সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Qawl Shareef লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নারী নীতিমালা-২০১১’ এর প্রতিবাদে দৈনিক আল ইহসানের ব্যানার হেডিং

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আলে ইমরান-এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম বা মতবাদ ও নিয়মনীতি তালাশ করবে তার থেকে সেটা কবুল করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই মুসলমান মাত্রই একমাত্র ইসলামকেই অনুসরণ করতে হবে। কোন মুসলমান ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো তর্জ-তরীক্বা বা নিয়ম-নীতি পালন করলে সে কস্মিনকালেও মুসলমান হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। কাজেই, যারা ইসলামের নির্দেশ ত্যাগ করে কুফরীকে অনুসরণ করে সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় তারা তাহলে কি করে মুসলমান থাকবে? অতএব, সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- অতিসত্বর ওয়ারিছ স্বত্ব আইনসহ সর্বপ্রকার ইসলাম বিরোধী আইন বাতিল করা এবং সর্বক্ষেত্রে ইসলাম জারি করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা...

World Largest Symposium about Eed-e-Milaadun Nabi Swallallau Alaihi Wa Sallam!

Eed Mubarak!                        Eed Mubarak!  "Ya Habeeb Swallallau Alaihi Wa Sallam! Please tell Your Ummah to Rejoice for the reasons that in the bounty of Allah, the benefits of Dween Islam that Allah had sent to them along with Allah’s mercy, and also that Allah had sent to them Allah’s Habeeb Swallallahu Alaihi Wa Sallam as the greatest blessings in the universe: That is better than the (wealth) they hoard. ” (Sura Yunus, Ayat Shareef 58)                Hearty Welcome to the Grandest Occasion! An Event of a highest Pomp and Grandeur, An unprecedented 53 Days programme For the celebration of Saiyeedul Ayiaad, Saiyeede Eed-e-A’azam, Saiyeede Eed-e-Akbar, The Sacred Eed-e-Milaadun Nabi Swallallau Alaihi Wa Sallam! The Honorable Chief Guest: Imam and Mujtahid of the age, Imamul Aimmah, Muhyus Sunnah, Qutubul A’a...

সাধারণ লোকের মৃত্যু ও ওলী আল্লাহগণ উনাদের বিছাল শরীফ-এর মধ্যে রয়েছে আকাশ-পাতাল ব্যবধান

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, প্রত্যেক নফসকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, মৃত্যু আসার পূর্বেই খালিছ তওবা করো। দুনিয়ায় কেউ চিরদিন থাকবে না, সকলকেই চলে যেতে হবে। তবে সাধারণ লোকের মৃত্যু ও ওলী আল্লাহগণ উনাদের বিছাল শরীফ-এর মধ্যে রয়েছে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। তাই প্রত্যেকের জন্য ফরয-ওয়াজিব মৃত্যু থেকে ইবরত-নসীহত হাছিল করা। অর্থাৎ মৃত্যুর পূর্বেই তওবা ইস্তিগফার করে খালিছ মুসলমান হয়ে যাওয়া। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, প্রত্যেক নফসকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, মৃত্যু আসার পূর্বেই খালিছ তওবা করো। দুনিয়ায় কেউ চিরদিন থাকবে না, সকলকেই চলে যেতে হবে। তাই প্রত্যেকের জন্য ...

নারী নীতিমালা-২০১১’ এর প্রতিবাদে দৈনিক আল ইহসানের ব্যানার হেডিং

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আলে ইমরান-এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম বা মতবাদ ও নিয়মনীতি তালাশ করবে তার থেকে সেটা কবুল করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই মুসলমান মাত্রই একমাত্র ইসলামকেই অনুসরণ করতে হবে। কোন মুসলমান ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো তর্জ-তরীক্বা বা নিয়ম-নীতি পালন করলে সে কস্মিনকালেও মুসলমান হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। কাজেই, যারা ইসলামের নির্দেশ ত্যাগ করে কুফরীকে অনুসরণ করে সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় তারা তাহলে কি করে মুসলমান থাকবে? অতএব, সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- অতিসত্বর ওয়ারিছ স্বত্ব আইনসহ সর্বপ্রকার ইসলাম বিরোধী আইন বাতিল করা এবং সর্বক্ষেত্রে ইসলাম জারি করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায...

’সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকা ‘ নীতির প্রতিক্রিয়া

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা নিসা-এর ১১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান সম্পর্কে আদেশ করেন; একজন ছেলের অংশ দু’জন মেয়ের অংশের সমান।” আর সূরা নিসা-এর ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর সমান। তোমরা গুমরাহ হবে বলে আল্লাহ পাক তিনি তোমাদিগকে সুস্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত।” এ আয়াত শরীফদ্বয় দ্বারা প্রতিভাত হয় উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে আল্লাহ পাক তিনি সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়ার পরও যারা এক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সম-অধিকার করতে চায় তারা গুমরাহ ও কাফিরের অন্তর্ভুক্ত। তাই বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেসব দেশে নারী-পুরুষ সম-অধিকার আইন রয়েছে তাদের উচিত তা অতিসত্বর প্রত্যাহার করা। আর উক্ত আইন প্রবর্তন করতে আগ্রহীদের উচিত সাবধান ও নিবৃত্ত হওয়া। কারণ যদি এরূপ আইন করা হয় তবে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশ কোটি মুসলমান তা কখনোই মেনে নেবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জি...

