মহান
আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
“নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-২৮)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট প্রাণীকুলের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে তারাই, যারা কাফির-মুশরিক।” (পবিত্র সূরা আনফাল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৫৫)
আর এই মুশরিক তথা মূর্তিপূজারীদের ধর্মের গোড়াতেই রয়েছে নাপাকী ও চরিত্রহীনতার ইতিহাস। এটা সবযুগে সবসময়েই বিদ্যমান ছিলো। তাদের এই বদচরিত্রের কথা পূর্বের সময়কার বিভিন্ন কিতাবাদিতেও ব্যাপকভাবে উল্লিখিত আছে।
নমুনাস্বরূপ এখানে কয়েকটি কিতাবে উদ্ধৃতিসহ অর্থ তুলে ধরা হলো-
১. হিন্দু বা হিদেন-এর সহজ বাংলা অর্থ হচ্ছে- অধার্মিক, নিম্নস্তরের ধর্মাবলম্বী জাতিভুক্ত ব্যক্তি, অখ্রিস্টান, অসভ্য বা বর্বর ব্যক্তি, র”ক্ষ্ম, নিষ্ঠুর, ম্লেছ প্রভৃতি। (সূত্র : সংসদ ইংলিশ টু বেঙ্গলি ডিকশনারী, ৫ম সংস্করণ, ১৯৭৬, পৃষ্ঠা: ৫০৪)
২. হিন্দু শব্দের অর্থ- অবিশ্বাসী, দাস ও কৃতদাস। (সূত্র : ফার্সী অভিধান হাফত কুলযুম, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৯৮)
৩. হিন্দু শব্দের অর্থ- চোর, চৌকিদার, দাস ও ক্রিতদাস। (সূত্র: ফার্সী অভিধান বাহরে আযম, ২য় খ-, পৃষ্ঠা: ৪৯৭)
এসব কারণে কিছু কিছু হিন্দু প-িত হিন্দু নামটি ব্যবহারে অনীহা প্রকাশ করেছে। যেমন বিবেকানন্দ বলেছে- “হিন্দু নামে পরিচয় দেয়া এখন আমাদের নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে, তার কোনো সার্থকতা নেই। কারণ ঐ শব্দের অর্থ যারা সিন্ধু নদের পাড়ে বাস করতো।...সুতরাং আমি হিন্দু শব্দ ব্যবহার না করে ‘বৈদিক’ শব্দ ব্যবহার করব। অবশ্য ‘বৈদান্তিক’ শব্দ ব্যবহার আরও যুক্তিসংগত।” (সূত্র : বিবেকানন্দ রচনা সমগ্র পৃ. ৭০০, ১৯৮৮)
-লেখাটি দৈনিক আল ইহসান পত্রিকায় প্রকাশিত।
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট প্রাণীকুলের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে তারাই, যারা কাফির-মুশরিক।” (পবিত্র সূরা আনফাল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৫৫)
আর এই মুশরিক তথা মূর্তিপূজারীদের ধর্মের গোড়াতেই রয়েছে নাপাকী ও চরিত্রহীনতার ইতিহাস। এটা সবযুগে সবসময়েই বিদ্যমান ছিলো। তাদের এই বদচরিত্রের কথা পূর্বের সময়কার বিভিন্ন কিতাবাদিতেও ব্যাপকভাবে উল্লিখিত আছে।
নমুনাস্বরূপ এখানে কয়েকটি কিতাবে উদ্ধৃতিসহ অর্থ তুলে ধরা হলো-
১. হিন্দু বা হিদেন-এর সহজ বাংলা অর্থ হচ্ছে- অধার্মিক, নিম্নস্তরের ধর্মাবলম্বী জাতিভুক্ত ব্যক্তি, অখ্রিস্টান, অসভ্য বা বর্বর ব্যক্তি, র”ক্ষ্ম, নিষ্ঠুর, ম্লেছ প্রভৃতি। (সূত্র : সংসদ ইংলিশ টু বেঙ্গলি ডিকশনারী, ৫ম সংস্করণ, ১৯৭৬, পৃষ্ঠা: ৫০৪)
২. হিন্দু শব্দের অর্থ- অবিশ্বাসী, দাস ও কৃতদাস। (সূত্র : ফার্সী অভিধান হাফত কুলযুম, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৯৮)
৩. হিন্দু শব্দের অর্থ- চোর, চৌকিদার, দাস ও ক্রিতদাস। (সূত্র: ফার্সী অভিধান বাহরে আযম, ২য় খ-, পৃষ্ঠা: ৪৯৭)
এসব কারণে কিছু কিছু হিন্দু প-িত হিন্দু নামটি ব্যবহারে অনীহা প্রকাশ করেছে। যেমন বিবেকানন্দ বলেছে- “হিন্দু নামে পরিচয় দেয়া এখন আমাদের নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে, তার কোনো সার্থকতা নেই। কারণ ঐ শব্দের অর্থ যারা সিন্ধু নদের পাড়ে বাস করতো।...সুতরাং আমি হিন্দু শব্দ ব্যবহার না করে ‘বৈদিক’ শব্দ ব্যবহার করব। অবশ্য ‘বৈদান্তিক’ শব্দ ব্যবহার আরও যুক্তিসংগত।” (সূত্র : বিবেকানন্দ রচনা সমগ্র পৃ. ৭০০, ১৯৮৮)
-লেখাটি দৈনিক আল ইহসান পত্রিকায় প্রকাশিত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন