বাংলাদেশে বড়ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার আগ পর্যন্ত সেই দুর্ঘটনা প্রতিরোধের কিংবা মোকাবেলার উপযুক্ত কোনো ব্যবস্থা হয় না। যেমনটি হয়নি শিশু জিহাদের ক্ষেত্রে। ফায়ার সার্ভিস মশা মারতে কামান দাগাতে গিয়ে শুধু কালক্ষেপণই করেনি, বরং শিশুটির প্রাণ রক্ষার্থেও ব্যর্থ হয়েছে। তাদের অত্যাধুনিক(!) যন্ত্রপাতি দিয়ে ২৩ ঘণ্টা চেষ্টা করেও যা করতে পারেনি, সেকাজ মাত্র ১৩ মিনিটে করেছে স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসা কয়েকজন যুবক। এখন জিহাদের ঘটনায় দায়ী কে -এ নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি চলছে। আর উদ্ধারে সফলতার জন্য নির্লজ্জের মতো কৃতিত্ব নিয়ে টানাটানি চলছে। এসব না করে বরং সরকার ও প্রশাসনের উচিত এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা। এক্ষেত্রে যে কাজগুলো করা উচিত- যারা একাজে সফল হলো, প্রথমেই তাদেরকে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কৃত করা এবং তাদের সাথে যোগাযোগ রাখা। যেকোনো বিপদের সময় তাদের ডাকলে অবশ্যই তারা এগিয়ে আসবে। তাদের মেধা, বুদ্ধি বৃহত্তর স্বার্থে কাজে লাগবে। যে পদ্ধতিতে মাত্র ১৩ মিনিটে শিশু জিহাদকে উদ্ধার করলো সেই কৌশলটি আমাদের ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের শেখা উচিত। কারণ এতো বড় বড় কামান না এনে শুরুতেই এই সহজ কৌশলটি প্রয়োগ করলে শিশুটি অল্পসময়ে উদ্ধার হ...
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে