হিন্দুরা অকৃতজ্ঞ, দেশের কোনো হিন্দু আহত হলে তখন তারা হয়ে যায় সংখ্যালঘু আর যখন সুবিধা ভোগ করে তখন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না
বাংলাদেশী হিন্দুদের মধ্যে এই প্রবণতা একেবারে স্পষ্ট। তারা সারা জীবন অতিবাহিত করে বাংলাদেশে, এদেশের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে, নিজেকে বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দেয়। কিন্তু যদি কোনো আঘাত পায়, তখন সে আর বাংলাদেশী থাকে না, হয়ে যায় হিন্দু কিংবা সংখ্যালঘু।
সম্প্রতি সিলেটে নন্দিতা নামে এক হিন্দু স্কুল ছাত্রীকে আঘাত করেছে তার সহপাঠি। এছাড়াও লালমনিরহাটে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে ভোলানাথ নামে এক হিন্দু খুন হয়েছে।
বলাবাহুল্য, মারামারি, হাতাহাতির ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে বাংলাদেশে। কিছু হিন্দু যেহেতু এদেশে থাকে, তাই তারাও এগুলোর সম্মুখীন হবে এটাই স্বাভাবিক। অথচ হিন্দুরা এ খবরগুলোর সাম্প্রদায়িক রূপ দিয়ে প্রচার করে। অথচ সবসময় হিন্দুরা এদেশে ভারতের চেয়েও আরামে থাকে। এনিয়ে কিন্তু তাদের কোনো কৃতজ্ঞতা নেই। বাংলাদেশী হিসেবে কখনো গর্ববোধও করে না। নিজেকে ভারতীয় পরিচয় দিতেই বেশি পছন্দ করে এরা।
মূলত, হিন্দুরা যে জাতিগতভাবেই অকৃতজ্ঞ সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এছাড়া এরা সর্বদা মুসলিমবিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িক মনোভাব পোষণ করে এ খবরগুলো ধর্মের ভিত্তিতে ছড়ানো তারই প্রমাণ বহন করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন