সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

বর্তমান শিক্ষানীতি এদেশবাসীকে মূর্খ করে রাখার গভীর ষড়যন্ত্র

বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে ইসলামী শিক্ষাকে সাম্প্রদায়িক প্রতিপন্ন করে দ্বীন ইসলামকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা ও মুসলমানদেরকে ধর্মহীন করার গভীর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।
এছাড়া বর্তমান শিক্ষানীতি এদেশের উচ্চ শিক্ষার প্রতি চরম হুমকিস্বরূপ এবং এদেশবাসীকে মূর্খ করে রাখার গভীর ষড়যন্ত্র।
কারণ প্রাথমিক সমাপনী সার্টিফিকেট ও জুনিয়র সমাপনী সার্টিফিকেট দ্বারা সরকারি চাকরি পাওয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা এমনকি বেসরকারিভাবেও এসমস্ত সার্টিফিকেট কোনোই গুরুত্ব রাখে না।
বরং এসব পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা পাস করতে না পারলে উচ্চশিক্ষা হতে বঞ্চিত হয়ে মূর্খ থেকে যাবে। যা ৯৭ ভাগ মুসলমান কখনো মেনে নিতে পারে না।

যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে ইসলামী শিক্ষাকে সাম্প্রদায়িক প্রতিপন্ন করে দ্বীন ইসলামকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা ও মুসলমানদেরকে ধর্মহীন করার গভীর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। যা ৯৭ ভাগ মুসলমান কখনও মেনে নিতে পারে না। এছাড়া শিক্ষাজীবনের প্রাথমিক পর্যায়ে সমাপনী সার্টিফিকেট পদ্ধতির কোনোই প্রয়োজন নেই। কারণ, এসব সার্টিফিকেট দ্বারা কোনো সরকারি চাকরি পাওয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা। এমনকি বেসরকারিভাবেও এ সমস্ত সার্টিফিকেট কোনোই গুরুত্ব রাখে না।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, নতুন শিক্ষানীতি অনুযায়ী প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তিতে সনদ লাগবে। এতে করে এবারে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়া শেষ করেও ষষ্ঠ শ্রেণীতে উঠতে পারবে না প্রায় পাঁচ লাখ শিক্ষার্থী।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ শিক্ষার্থীরা প্রায় সবাই এবারই ঝরে যাবে। কারণ, নতুন করে তালিকাভুক্ত হয়ে সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার মত মানসিকতা, সামর্থ্য ও সুযোগ তাদের সিংহভাগেরই নেই। এবারে যে ২ লাখ ১৬ হাজার পরীক্ষার্থী অংশ নেয়নি তাদের সিংহভাগই কেবলমাত্র পরীক্ষাকেন্দ্রের দূরত্বহেতু অংশগ্রহণ করতে পারেনি।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ ধরনের অসুবিধা সরকার অবিলম্বে দূর করতে পারবে সেটা যেমন বলা যায় না, তেমনি সব প্রাথমিক শিক্ষার্থীই সমাপনী পরীক্ষায় অতি শীঘ্রই অংশগ্রহণ করতে পারবে তাও বলা যায় না। তাহলে প্রচলিত সার্টিফিকেট সমাপনী পরীক্ষা পদ্ধতির কারণে গোটা দেশব্যাপী লাখ লাখ প্রাথমিক শিক্ষার্থীর ঝরে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিতই থেকে যাচ্ছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক প্রতিকূল। এবারে ২ হাজার ৭৮৭টি স্কুল থেকে পাসের হার শূন্য। এর দ্বারা প্রতিভাত হয় যে, নতুন প্রবর্তিত সমাপনী পরীক্ষা অনেকের কাছেই জটিল ও দুরূহ এবং আর্থিকভাবে বা যোগাযোগজনিত কারণে অসম্ভব। সেক্ষেত্রে দেশব্যাপী লাখ লাখ শিক্ষার্থীর প্রাথমিক সমাপনী সার্টিফিকেট পাস না করার কারণে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ থেকে ইচ্ছা-অনিচ্ছায় বঞ্চিত হয়ে যাবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ বছরে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় নিবন্ধন করেছিলো মোট ২৪ লাখ ৮৮ হাজার ৩২৯ জন। অর্থাৎ প্রায় ২৫ লাখ। তন্মধ্যে পাঁচ লাখ পরীক্ষার্থীই যদি ঝরে যায় তাহলে দেখা যায়, দেশের মোট প্রাথমিক শিক্ষার্থীর পাঁচ ভাগের এক ভাগই ঝরে যাচ্ছে। এছাড়া নিবন্ধনগত জটিলতার কারণে অনেক শিক্ষার্থী নিবন্ধনও করেনি। তাহলে দেখা যাচ্ছে, এ সমাপনী পরীক্ষা দেশের ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের অঙ্কুরেই ঝরিয়ে দেয়ার এক সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্র। সঙ্গতকারণেই এ ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, প্রচলিত শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে আগামী ২০১৭-২০১৮ সাল পর্যন্ত খরচ হবে ৬৮ হাজার কোটি টাকা। কিন' যে একমুখী করার কথা এ শিক্ষানীতিতে বলা হয়েছে তা কার্যকর হবে না। কারণ, ইংরেজি প্রাধান্যপ্রাপ্ত স্কুল রয়েই যাচ্ছে। অপরদিকে মাদরাসাকেও প্রচলিত শিক্ষানীতিতে অস্বীকার করা হয়নি। কিন' সব মিলিয়ে যা হচ্ছে সাধারণ স্কুল পড়-য়াদের পুরোই ধর্মশিক্ষাবিহীন করে তাদের ধর্মহীন করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ শিক্ষানীতিতে ৯৭ ভাগ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতি, ইচ্ছা, গুরুত্বকে প্রাধান্য আমলে না নিয়ে উল্টো ৯৭ ভাগ মুসলমানকে সাম্প্রদায়িক বলা হয়েছে। যে কারণে এ ধর্মহীন শিক্ষার তোড়জোড়ের যুক্তিতে বলা হয়েছে, “অসাম্প্রদায়িক চেতনাবোধ”। তার অর্থ এই দাঁড়ায়, ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে এই ছাত্ররা হতো সাম্প্রদায়িক। নাউযুবিল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, দেশের ৯৭ ভাগ জনগোষ্ঠী যেহেতু মুসলমান; সুতরাং সে অর্থে ধর্মীয় শিক্ষা বলতে এখানে ইসলামী শিক্ষাই বিবেচিত ও গণ্য হয়। সেক্ষেত্রে প্রচলিত শিক্ষানীতির প্রবর্তকরা এই প্রতিভাত করে যে, ইসলামী শিক্ষা মুসলমানদের সাম্প্রদায়িক করেছে বা করবে। নাউযুবিল্লাহ! মূলত এটা ইসলাম ধর্মের গভীর অবমাননা। এটা পৃথিবীর সোয়া ৩শ কোটি মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতির উপর চরম আঘাত।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ইসলামই একমাত্র ধর্ম যা অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম পালনের পূর্ণ নিশ্চয়তা দেয়। এমনকি অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের উপাস্যদের কটূক্তি করা থেকেও হাদীছ শরীফ মোতাবেক বিরত রাখে। যুগে যুগে মুসলমানগণ বিধর্মীদের প্রতি যে উদারতা দেখিয়েছেন তার উদাহরণ অতীত ইতিহাসের কোথাও দেখা যায়নি। উল্টো কথিত অসাম্প্রদায়িক চেতনার লোকেরাও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও মুসলমানদের উপর কয়েকদিন পর পর যে নির্মম হত্যাকাণ্ড ও লুন্ঠন প্রক্রিয়া চালায় তার কোনো বিহিত তো এ যাবৎ হয়ইনি; এমনকি তা আদৌ প্রচারণাও পায়নি। অথচ মুসলমান কিছু না করলেও তাদেরকে আগ থেকে ঢালাওভাবে কথিত সাম্প্রদায়িক গণ্য করা হয় এবং সে ধারণায় তাদেরকে কথিত অসাম্প্রদায়িক করার লক্ষ্যে তাদের মূলত ধর্মহীন করার ষড়যন্ত্র চলে। এ ষড়যন্ত্রেরই সর্বাধিক সফল সোপান বর্তমান শিক্ষানীতি।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, “বর্তমান শিক্ষানীতি ওহী নয়- যে তা পরিবর্তন করা যাবে না”- সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর এ বক্তব্য প্রদানের আগে ও মন্ত্রীসভায় শিক্ষানীতি চূড়ান্ত করার আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “প্রয়োজনে এ শিক্ষানীতি সংশোধন ও সংযোজনের সুযোগ থাকছে।”
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, শিক্ষানীতি পরিবর্তন-পরিবর্ধনের প্রয়োজন এর জন্মলগ্ন হতেই। কারণ তা দেশের ৯৭ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতির উপর মারাত্মক আঘাত, মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার চরমভাবে ক্ষুণ্ন করার শামিল।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সর্বোপরি মুসলমানদের ধর্মহীন করার ও এদেশী ঐতিহ্য ও স্বাধীনতা বিপন্ন করার দেশী-বিদেশী গভীর ষড়যন্ত্র। এ ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করার দায়িত্ব সরকার ও জনগণ উভয়েরই। নইলে এ সুযোগ যেমন নিবে ধর্মবিরোধীরা তেমনি যুগপৎভাবে নিবে যুদ্ধাপরাধী ও ধর্মব্যবসায়ীরা।

Source: The Daily Al Ihsan, 4 January, 2011

মন্তব্যসমূহ

  1. যারা মুফতি ইমাম এদেরই ইসলামের আসল জ্ঞান দরকার , শুদু চাকরিই

    যদি পড়াশোনার মুল হয তবে আপনাদের এত কিছু বলার দরকার কি?
    ইমাম মুফতিরা যকন কতা বলেন তকন মানুষ বুচল কিনা তা ভাবেন না

    শুদু বলে যান

    উত্তরমুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

*Coca-cola is Haram for Muslim

Because Coca-Cola and Other Soft Drinks may Contain ALCOHOL. Read Details here:~~~~ COCA-COLA: THE REAL THINGS? The proportions in the accompanying recipe are based on the analyses of Coke quoted above and Merory's recipes. The amount of caffeine agrees with that stated in Coca-Cola's So you asked about soft drinks... pamphlet; this is about a third of the caffeine found in the trial analyses. The following recipe produces a gallon of syrup very similar to Coca-Cola's. Mix 2,400 grams of sugar with just enough water to dissolve (high-fructose corn syrup may be substituted for half the sugar). Add 36 grams of caramel, 3.1 grams of caffeine, and 11 grams of phosphoric acid. Extract the cocaine from 1.1 grams of coca leaf ( Truxillo growth of coca preferred) with toluol; discard the cocaine extract. Soak the coca leaves and kola nuts (both finely powdered; 0.37 gram of kola nuts) in 22 grams of 20 percent alcohol. California white wine fortified to 20 percent strengt...

যে সকল শব্দ মুসলমানদের ব্যবহার করা উচিত নয়

শব্দ ব্যবহারের কুচিন্তায় যোগসাধনের ষড়যন্ত্র ইহুদী খ্রিস্টানদের ঐতিহ্যগত প্রবৃত্তি। স্বয়ং হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সময়ও ইহুদী খ্রিস্টানদের এরূপ ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার ছিল। কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা রঈনা বলো না উনজুরনা বলো এবং শ্রবণ কর (বা শুনতে থাক) আর কাফিরদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।” (সূরা বাক্বারা ১০৪) আয়াতের শানে নযুলে বলা হয়েছে, ইহুদীরা রসুলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কষ্ট দেবার জন্য ‘রঈনা’ শব্দ ব্যবহার করত, যার একাধিক অর্থ। একটি অর্থ হল ‘আমাদের দিকে লক্ষ্য করুন’ যা ভাল অর্থে ব্যবহার হয় আর খারাপ অর্থ হল ‘হে মূর্খ, হে মেষ শাবক’ এবং হিব্রু ভাষায় একটি বদদোয়া। ইহুদীরা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রঈনা বলে সম্বোধন করত। যাতে প্রকৃতপক্ষে তাদের উদ্দেশ্য ছিল খারাপ অর্থের প্রতি ইঙ্গিত করা। আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘রঈনা’ শব্দের ভাল অর্থের প্রতি ইঙ্গিত করে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্বোধন করলে ইহুদীরা খারাপ অর্থ চিন্তা করে হাসাহাসি করত। এতে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলা...

উশরযোগ্য ফল-ফসলের বিধান

উশর কি?  পবিত্র ‘উশর’ শব্দটি আরবী আশরাতুন (দশ) শব্দ হতে উৎসরিত বা উৎকলিত হয়েছে। উনার আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থ হলেন এক দশমাংশ। আর সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় কৃষিজাত পণ্য- ফল ও ফসলের পবিত্র যাকাত উনাকে পবিত্র উশর বলে। এক কথায়, উৎপাদিত ফল ফসলের যাকাতই হচ্ছেন পবিত্র উশর। পবিত্র উশর সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ থেকে দলীলঃ পবিত্র উশর সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার একাধিক পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- وانفقوا من طيبات ماكسبتم ومـما اخرجنا لكم من الارض. অর্থ : “তোমরা তোমাদের উপার্জিত হালাল সম্পদ হতে এবং যা আমি তোমাদের জন্য যমীন হতে উৎপন্ন করিয়েছি তা হতে দান করো।” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬৭) তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-  واتوا حقه يوم حصاده অর্থ : “ফসল কাটার সময় তার হক (পবিত্র উশর) আদায় করো।” (পবিত্র সূরা আনআম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৪১) উশর সম্পর্কে পবিত্র হাদিস শরীফে যা বর্ণিত রয়েছে:  এ প্রসঙ্গে অনেক হাদিস শরীফ পাওয়া যায়। তার মধ্যে ২টি পবিত্র হাদী...