পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোনো অন্যায় বা হারাম কাজ সংঘটিত হতে দেখে সে যেনো তা হাত দ্বারা বাধা দেয়। যদি সে তা হাত দ্বারা বাধা দিতে না পারে তাহলে সে যেনো যবান দ্বারা বাধা দেয়। যদি যবানের দ্বারাও বাধা দিতে না পারে তাহলে যেনো অন্তরে তা ঘৃণা করে উক্ত অন্যায় বা হারাম কাজ থেকে দূরে সরে থাকে। আর এটা সবচেয়ে দুর্বল ঈমান উনার পরিচয়।” অন্য বর্ণনায় এসেছে, “এরপর পবিত্র ঈমান উনার আর সরিষা পরিমাণ অংশও অবশিষ্ট থাকে না।”
বলা বাহুল্য, পহেলা বৈশাখে বাংলাদেশে কোটি কোটি মানুষ শিরকের মতো অমার্জনীয় পাপ করে, থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে কোটি কোটি মানুষ জঘন্যতম হারামে নিমজ্জিত হয়। ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ কে কেন্দ্র করে অসংখ্য মানুষ নিকৃষ্ট পাপকর্মে লিপ্ত হয়। খেলাধুলার নামে হাজার কোটি টাকার অপচয় হয়। নাটক-সিনেমা, গান-বাজনা, টেলিভিশনের মাধ্যমে মুসলমানদের চরিত্র ধ্বংস হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এ সমস্ত হারাম কাজ প্রকাশ্যে হচ্ছে যত্রতত্র। কিন্তু পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন নিয়ে যারা বিরোধিতা করে তারা কী কখন এসবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে? কেউ দেখেছে প্রতিবাদ করতে? কিংবা একটা মিছিল-মিটিং করতে? তাহলে পবিত্র হাদীছ শরীফ মোতাবেক তাদের কী ঈমান আছে? ঈমান না থাকলে তারা কি করে মুসলমান হতে পারে?
অথচ যিনি মুসলমানদের ঈমানের মূল, নাজাতের মূল, কামিয়াবীর মূল, যাঁকে সৃষ্টি না করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি কোন কিছুই সৃষ্টি করতেন না সেই আখিরী নবী তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত দিবসে খুশি প্রকাশ করার কথা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ উনার পবিত্র ৫৭-৫৮ নং আয়াত শরীফ-এ উল্লেখ করে দিয়েছেন। সুতরাং এ দিবসে খুশি প্রকাশ করা সকলের জন্য ফরয-ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
এ সকল ধর্মব্যবসায়ী চৌক্কা মালানাদের জন্য আজ মুসলমানগণ রহমত থেকে বঞ্চিত। যার দরুন আজ মুসলমানদের করুন অবস্থা। সুতরাং এসমস্ত ছূরতান মুসলমান (হাক্বীক্বতে কাফির) ধর্মব্যবসায়ী উলামায়ে সূ’দের থেকে সাবধান!
বলা বাহুল্য, পহেলা বৈশাখে বাংলাদেশে কোটি কোটি মানুষ শিরকের মতো অমার্জনীয় পাপ করে, থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে কোটি কোটি মানুষ জঘন্যতম হারামে নিমজ্জিত হয়। ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ কে কেন্দ্র করে অসংখ্য মানুষ নিকৃষ্ট পাপকর্মে লিপ্ত হয়। খেলাধুলার নামে হাজার কোটি টাকার অপচয় হয়। নাটক-সিনেমা, গান-বাজনা, টেলিভিশনের মাধ্যমে মুসলমানদের চরিত্র ধ্বংস হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এ সমস্ত হারাম কাজ প্রকাশ্যে হচ্ছে যত্রতত্র। কিন্তু পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন নিয়ে যারা বিরোধিতা করে তারা কী কখন এসবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে? কেউ দেখেছে প্রতিবাদ করতে? কিংবা একটা মিছিল-মিটিং করতে? তাহলে পবিত্র হাদীছ শরীফ মোতাবেক তাদের কী ঈমান আছে? ঈমান না থাকলে তারা কি করে মুসলমান হতে পারে?
অথচ যিনি মুসলমানদের ঈমানের মূল, নাজাতের মূল, কামিয়াবীর মূল, যাঁকে সৃষ্টি না করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি কোন কিছুই সৃষ্টি করতেন না সেই আখিরী নবী তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত দিবসে খুশি প্রকাশ করার কথা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ উনার পবিত্র ৫৭-৫৮ নং আয়াত শরীফ-এ উল্লেখ করে দিয়েছেন। সুতরাং এ দিবসে খুশি প্রকাশ করা সকলের জন্য ফরয-ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
এ সকল ধর্মব্যবসায়ী চৌক্কা মালানাদের জন্য আজ মুসলমানগণ রহমত থেকে বঞ্চিত। যার দরুন আজ মুসলমানদের করুন অবস্থা। সুতরাং এসমস্ত ছূরতান মুসলমান (হাক্বীক্বতে কাফির) ধর্মব্যবসায়ী উলামায়ে সূ’দের থেকে সাবধান!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন