পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোনো অন্যায় বা হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখে সে যেনো তা হাত দ্বারা বাধা দেয়। যদি সে তা হাত দ্বারা বাধা দিতে না পারে তাহলে সে যেনো যবান দ্বারা বাধা দেয়। যদি যবানের দ্বারাও বাধা দিতে না পারে তাহলে যেনো অন্তরে তা ঘৃণা করে উক্ত অন্যায় বা হারাম কাজ থেকে দূরে সরে থাকে। আর এটা সবচেয়ে দুর্বল ঈমান উনার পরিচয়।” অন্য বর্ণনায় এসেছে, “এরপর পবিত্র ঈমান উনার আর সরিষা পরিমাণ অংশও অবশিষ্ট থাকে না।” বলা বাহুল্য, পহেলা বৈশাখে বাংলাদেশে কোটি কোটি মানুষ শিরকের মতো অমার্জনীয় পাপ করে, থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে কোটি কোটি মানুষ জঘন্যতম হারামে নিমজ্জিত হয়। ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ কে কেন্দ্র করে অসংখ্য মানুষ নিকৃষ্ট পাপকর্মে লিপ্ত হয়। খেলাধুলার নামে হাজার কোটি টাকার অপচয় হয়। নাটক-সিনেমা, গান-বাজনা, টেলিভিশনের মাধ্যমে মুসলমানদের চরিত্র ধ্বংস হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এ সমস্ত হারাম কাজ প্রকাশ্যে হচ্ছে যত্রতত্র। কিন্তু পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন নিয়ে যারা বিরোধিতা করে তারা কী কখন এসবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে? কেউ দেখেছ...
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে