খেলাধুলায় প্রতিপক্ষকে হারানোর মধ্যে কোনো বীরত্ব নেই, বরং যুদ্ধ করে কাফিরদেরকে নিশ্চিহ্ন করার মধ্যেই মুসলমানদের প্রকৃত বীরত্ব
জ্ঞান-বিজ্ঞান আর যুদ্ধ বিদ্যার চর্চায় ব্যস্ত থাকা মুসলমানদের ভয়ে সবসময় তটস্থ থাকতো ইহুদী খ্রিস্টানসহ তাবৎ কাফিরগোষ্ঠী। মুসলমানদের কাছে তারা ছিলো ইঁদুরের মতো। মুসলমানদের যুদ্ধবিদ্যা কৌশল আর ঈমানী কুওওত, রুহানী শক্তির কাছে ক্রুসেডার খ্রিস্টানরা যুগের পর যুগ পরাজিত হয়েছে। একপর্যায়ে কাফিররা মুসলমানদের যুদ্ধবিদ্যা চর্চার পথ থেকে সরিয়ে দিতে এবং রূহানী শক্তি নষ্ট করে দিতে দীর্ঘ মেয়াদী ষড়যন্ত্রের জাল বুনলো। যে ষড়যন্ত্রের অসংখ্য বিষয়ের মধ্যে একটি ছিলো খেলাধুলা। কাফিররা যুদ্ধ বন্ধ করে দিয়ে ধীরে ধীরে নিজেদের মধ্যে প্রচলন করলো আনুষ্ঠানিক খেলাধুলার প্রতিযোগিতা। এরপরে তাদের দেখাদেখি নামধারী কিছু মুসলমানও এসব খেলাধুলা শুরু করে দিলো। ব্যাস! মুসলমানরাও বোকার মতো কাফিরদের ফাঁদে পা দিয়ে ক্রিকেট-ফুটবল খেলা শুরু করে দিলো। খেলায় মশগুল হয়ে ভুলে গেলো সম্মানিত ইসলামী ঐতিহ্য। আর সেই সাথে হারিয়ে ফেললো ঈমানী জোশ, জিহাদী চেতনা, রূহানী কুওওত। মুসলমানরা হারিয়ে ফেললো যুদ্ধ বিদ্যার হাজারো কৌশল, আর কাফিররা সেই কৌশলগুলো শিখে নিয়ে নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করলো। বর্তমান সময়ের মুসলমানদের জন্য আফসোস! যারা হযরত খাল...