গত
১৪ অক্টোবর ২০১৪ঈ. জুমুয়াবার রাজশাহীতে ‘জীবনানন্দ কবিতা মেলা-২০১৪’ নামে
দুই দিনব্যাপী এক অনুষ্ঠান করে ‘কবিকুঞ্জ’ নামে একটি ভূঁইফোড় সংগঠন। সেখানে
বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের কথিত কবি সাহিত্যিকদের সমাগম হয়।
কবিতামেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে এদেশের সহিত্যিক হিসেবে পরিচিত সৈয়দ শামসুল হক বলেছে, “আজকাল প্রায় দুই বাংলার কবি, দুই বাংলার কবিতার কথা বলা হয়। আসলে বাংলা এক। দেশ দুটি। তাই দুই বাংলা বলবেন না।”
শামসুল হক এই বক্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের প্রতি যারপরনাই প্রীতি ও মমত্ববোধ প্রকাশ করেছে। উল্লেখ্য, আমাদের দেশের কিছু অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়া রয়েছে যারা অবাধে আসাম, ত্রিপুরা, পশ্চিবঙ্গের খবর এমনভাবে প্রকাশ করে যে, বোঝার উপায় নেই খবরটি বাংলাদেশের না ভারতের। অর্থাৎ তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে দেশ দুটি হলেও বাংলা একটি। যা শামসুল হকের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে পুরোপুরি মিলে যায়।
বলার অপেক্ষা রাখে না, এধরনের চেতনা যারা প্রকাশ করে ও যেসকল গণমাধ্যম প্রচার করে তারা আসলে চায় যে, বাংলাদেশীরা ‘বাংলাদেশী’ হিসেবে নয়; বরং বাঙালি চেতনায় উজ্জীবিত হোক, বাংলাভাষী সকল জাতি একত্ব হয়ে যাক, হিন্দু-মুসিলম এক হয়ে যাক। তাই তারা দুই বাংলাকে ভিন্ন চোখে দেখতে চায় না। নাঊযুবিল্লাহ!
কবিতামেলা অনুষ্ঠানে শামসুল হক এমন চেতনাকে জাগিয়ে তুলতেই নির্দেশ দিয়ে বলেছে, ‘... আসলে বাংলা এক। দেশ দুটি। তাই দুই বাংলা বলবেন না।’
প্রসঙ্গত বলতে হয়- কবিকুঞ্জ, কবিকণ্ঠ, সব্যসাচী ইত্যাদি নামের কথিত কবি-সাহিত্যিক-সংস্কৃতিবাদীদের ভূঁইফোড় সংগঠনগুলো কেবলমাত্র এমনসব কথিত কবি-সাহিত্যিকদের নিয়েই অনুষ্ঠান আয়োজন করে, যারা হিন্দু অথবা ইসলামবিদ্বেষী এবং ভারতের দালাল। এরা অনুষ্ঠানগুলোতে এমনসব লোকদের অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ করে, যারা বক্তৃতায় ভারতের প্রতি কিংবা হিন্দুদের প্রতি মমত্ববোধ বা হিন্দুত্ববাদী চেতনা জাগ্রত করতে পারবে। আর এসব বক্তব্য ও অনুষ্ঠানকে হাইলাইট করে প্রচার প্রসার করে এমনসব মিডিয়া, যেগুলো ভারত থেকে নিয়ন্ত্রিত এবং ইসলাম ও বাংলাদেশ বিদ্বেষী।
সুতরাং স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য এসমস্ত সংগঠনগুলো হুমকিস্বরূপ। এদের দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা সফল হলে, এদেশের শিক্ষিত প্রজন্ম একসময় বাংলাদেশকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করতে জোরালোভাবে আওয়াজ তুলবে। সরকারের উচিত এদেরকে কড়া নজরদারিতে রাখা।
খবর
কবিতামেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে এদেশের সহিত্যিক হিসেবে পরিচিত সৈয়দ শামসুল হক বলেছে, “আজকাল প্রায় দুই বাংলার কবি, দুই বাংলার কবিতার কথা বলা হয়। আসলে বাংলা এক। দেশ দুটি। তাই দুই বাংলা বলবেন না।”
শামসুল হক এই বক্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের প্রতি যারপরনাই প্রীতি ও মমত্ববোধ প্রকাশ করেছে। উল্লেখ্য, আমাদের দেশের কিছু অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়া রয়েছে যারা অবাধে আসাম, ত্রিপুরা, পশ্চিবঙ্গের খবর এমনভাবে প্রকাশ করে যে, বোঝার উপায় নেই খবরটি বাংলাদেশের না ভারতের। অর্থাৎ তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে দেশ দুটি হলেও বাংলা একটি। যা শামসুল হকের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে পুরোপুরি মিলে যায়।
বলার অপেক্ষা রাখে না, এধরনের চেতনা যারা প্রকাশ করে ও যেসকল গণমাধ্যম প্রচার করে তারা আসলে চায় যে, বাংলাদেশীরা ‘বাংলাদেশী’ হিসেবে নয়; বরং বাঙালি চেতনায় উজ্জীবিত হোক, বাংলাভাষী সকল জাতি একত্ব হয়ে যাক, হিন্দু-মুসিলম এক হয়ে যাক। তাই তারা দুই বাংলাকে ভিন্ন চোখে দেখতে চায় না। নাঊযুবিল্লাহ!
কবিতামেলা অনুষ্ঠানে শামসুল হক এমন চেতনাকে জাগিয়ে তুলতেই নির্দেশ দিয়ে বলেছে, ‘... আসলে বাংলা এক। দেশ দুটি। তাই দুই বাংলা বলবেন না।’
প্রসঙ্গত বলতে হয়- কবিকুঞ্জ, কবিকণ্ঠ, সব্যসাচী ইত্যাদি নামের কথিত কবি-সাহিত্যিক-সংস্কৃতিবাদীদের ভূঁইফোড় সংগঠনগুলো কেবলমাত্র এমনসব কথিত কবি-সাহিত্যিকদের নিয়েই অনুষ্ঠান আয়োজন করে, যারা হিন্দু অথবা ইসলামবিদ্বেষী এবং ভারতের দালাল। এরা অনুষ্ঠানগুলোতে এমনসব লোকদের অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ করে, যারা বক্তৃতায় ভারতের প্রতি কিংবা হিন্দুদের প্রতি মমত্ববোধ বা হিন্দুত্ববাদী চেতনা জাগ্রত করতে পারবে। আর এসব বক্তব্য ও অনুষ্ঠানকে হাইলাইট করে প্রচার প্রসার করে এমনসব মিডিয়া, যেগুলো ভারত থেকে নিয়ন্ত্রিত এবং ইসলাম ও বাংলাদেশ বিদ্বেষী।
সুতরাং স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য এসমস্ত সংগঠনগুলো হুমকিস্বরূপ। এদের দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা সফল হলে, এদেশের শিক্ষিত প্রজন্ম একসময় বাংলাদেশকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করতে জোরালোভাবে আওয়াজ তুলবে। সরকারের উচিত এদেরকে কড়া নজরদারিতে রাখা।
খবর
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন