সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ধর্মীয় অনুভূতি লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মুসলমানের দেশে যবন হিন্দুদের বাড়াবাড়ি বরদাশত যোগ্য নয়, গণমানুষের ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটলে আচানক দেশে হিন্দু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে

মুসলমানের রক্ত বলে কথা। বীরের জাতি। কতোদিন সহ্য করবে হিন্দুদের বাড়াবাড়ি। যবন ম্লেচ্ছ অস্পৃশ্য হিন্দুরা সরকারের নাকে দড়ি বেঁধে দেশে ইসলামবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। ফায়দা লুটছে শাসকগোষ্ঠীর মধ্যে থাকা কিছু গাদ্দার। তারা ভারতের ক্রীড়নক হয়ে হিন্দুদের স্বার্থ রক্ষা করে চলেছে। এরাই আজ মুসলমানদের স্বাধীন উন্মুক্ত হাতে শেকল পরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। একের পর এক আঘাত হানছে ধর্মীয় অনুভূতিতে। ওরা মুসলমানদের কুরবানী বন্ধ করে দিতে চায়। ওদের কথা মতো শাসকগোষ্ঠীও উদ্ভট নীতি নির্ধারণ করে জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। সারাদেশ জুড়ে হিন্দুরা পূজা করতে চায়, শত শত মন্দির গড়তে চায়। বাংলাদেশে থেকে এরা বাবরি মসজিদের মতো করে পবিত্র মসজিদগুলো ভেঙ্গে দিতে চায়। আর শাসকগোষ্ঠী তাদের খুশি করতে বুড়িগঙ্গার তীরে সরকারি (জনগণের) জায়গায় স্থাপিত মসজিদগুলো ভাঙার নোটিশ দিয়ে যাচ্ছে। কতো বড় দুঃসাহস হলে এই ম্লেচ্ছ যবন হিন্দুরা বাংলাদেশের মসজিদ ভাঙতে চায়? কতো বড় দুঃসাহস হলে এরা এদেশের হাইকোর্টে দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উনাকে চ্যালেঞ্জ করে অর্থাৎ ইসলাম বাদ দেয়ার জন্য রিট করে। কত বেশি স্বাধীনতা পেলে এরা শিল্পকলা একাডেমিতে...

প্রসঙ্গ: বুড়িগঙ্গার তীরে মসজিদ উচ্ছেদ ॥

প্রতিবাদ-প্রতিরোধ কখনো মনে মনে হয় না; অন্যায়-অবিচার রুখতে হলে চাই ঐক্যবদ্ধ ক্ষোভের বিস্ফোর। অবৈধ স্থাপনা, নদীর নাব্যতা হ্রাস, পরিবেশ দূষণ ইত্যাদি উদ্ভট কারণ দেখিয়ে বুড়িগঙ্গা নদীর পার্শ¦বর্তী পবিত্র মসজিদসমূহ ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি মহল। নাউযুবিল্লাহ! এরমধ্যে আগানগর এলাকার একটি মসজিদ ভেঙে দিয়েছে আমাদের ইসলামবান্ধব(!) সরকার। (সংবাদ সূত্র: ভোরের কাগজ, ১৩ আগস্ট ২০১৫) বাকী মসজিদগুলোতেও ভেঙ্গে ফেলার নোটিশ পাঠানোর পর্যায় শেষ। এখন যেকোনো সময় ভাঙ্গার পালা। যদিও স্থানীয়ভাবে দেখা গেছে মসজিদ এলাকার স্থানীয় জনগণ যারপরনাই ক্ষিপ্ত ও প্রতিবাদী মনোভাব ধারণ করে প্রস্তুত হয়ে আছে মসজিদের জন্য যান দিয়ে দেয়ার জন্য। কিন্তু তাদের এই পুঞ্জিভুত ক্ষোভকে এক ফু’তেই নিভিয়ে দিতে পারে প্রশাসনের ছল-চাতুরি কিংবা কোনো উলামায়ে সূ’র বিভ্রান্তিকর বক্তব্য। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার উপর সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট আদায়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো সরকার। কিন্তু শিক্ষার্থীদের লাগাতার প্রতিবাদ-প্রতিরোধে বেসামাল হয়ে শেষ পর্যন্ত সরকারের কঠোরতা বাষ্প হয়ে উড়ে যা...