সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Dazzal'e Kazzab: Deoband লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হযরত ইসমাঈল আলাইহিস সালাম উনাকেই কুরবানী করার জন্য শোয়ানো হয়েছিলো

আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, মু’মিন-মুসলমানের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী অতঃপর যারা মুশরিক তারা। হযরত ইসমাঈল যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকেই কুরবানী করার জন্য যমীনে শোয়ানো হয়েছিলো এবং উনারই পরিবর্তে একটি দুম্বা কুরবানী করা হয়েছিলো।’ এটাই কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফদ্বয়ের বর্ণনা।   আর হযরত ইসহাক আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কিত বর্ণনাটি ইসরাইলী তথা ইহুদীদের বর্ণনা, যা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা ও পরিত্যাজ্য। কাজেই কুরবানী সম্পর্কে কট্টর মুশরিক দেব নারায়ণের বক্তব্য শুধু মিথ্যাই নয়; বরং কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ তথা ইসলাম-এর প্রতিই চরম ধৃষ্টতার শামিল। শতকরা ৯৫ ভাগ মুসলমানের দেশের আদালতে এ ধরনের মিথ্যা ও ধৃষ্টতাপূর্ণ রিট গ্রহণ করাই উচিত হয়নি; বরং সাথে সাথে উক্ত রিট খারিজ করে রিটকারী দেব নারায়ণের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত ছিল।   আর এ বিষয়টি আদালতে ফায়ছালা করার বিষয় নয়; বরং কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে বাহাছে ফায়ছালা হওয়ার বিষয়। তাই কট্টর মুশরিক দেব নারায়ণসহ যারা ইসরাইলী বর্ণনায় বিশ্বাসী তাদের প্রতি প্রকাশ্য বাহাছের চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করা হলো। যামানার খাছ লক্ষ্...

উলামায়ে ছূ’ দ্বারা ইসলাম ধর্মের চরম ক্ষতি

যুগে যুগে উলামায়ে ছূ’ ইসলাম ধর্মের চরম ক্ষতি করেছে শের শাহ শূরীর নিকট পরাজিত সম্রাট আকবরের পিতা হুমায়ূন যখন সপরিবারে পলায়ন করছিল তখন বর্তমান পাকিস্তানের অমরকোটে এক রাজপ্রাসাদে আকবরের জন্ম। প্রথম জীবনে লেখাপড়ার সুযোগ না পেলেও বৈরাম খাঁর নিকট যুদ্ধ বিদ্যায় হাতেখড়ি তার। অপরিণত বয়সেই তাকে সাম্রাজ্যের দায়িত্ব নিতে হয়েছিল। তিনি ছিলেন ধার্মিক এবং ওলীআল্লাহ উনাদের ভক্ত। এক যুদ্ধে বিজয়ের পর নগ্ন পায়ে হেঁটে সুলতানুল হিন্দু গরীব নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবারের উপসি'ত হয়েছিলেন। ধর্মের প্রতি তার অগাধ বিশ্বাস ভক্তির কারণে উলামাদের তিনি ভালবাসতেন। এই সুযোগে মোল্লা মুবারক নাগরী, আবুল ফজল, ফায়েজীর মত ধূর্ত উলামায়ে ছূ’ সম্রাটের নৈকট্য লাভ করে এবং ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাকে বিভ্রান্ত করে। আকবরের মূর্খতার সুযোগে তাকে দ্বীনে ইলাহী নামে নতুন ধর্ম প্রবর্তন করতে উৎসাহিত করে। দ্বীনে ইলাহীর মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম ধ্বংস করাই ছিল দুর্বৃত্তদের মূল উদ্দেশ্য। মহান আল্লাহ পাক তিনি শায়খ হযরত আহমদ সিরহিন্দী রহমতুল্লাহি আলাইহি যাকে একাদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ বা মুজাদ্দিদে আলফে ছানী না...

*Haqikat (in reality) of Deoband Madrashah

Bismillahir Rahmanir Rahim   :========================================: History of Deoband              The day of Thursday, 15th Muharram, A.H. 1283 (May 30, 1866), was the foundation in the land of Deoband. Seeing the simple and ordinary manner in which it had been started, it was difficult to visualize and decide that a Madrasah beginning so humbly, with utter lack of equipment's, was destined to become the center, within a couple of years, of the Islamic sciences in Asia. Today's Deoband "Darul uloom Deoband" is the biggest Islamic Education Institute(Madrasah) in India. The Darul-Uloom, Deoband, is today a renowned religious and academic center in the Islamic world. In the sub-continent it is the largest institution for the dissemination and propagation of Islam and the biggest headspring of education in the Islamic sciences. Such accomplished scholars have come out from the Darul Uloom in every period that they, in accordan...