সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ভারতীয় লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বাংলাদেশকে ‘সন্ত্রাসবাদী’ তকমা লাগাতে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র চলছে

বাংলাদেশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-র‌্যাব-পুলিশের সাথে মিটিং করেছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। এর অর্থ এটা পরিষ্কার যে, ‘ভারতের বর্ধমান বিস্ফোরণে বাংলাদেশের সন্ত্রাসবাদী জড়িত’ ভারতের এমন দাবি মেনে নিয়েছে সরকার? এদিকে অস্ট্রেলিয়া থেকে নিয়ন্ত্রিত ‘ইনস্টিটিউট ফর ইকোনোমিক্স এন্ড পিস’ নামক একটি সংস্থা নতুন করে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যার মধ্যে ১৩টি দেশকে সন্ত্রাসবাদের বড় ধরনের ঝুঁকির তালিকায় দেখিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বাংলাদেশ। (তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা, ১৮ নভেম্বর ২০১৪ঈ.)। বলাবাহুল্য, ‘ইনস্টিটিউট ফর ইকোনোমিক্স এন্ড পিস’ নামক সংস্থাটি স্টীভ কিলেলী নামের এক ব্যবসায়ী ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠা করে। প্রতিষ্ঠার এক বছর পরেই এই ইহুদীবাদী সংস্থাটি এমন বিতর্কিত একটি তালিকা প্রকাশ করে ফেললো! যেখানে বাংলাদেশকে সন্ত্রাসবাদের বড় ধরনের ঝুঁকির তালিকায় রেখেছে ২৩ নম্বরে। অথচ এরাই বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের ম্যাসাকার করছে, আর এখন মুসলমানদেরই সন্ত্রাসবাদী বলে আক্রমণের বাহানা তৈরি করছে। এরা এতোটা পরিকল্পিতভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে যে, বহির্বিশ্ব থেকে তারা বাংলাদেশের মাটিতে নিজেদের তৈরি এজেন্ট দিয়ে বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম ...

বাংলাদেশকে ‘ভারতের উপর নির্ভরশীল’ করার নীল নকশা বাস্তবায়নের পর এখন দেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য করার কাজ চলছে

ডিজিএফআই’র সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব:) এম এ হালিম-এর স্বীকারোক্তি- “বাংলাদেশে ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থা ‘র’ -এর লক্ষ্য হলো বাংলাদেশে ভারতীয় প্রভাব বিস্তার করা ও সব ব্যাপারে বাংলাদেশকে ভারতের ওপর নির্ভরশীল করে তোলা।” (সূত্র: গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক প্রধানদের কথা: বাংলাদেশে ‘র’) বাংলাদেশে ‘র’ নামক বইটি ২০০১ ঈসায়ী প্রকাশিত হলেও ডিজিএফআই’র সাবেক মহাপরিচালকের চরম সত্যভাষ্যটি বহু পুরনো দিনের বরং ততোদিনের মধ্যে ভারতীয় গোয়েন্দারা তাদের উদ্দেশ্য সাধনে অনেকটা সফল। তার সুষ্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে প্রাত্যাহিক খবরের কাগজগুলোতে। বর্তমানে বাংলাদেশ ভারতের উপর এতোটা নির্ভরশীল যে, একটি টিউবয়েল বসাতেও সরকারকে ভারতের সহযোগিতা নিতে হয়। কোন সরকারের আমলেই এর ব্যতিক্রম হয়নি। দেশে পর্যাপ্ত উৎপাদন বা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা থাকা সত্ত্বেও চাল ডাল থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় প্রায় কিছুই ভারত থেকে আমদানি করা হয়। আর দেশের অবকাঠামো নির্মাণে, খনিজ সম্পদ উৎপাদনে ভারতের বিকল্পতো চিন্তাই করা যায়না। এসব ক্ষেত্রে ভারতীয় কোম্পানিকে কাজ পাইয়ে দিতে প্রশাসনে নিযুক্ত থাকে কিছু ভারতীয় দালাল। উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করা যায়...

ভারতের প্রভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎবিপর্যয়! দেশের স্বাধীন স্বার্বভৌমত্ব ও স্বনির্ভরতা প্রশ্নবিদ্ধ

গত ১ নভেম্বর শনিবার সকাল ১১টা থেকে শুরু করে সারাদিন বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে ছিলো সারাদেশ। সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, শিল্প কারখানা, অফিস-আদালত, সড়ক-মহাসড়ক, বাসা-বাড়িতে কোথাও বিদ্যুৎ ছিলোনা। সারাদেশের উৎপাদন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়, জরুরী চিকিৎসারত রোগীরা চরম দুর্ভোগে পড়ে, পানির জন্য হাহাকার লেগে যায়, অন্ধকারে হুমকীর মুখে পড়ে জনগণের নিরাপত্তার, সারাদেশে বিজিবি মোতায়নে বাধ্য হয় সরকার। আসলে কি ঘটেছিলো বিদ্যুৎ ব্যবস্থায়? অনলাইন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়, শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে গোটা বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। একাধিক প্রকৌশলী জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ওই মুহূর্তে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছিলো। এর মধ্যে ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছিলো ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যা মোট বিদ্যুতের ১০ শতাংশের সমান। ভারতের বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ করে দেয়ায় বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ...

৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের জন্য সারাদেশ অন্ধকারে: সরকার কী মাছ দিয়ে কেচো শিকার করছে!

বাংলাদেশ কি ভারতের অঙ্গরাজ্য? ভারত সামান্য পরিমাণ বিদ্যুৎসরবরাহ বন্ধ করে দিলে সারাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যাবে? এ ঘটনায় কি ভারতের পা চাটা গোলাম শাসকগোষ্ঠীর হাক্বীকত উন্মোচন হয়নি? দেশের পাওয়ার সেক্টরের করুন দশা দেখে নাগরিক হিসেবে আমরা নিদারুণ অসহায় বোধ করছি। ভারত সামান্যটুকু বিদ্যুৎ সরবরাহ করতেই যদি আমাদের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা এভাবে ভেঙ্গে পড়ে তবে আমরা জাতি হিসেবে কতটুকু স্বনির্ভর? ভারতের কাছেইবা আমরা কতটুকু নিরাপদ? বিদ্যুৎ ছাড়াও আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সীমান্ত, প্রতিরক্ষা বিভাগ ইত্যাদি বিষয়গুলোতে আমরা কতটা স্বনির্ভর ও নিরাপদ? নাকি প্রতিটা সেক্টরেই ঘাপটি মেরে বসে আছে ভারতের এজেন্ট? নাকি ধর্মান্তরিতের মতো ওরাও বাংলাদেশী থেকে ভারতীয়তে কনভার্টেড হয়ে গেছে? প্রসঙ্গত, ১ নভেম্বর শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ(!) করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতিদিন যদি আমাদের ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা থাকে তাহলে ভারত থেকে কেন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্...