ছয় উছুলী তাবলীগের ইজতেমায় দেখা যায়, ইহুদী কোম্পানি ইউনিলিভারের লাইফবয় সাবানের সৌজন্যে মুসল্লিদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প। যে ইহুদী মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানির লভ্যাংশের একটি বড় অংশ চলে যায় ইসরাইলে মুসলিম নিধনো। এছাড়াও ইজতেমায় ইহুদী মালিকানাধীন বাটা কোম্পানির পক্ষ থেকেও দেখা যায় অভিনন্দন বার্তা। এই বাটার জুতাতেই কয়েক বছর আগে ‘আল্লাহু’ লেখা ছিল। এ নিয়ে বহু বিতর্কেরও সৃষ্টি হয়।
উল্লেখ্য, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, মুসলমানদের প্রধান শত্রু হিসেবে পাওয়া যাবে ইহুদীদের অতঃপর মুশরিকদের। বাস্তবতায়ও দেখা যায়, সারা বিশ্বে মুসলমানদের উপর যত যুলুম নির্যাতন, নিধনযজ্ঞ সবই হচ্ছে ইহুদীদের ইন্ধনে ও পৃষ্ঠপোষকতায়। আর এদিকে ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কাসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে যত মুসলিম নির্যাতন হচ্ছে তার সবই করছে মুশরিকরা (হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসি)। অথচ এই কট্টর মুসলিমবিদ্বেষী ইহুদীরাই তাবলীগকে সহায়তা করছে! আর বাংলাদেশের তাবলীগ নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ভারতের দিল্লীর নিজামুদ্দীন (মার্কায) থেকে। তবে কী তাবলীগের শেকড় ভেতর দিয়ে ইহুদী-মুশরিকদের সাথে গিয়ে মিলেছে? আসুন বিষয়টি একটু খতিয়ে দেখা যাক। আমরা সবাই জানি, তাবলীগ জামাত কথিত দাওয়াতী কাজে বিশ্বব্যাপী বাধাহীনভাবে বিচরণ করে। এটা তারাও খুব গর্ব করে বলে। আমেরিকায় টুইনটাওয়ার হামলার পরে যখন সারা বিশ্বে মুসলমানগণ যার যার দেশে কোণঠাসা হয়ে পড়ে তখন তাবলীগ জামাতের সদস্যরা বিশাল বিশাল গাট্টি নিয়ে অবাধে এক দেশ থেকে আরেক দেশে বাধাহীন বিচরণ করেছে। শুধু তাই নয়, একথাটাও তাবলীগওয়ালারাই গর্ব করে প্রচার করে, যেসময়টাতে টুইন টাওয়ার ধ্বংস হচ্ছিলো ঠিক সেসময়ও নিউইয়র্কের রাস্তায় তাবলীগওয়ালারা গাস্ত (লাইন ধরে রাস্তায় রাস্তায় দাওয়াত) করছিলো, কোনো পুলিশ তাদের হয়রানি করেনি। অর্থাৎ বিশ্বের কোথাও তাদের কোনো হয়রানির শিকারও হতে হয় না। যেখানে নামধারী মুসলমানদের ক্ষেত্রে তাদের নামই হয়রানির কারণ হয়ে দাঁড়ায় (যদিও সে সুরতে বিধর্মীদের মতোই কোর্ট, স্যুট, টাই পরা, ক্লিন শেভ করা)। সেখানে তাবলীগ সদস্যরা এতো বড় বড় গাট্টি নিয়ে, লম্বা লম্বা আর জটলাবাধা দাড়ি নিয়ে, টুপি পাঞ্জাবী পরে কিভাবে বাধাহীনভাবে দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়ায়? ইহুদীদের সাথে গভীর সম্পর্ক না থাকলে এসব ফ্রী মুভমেন্ট কিভাবে সম্ভব? প্রশ্নের জবাব আরো স্পষ্ট হয়ে যায়- যখন দেখা যায়, ইহুদী নিয়ন্ত্রিত কোম্পানিগুলো তাদের কথিত ইজতেমায় স্পন্সর করছে।