মুসলমান হারাম ও নাজায়িয বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সম্পৃক্ত হতে পারে না

World cup is not for Muslims Click for English সারাদেশের প্রায় ৫ লাখ জুমুয়ার মসজিদে প্রায় ৫ কোটি মুছল্লী নামাযে ‘সূরা ফাতিহা’ শরীফ পড়েন। সূরা ফাতিহা শরীফ-এ নবী, ছিদ্দীক্ব, শহীদ, ছলেহ উনাদের পথ চাওয়া হয় এবং ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের তর্জ-তরীক্বা থেকে পানাহ চাওয়া হয়। ক্রিকেট, ফুটবল তথা সমস্ত খেলাধুলা হচ্ছে কাফির, মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা। তাই কোনোভাবেই মুসলমান হারাম ও নাজায়িয বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সম্পৃক্ত হতে পারে না; একইভাবে শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এ দেশের সরকারও তা অনুষ্ঠিত হতে দিতে পারে না। আর নামায শেষে মুনাজাতে ইহকাল ও পরকালের ভালাই চাওয়া হয় এবং দোযখের আগুন থেকে পানাহ চাওয়া হয়। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুল নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এদেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। তারা সবাই আমলদার না হলেও ঈমানদার। তারা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ যথাযথ পালন না করলেও পরিপূর্ণ বিশ্বাস করে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদ...

সিনেমার অশ্লীল পোস্টার, বিলবোর্ড, মূর্তি বা ভাস্কর্য ও ম্যানিকিনগুলো দেশকে রহমতশূন্য করছে

Click for English নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যে ঘরে বা স্থানে প্রকাশ্যে প্রাণীর ছবি, মূর্তি, ভাস্কর্য, ম্যানিকিন থাকে সেখানে রহমতের ফেরেশতা থাকেন না। উল্লেখ্য সিনেমার অশ্লীল পোস্টার, নারী-পুরুষের অশ্লীল ছবিযুক্ত বিলবোর্ড, মূর্তি বা ভাস্কর্য ও ম্যানিকিনগুলো এক দিকে ৯৭ ভাগ মুসলমান-এর দেশকে করছে রহমতশূন্য অপরদিকে ৯৭ ভাগ মুসলমানদ-এর ঈমান ও দ্বীনি পবিত্রতা বিনষ্ট করার সাথে নৈতিক চরিত্রও বিনষ্ট করছে। তাই “কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর বিরোধী কোন আইন পাস হবে না” এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- ৯৭ ভাগ মুসলমানের ঈমান হিফাযত, রহমত, নাজাত লাভ ও নৈতিক পবিত্রতা রক্ষার্থে অশ্লীল পোস্টার, বিলবোর্ড, মূর্তি-ভাস্কর্য বা ম্যানিকিনগুলো অতিসত্বর মিটিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কারণ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, আমি বাদ্যযন্ত্র ও মূর্তি বা ভাস্কর্য ধ্বংস করার বা মিটিয়ে দেয়ার জন্য প্রেরিত হয়েছি। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ,...

যার আক্বীদা শুদ্ধ নয়, সে কস্মিনকালেও মু’মিন ও মুসলমান হিসেবে গণ্য হবে না

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা ঈমান আনো। অর্থাৎ আক্বীদাকে বিশুদ্ধ করো। আক্বীদা শুদ্ধ করার মাস হচ্ছে ‘ছফর মাস্থ। আক্বীদার শুদ্ধতাই ঈমানের শুদ্ধতা। যার আক্বীদা শুদ্ধ সেই মু’মিন বা মুসলমান। আর যার আক্বীদা শুদ্ধ নয়, সে কস্মিনকালেও মু’মিন ও মুসলমান হিসেবে গণ্য হবে না। বরং কাফির ও চির জাহান্নামী হবে। এর মেছাল হচ্ছে কাদিয়ানী। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ছুরতান হাজারো ইসলামী কাজ করলেও বা দ্বীনি খিদমতের আঞ্জাম দিলেও ঈমান ব্যতীত কেউ ঈমানদার হিসেবে গণ্য হবে না। তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হলো- ‘গিরিশ চন্দ্র সেন’ যাকে কলিকাতা আলিয়া মাদরাসা থেকে অনুষ্ঠান করে মাওলানা উপাধি দেয়া হয়েছিল। সে বাংলা ভাষায় প্রথম ‘কুরআন শরীফ’-এর অনুবাদ করে, হাদীছ শরীফ-এর প্রসিদ্ধ কিতাব ‘মিশকাত শরীফ’-এর অনুবাদ করে, আউলিয়ায়ে কিরামের জীবনীগ্রন' ‘তাযকিরাতুল আউলিয়া’ কিতাবের অনুবাদ করে ইত্যাদি বেশ কিছু দ্বীনি খিদমত বা ...

সংবিধানের ৪১(১) ধারা অনুযায়ী বিশ্বকাপ খেলাসহ সর্বপ্রকার অশ্লীলতা বন্ধে বাধা দেয়ার অধিকার ৯৭ ভাগ মুসলমানদের রয়েছে

বাংলাদেশের সংবিধানের ২(ক) ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রধর্ম ‘ইসলাম’। আর ৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রভাষা ‘বাংলা’। সংবিধানের প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রভাষা বাংলার যেনো অবমাননা না হয় এবং রাষ্ট্রের সর্বস্তরে বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয় সে জন্য সরকারিভাবে বিশেষ তাগিদ দেয়া হয় এবং আইনও প্রয়োগ করা হয়। তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম অবমাননাকর এবং ইসলাম বিরোধী কাজ যেমন- বিশ্বকাপ ক্রিকেট ও তৎসংশ্লিষ্ট বেপর্দা, বেহায়াপনাসহ বিজাতীয় ও বিদেশী শিল্পীদের হারাম নাচ গান বন্ধ করার লক্ষ্যে কেনো তাগিদ ও আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে না? কারণ সংবিধানের ৪১(১) ধারা অনুযায়ী বিশ্বকাপ খেলাসহ সর্বপ্রকার অশ্লীলতা বন্ধে বাধা দেয়ার অধিকার ৯৭ ভাগ মুসলমানদের রয়েছে। অতএব, ৯৭ ভাগ মুসলমানের এদেশে ধর্মীয় অধিকার সমুন্নত রাখা ‘কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুল নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এদেশের ৯৭ ভাগ ...

বর্তমান শিক্ষানীতি এদেশবাসীকে মূর্খ করে রাখার গভীর ষড়যন্ত্র

বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে ইসলামী শিক্ষাকে সাম্প্রদায়িক প্রতিপন্ন করে দ্বীন ইসলামকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা ও মুসলমানদেরকে ধর্মহীন করার গভীর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। এছাড়া বর্তমান শিক্ষানীতি এদেশের উচ্চ শিক্ষার প্রতি চরম হুমকিস্বরূপ এবং এদেশবাসীকে মূর্খ করে রাখার গভীর ষড়যন্ত্র। কারণ প্রাথমিক সমাপনী সার্টিফিকেট ও জুনিয়র সমাপনী সার্টিফিকেট দ্বারা সরকারি চাকরি পাওয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা এমনকি বেসরকারিভাবেও এসমস্ত সার্টিফিকেট কোনোই গুরুত্ব রাখে না। বরং এসব পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা পাস করতে না পারলে উচ্চশিক্ষা হতে বঞ্চিত হয়ে মূর্খ থেকে যাবে। যা ৯৭ ভাগ মুসলমান কখনো মেনে নিতে পারে না। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে ইসলামী শিক্ষাকে সাম্প্রদায়িক প্রতিপন্ন করে দ্বীন ইসলামকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা ও মুসলমানদেরকে ধর্মহীন করার গভীর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। যা ৯৭ ভাগ মুসলমান কখনও মেনে নিতে পারে না। এছাড়...

Stocking food stuff through syndicates is Haram

Click for Bangla Noor-e-Mujassam, Habeebulahh, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam Declares, “The Dooms Day Disposal of the dishonest business people shall be alongwith the fasiq & fujjar (lesser degree of kaafirs).” Business people who are stocking food stuff like rice, edible oil, sugar etc. for raising the market prices through syndicates are included in the group of that dishonest lot. This act of theirs is totally haram according to Shariah for which they shall earn extreme displeasure of Allah Pak and hence shall be in Allah’s wrath. Therefore, the government should identify those, who, for making more profits, are stocking food stuff through syndicates causing price hikes in the market and ensure that tough measures are taken against them. Prime Point of Allah’s attention, Imam and Mujtahid of the age, Imamul Aimmah, Qutubul A’alam, Awladur Rwasool, Habeebullah, Mamduh Hazrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee of Rajarbagh Dorbar Shareef, Dhaka said, “R...

সউদী আরব সরকার চাঁদ না দেখেই মনগড়া তারিখে মাস শুরু করে

Banner Heading of the Daily Al Ihsan  | 07 Oct 2010        English মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ - এ হিলাল বা বাঁকা চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন । অমাবস্যার পূর্বে চাঁদের মঞ্জিল বা অমাবস্যার চাঁদ অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করা শরীয়তসম্মত নয় । সউদী আরব সরকারকে পুনঃ পুনঃ সতর্ক করার পরেও তারা চাঁদ না দেখেই মনগড়া তারিখে মাস শুরু করাতে বিশ্ব মুসলিমের প্রশ্ন - তারা আসলে কোন শরীয়তের অনুসারী ? যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ , যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ , ইমামুল আইম্মাহ , মুহইস সুন্নাহ , কুতুবুল আলম , মুজাদ্দিদে আ ’ যম , আওলাদুর রসূল , হাবীবুল্লাহ , ইমাম রাজারবাগ শরীফ - এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন , “ মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ - এ হিলাল বা বাঁকা চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন । অমাবস্যার পূর্বে চাঁদের মঞ্জিল বা অমাবস্যার চাঁদ অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করা শ...