হিন্দুরা অকৃতজ্ঞ, দেশের কোনো হিন্দু আহত হলে তখন তারা হয়ে যায় সংখ্যালঘু আর যখন সুবিধা ভোগ করে তখন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না
গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় নাকি একজন নাগরিক রাষ্ট্র থেকে সকল সুবিধা লাভ করে থাকে। এজন্য দেখা যায়, রাষ্ট্রে বসবাসরত সকল নাগরিক ঐ সকল রাষ্ট্রীয় সুবিধা লাভের জন্য সর্বদা তার নাগরিকত্ব ফুটিয়ে তুলতে উন্মুখ থাকে। আবার গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্রকে ট্যাক্স দেয়া নাগরিককের একটা দায়িত্ব। রাষ্ট্র থেকে নেয়ার সময় আচরণ সোজা হলেও দেয়ার ক্ষেত্রে নাগরিক হয়ে যায় উল্টো। ঐ নাগরিক তার দায়িত্বে টালবাহানা শুরু করে, অনেক সময় সে যে নাগরিক তাই লুকাতে সচেষ্ট হয়ে পড়ে। বাংলাদেশী হিন্দুদের মধ্যে এই প্রবণতা একেবারে স্পষ্ট। তারা সারা জীবন অতিবাহিত করে বাংলাদেশে, এদেশের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে, নিজেকে বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দেয়। কিন্তু যদি কোনো আঘাত পায়, তখন সে আর বাংলাদেশী থাকে না, হয়ে যায় হিন্দু কিংবা সংখ্যালঘু। সম্প্রতি সিলেটে নন্দিতা নামে এক হিন্দু স্কুল ছাত্রীকে আঘাত করেছে তার সহপাঠি। এছাড়াও লালমনিরহাটে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে ভোলানাথ নামে এক হিন্দু খুন হয়েছে। বলাবাহুল্য, মারামারি, হাতাহাতির ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে বাংলাদেশে। কিছু হিন্দু যেহেতু এদেশে থাকে, তাই তারাও এগুলোর সম্মুখীন হবে এটাই স্বাভাবিক...