সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

তারাবীহ নামায লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

যারা তারাবীহ নামাযের পর দোয়া-মুনাজাত করার বিপক্ষে বলে তারা বিদয়াতী ও গুমরাহ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা আমার নিকট দোয়া-মুনাজাত কর, আমি তোমাদের দোয়া-মুনাজাতকে কবুল করবো। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করে না, মহান আল্লাহ পাক তিনি সে ব্যক্তির প্রতি অসন্তুষ্ট হন। শরীয়তের দৃষ্টিতে ফরয নামাযের ন্যায় তারাবীহ নামাযসহ যে কোন নামাযের পরই হাত উঠিয়ে সম্মিলিতভাবে দোয়া-মুনাজাত করা জায়িয ও সুন্নত। তাই প্রত্যেকের উচিত তারাবীহ নামাযের চার রাকায়াত পর পর বিশ্রাম নেয়া, দোয়া-দুরূদ শরীফ পাঠ করা, তওবা-ইস্তিগফার করা ও সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে দোয়া-মুনাজাত করা। যারা তারাবীহ নামাযের পর দোয়া-মুনাজাত করার বিপক্ষে বলে তারা বিদয়াতী ও গুমরাহ।   যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, অনেকে বলে থাকে, ‘চার রাকায়াত পর পর দোয়া করার কোন বর্ণনা নেই, একবারে বিশ রাকায়াত শেষ করে দোয়া করতে হবে।’ মূলত যারা এ কথা বলে থাকে তারা কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ স...