সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বন্ধু লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কাফির-মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব নীতি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত; বিষাক্ত সাপের সাথে বন্ধুত্ব করা আত্মহত্যারই শামিল

মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ কিয়ামত পর্যন্ত সত্য এবং কিয়ামত পর্যন্ত কেউ ভুল কিংবা মিথ্যা প্রমাণ করতে পারবে না। যার সত্যতা মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই জানিয়ে দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেছেন- “এটি এমন একটি কিতাব, যাতে কোনো প্রকার সন্দেহ নেই।” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ) সেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধু বা উপদেষ্টা হিসেবে গ্রহণ করো না, তারা (হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ইহুদী) তোমাদের অকল্যাণ সাধনে কোনো ক্রটি করে না- তোমরা কষ্টে থাক, তাতেই তাদের আনন্দ। শত্রুতাপ্রসূত বিদ্বেষ তাদের মুখেই ফুটে বেরোয়। আর যা কিছু তাদের মনে লুকিয়ে রয়েছে, তা আরো অনেকগুণ বেশি জঘন্য। দেখ! তোমরাই তাদের (অমুসলিমদের) ভালোবাসো, কিন্তু তারা তোমাদের প্রতি মোটেও সদভাব পোষণ করে না।” (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৮-১১৯) তারপরেও কোনো মুসলমান কিংবা শাসকগোষ্ঠী যদি অমুসলিমদের সাথে সম্প্রীতির নামে বন্ধুত্ব করতে চায় কিংবা সহযোগিতার নামে পরস্পর চুক্তিতে আ...

দেওবন্দ ছাত্রের আগুনে পোড়া মৃত্যুই প্রমাণ করে হিন্দুরা কখনো মুসলমানদের বন্ধু হতে পারেনা

কিছু দিন আগে ভারতের দেওবন্দ মাদরাসার ছাত্র আমিরুদ্দিন আগুনে পুড়ে মারা যায়। ঘটনাটি ছিলো এমন- গত ২১ শে অক্টোবর অজু করতে বাইরে যায় ১৬ বছর বয়সী হাফেজে কুরআন আমিরুদ্দিন। ফাঁদ পেতে থাকা কিছু হিন্দু তাকে ধরে নিয়ে যায় এবং দড়ি দিয়ে বেধে গায়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। ৭০ ভাগ পুড়ে যাওয়া দেহের সাথে এক সপ্তাহ লড়াই করার পর যন্ত্রণার কাছে হেরে যায় সে। মারা যায় আমিরুদ্দিন। তার মৃত্যুর পর ফুঁসে উঠে দেওবন্দ মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষকরা। তারা এখন সমাবেশ করে এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে। এখানে লক্ষনীয়, আমিরুদ্দিন কিন্তু দেওবন্দী মাদ্রাসার ছাত্র। তার নির্মম মৃত্যুর পর যারা প্রতিবাদ করছে তারাও দেওবন্দী। অথচ এই দেওবন্দীরাই হিন্দুদের এক পক্ষীয় সমর্থন দিয়ে আসছে। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মুশরিকদের মুসলমানদের শত্রু বলে উল্লেখ থাকার পরেও সীমালঙ্ঘন করে তারা ঘোষণা দিয়েছে ‘হিন্দু-মুসলিম ভাই’। নাউযুবিল্লাহ! তারা হিন্দুদের পক্ষ নিয়ে আরো বলেছে, ‘হিন্দুদের জন্য গরু কুরবানী বন্ধ করুন’, ‘যোগ ব্যায়াম নামাজের মত’, ‘কাশ্মীরের স্বাধীনতা দরকার নাই’ ‘অখ- ভারত চাই’ ইত্যাদি, ইত্যাদি।  দেওবন্দ এবার বিজেপীর মতো...