মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ তোমরা ইহুদী এবং নাছারা বা খৃস্টানদেরকে বন্ধু বা সাহায্যকারী হিসেবে গ্রহণ করোনা। বরং তারা (তোমাদের বন্ধু নয়) পরষ্পর পরষ্পরের বন্ধু। অতএব বাংলাদেশে মার্কিন বাহিনীর মোতায়েন আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। আশ্চর্যের বিষয়, মার্কিনীরা চাচ্ছে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার মত দুর্যোগে সহযোগীতা করতে, অথচ তারা নিজেদের দেশকেই নিজেরা দুর্যোগ থেকে বাঁচাতে পারছেনা। ফলশ্রুতিতে তারা নিজেরাই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। তাহলে তারা বাংলাদেশকে কি করে সাহায্য করবে! যা একটা হাস্যস্পদ কথা। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে মার্কিন সেনাবাহিনীর সরাসরি যোগাযোগ চাওয়ার ইচ্ছা গভীর উদ্দেশ্যমূলক এবং দুরভিসন্ধিজনক। তার মধ্যে একটা দুরভিসন্ধি হলো- বাংলাদেশ থেকে খাদ্যদ্রব্য, মাল-সম্পদ নিয়ে নিজেদের দুর্যোগ মিটিয়ে অস্তিত্ব রক্ষা করা। স্মরণীয়, বাংলাদেশের ভূমি অথবা সমুদ্রসীমায় মার্কিন ঘাঁটি এদেশের স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ কখনো মেনে নিবেনা। কারণ ৭১ সনে আমেরিকা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। বাংলাদেশে মার্কিন বাহিনীর উপস্থিতি সংবিধানেরও খিলাফ। কাজেই অবিলম্বে বাংলাদেশ থেকে মার্কিন সেনাবাহিনী...
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে