সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

গণতন্ত্র লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিষাক্ত গণতন্ত্রে ‘জনগণের দ্বারা’ কথাটি একটি প্রকাশ্য ধোঁকা

গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘গণতন্ত্র হচ্ছে জনগণের জন্য, জনগণের এবং জনগণের দ্বারা প্রবর্তিত নিয়মনীতি।’ ইংরেজিতে বলা হয়, ‘ডেমোক্রেসি ইজ ফর দ্যা পিপল, বাই দ্যা পিপল এন্ড অব দ্যা পিপল’। অর্থাৎ আব্রহাম লিঙ্কন প্রবর্তিত এ  তন্ত্র-মন্ত্রের ঘোষিত দাবি অনুযায়ী- এখানে ‘জনগণ’-এর মতামতের প্রাধান্য থাকবে। আর বলা হয়, এ গণতন্ত্র জনগণের জন্যই। কিন্তু বাংলাদেশসহ পৃথিবীর কোনো দেশের গণতন্ত্রের বাস্তবতার সাথে এর মিল নেই। এমনকি গণতন্ত্রের জন্মস্থান এবং গণতন্ত্রের পাহারাদার খ্যাত যুক্তরাষ্ট্রেও কথিত গণতন্ত্র নেই। এই চরম বাস্তবতাটিও প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি’র এক রিপোর্টে। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্টিন গিলেনস ও নর্থওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক বেঞ্জামিন আই পেইজ-এর গবেষণায় এটি বের হয়ে আসে। তারা বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে যে, সরকারের নীতি নির্ধারণে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী অংশটি কিভাবে প্রভাব রাখছে বা সংঘবদ্ধ বিভিন্ন গোষ্ঠী তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থরক্ষায় সরকারকে প্রভাবিত করছে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র ধনী ও ক্ষমতাবানদের দ্বারা পরিচালিত হয়। আর সাধারণ জনগণ সর্বক্ষেত্রে উপেক্ষিত। বাংলাদেশে...

গণতন্ত্রের তল্পিবাহক যুক্তরাষ্ট্রেই গণতন্ত্র নেই!

যে সাম্রাজ্যবাদী যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্র নামক দুষ্ট যন্ত্রটির উদ্ভাবন হয়েছে এবং আজ অবধি যারা নিজেদের গণতন্ত্রের পাহারাদার বলে প্রচার করে, খোদ সেই দেশেই গণতন্ত্র নেই। অনেক দেরিতে হলেও এই চরম বাস্তবতাটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি’র এক রিপোর্টে। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্টিন গিলেনস ও নর্থওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক বেঞ্জামিন আই পেইজ-এর গবেষণায় এটি বের হয়ে আসে। তারা বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে যে, সরকারের নীতি নির্ধারণে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী অংশটি কিভাবে প্রভাব রাখছে বা সংঘবদ্ধ বিভিন্ন গোষ্ঠী তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থরক্ষায় সরকারকে প্রভাবিত করছে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র ধনী ও ক্ষমতাবানদের দ্বারা পরিচালিত হয়। আর সাধারণ জনগণ সর্বক্ষেত্রে উপেক্ষিত। সেখানে ধনী-গরিবে, নারী-পুরুষে, ধর্মে, বর্ণে, চাকরী-ব্যবসায়, বিচারব্যবস্থায় ইত্যাদি সর্বস্তরের মানুষ চরম বৈষম্যের শিকার হয়, নিপীড়নের শিকার হয়, অধিকার বঞ্চিত হয়, অবিচার-যুলুমের শিকার হয়। যেমন- মিসৌরী স্টেটের ফার্গুসনে কৃষ্ণাঙ্গ হত্যা ও তার রায়কে কেন্দ্র করে এখনো দাঙ্গা চলছে। একটা লোকের রং কালো দেখে তার উপর এত নির্য...

বাংলাদেশে ছবি, ভোট, গণতন্ত্রের মতো হারাম বিষয়গুলো চাপিয়ে দিয়ে কাফির মুশরিকরা নিজেদের সুবিধা আদায় করে নিচ্ছে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হারাম থেকে হারাম ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না। আরো ইরশাদ করেন, তোমরা পরস্পর পরস্পরকে নেকী ও পরহেজগারিতে সাহায্য করো, পাপে ও শত্রুতাতে সাহায্য করো না। আমাদের দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের অজুহাতে ছবিযুক্ত ভোটার কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড (জাতীয় পরিচয়পত্র) তৈরি করতে মুসলমান জনগোষ্ঠীকে বাধ্য করলেও হারাম গণতন্ত্রের প্রবর্তক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভোট দিতে ছবির প্রয়োজন হয় না। ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশে ছবি, ভোট, গণতন্ত্রের মতো হারাম বিষয়গুলো চাপিয়ে দিয়ে কাফির মুশরিকরা নিজেদের সুবিধা আদায় করে নিচ্ছে। অথচ মুসলমানরা ইসলাম থেকে সরে গিয়ে ঈমানহারা হয়ে যাচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুল নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আমাদের দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের অজুহাতে ছবিযুক্ত ভোটার কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড (জাতীয় পরিচয়পত্র) তৈরি করতে মুসলমান জনগোষ্ঠীকে বাধ্য করলেও হারাম গণতন্ত্রের প্রবর্তক মার্কিন যুক্তরাষ্ট...