তথা খুশি প্রকাশ করো। তোমরা যতো আমলই করো না কেন তার চেয়ে এই খুশি প্রকাশ করাটা হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ।’ (সূরা ইউনুস, আয়াত শরীফ ৫৫-৫৮)   শরীয়তসম্মতভাবে চাঁদ দেখে সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও  সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রা...

ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প...

এই স্বাধীন দেশ এক নতুন ভয়াবহ জিহাদের সম্মুখীন

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমরা ছোট জিহাদ থেকে বড় জিহাদের দিকে প্রত্যাবর্তন করতেছি। বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিলো প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনভাবে সঠিক ইসলাম পালনের লক্ষ্যে। কিন্তু এই স্বাধীন দেশ এক নতুন ভয়াবহ জিহাদের সম্মুখীন। ইসলামী মূল্যবোধ নষ্টের জন্য চাপিয়ে দেয়া বিজাতীয় সংস্কৃতির জিহাদে আজ ৯৭ ভাগ মুসলমানের ঈমানী চেতনার সীমান্ত অরক্ষিত। ফলে দেশ হারানোর আগে ঈমান হারাতে বসেছে এদেশের কোটি কোটি মুসলমান। ‘কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’ এই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারকে এ বিষয়টি অবশ্যই ফিকির করতে হবে। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমরা ছোট জিহাদ থেকে বড় জিহাদের দিকে প্রত্যাবর্তন করতেছি। বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিলো প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনভাবে সঠিক ইসলাম পালনের লক্ষ্যে...