এছাড়াও সম্প্রতি একটি ফাঁস হওয়া তথ্য ইহুদী কানেকশনের পুরো বিষয়টা পরিষ্কার করে দেয়। তা হলো- তাবলীগ জামাতের শীর্ষস্থানীয় মুরব্বি, কাকরাইল মসজিদ কমিটির আমির ও তাবলীগের মজলিসে শূরার সদস্য ও ফায়সাল (চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রণয়ন কমিটির আমীর) ওয়াসিফুল ইসলামের সাথে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের উচ্চ পর্যায়ের গোয়েন্দাদের সাথে গোপন কানেকশন আছে। সম্প্রতি হাটে হাড়ি ভেঙ্গে দেয়ার মতো করে গুরুত্বপূর্ণ এ তথ্যটি ফাঁস করে দেয় তাবলীগেরই আরেক শীর্ষস্থানীয় আমির আবু সায়েদ।
(তথ্যসূত্র: http://goo.gl/72nifO)
উল্লেখ্য, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, মুসলমানদের প্রধান শত্রু হিসেবে পাওয়া যাবে ইহুদীদের অতঃপর মুশরিকদের। বাস্তবতায়ও দেখা যায়, সারা বিশ্বে মুসলমানদের উপর যত যুলুম নির্যাতন, নিধনযজ্ঞ সবই হচ্ছে ইহুদীদের ইন্ধনে ও পৃষ্ঠপোষকতায়। আর এদিকে ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কাসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে যত মুসলিম নির্যাতন হচ্ছে তার সবই করছে মুশরিকরা (হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসি)। অথচ এই কট্টর মুসলিমবিদ্বেষী ইহুদীরাই তাবলীগকে সহায়তা করছে! আর বাংলাদেশের তাবলীগ নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ভারতের দিল্লীর নিজামুদ্দীন (মার্কায) থেকে। তবে কী তাবলীগের শেকড় ভেতর দিয়ে ইহুদী-মুশরিকদের সাথে গিয়ে মিলেছে? আসুন বিষয়টি একটু খতিয়ে দেখা যাক। আমরা সবাই জানি, তাবলীগ জামাত কথিত দাওয়াতী কাজে বিশ্বব্যাপী বাধাহীনভাবে বিচরণ করে। এটা তারাও খুব গর্ব করে বলে। আমেরিকায় টুইনটাওয়ার হামলার পরে যখন সারা বিশ্বে মুসলমানগণ যার যার দেশে কোণঠাসা হয়ে পড়ে তখন তাবলীগ জামাতের সদস্যরা বিশাল বিশাল গাট্টি নিয়ে অবাধে এক দেশ থেকে আরেক দেশে বাধাহীন বিচরণ করেছে। শুধু তাই নয়, একথাটাও তাবলীগওয়ালারাই গর্ব করে প্রচার করে, যেসময়টাতে টুইন টাওয়ার ধ্বংস হচ্ছিলো ঠিক সেসময়ও নিউইয়র্কের রাস্তায় তাবলীগওয়ালারা গাস্ত (লাইন ধরে রাস্তায় রাস্তায় দাওয়াত) করছিলো, কোনো পুলিশ তাদের হয়রানি করেনি। অর্থাৎ বিশ্বের কোথাও তাদের কোনো হয়রানির শিকারও হতে হয় না। যেখানে নামধারী মুসলমানদের ক্ষেত্রে তাদের নামই হয়রানির কারণ হয়ে দাঁড়ায় (যদিও সে সুরতে বিধর্মীদের মতোই কোর্ট, স্যুট, টাই পরা, ক্লিন শেভ করা)। সেখানে তাবলীগ সদস্যরা এতো বড় বড় গাট্টি নিয়ে, লম্বা লম্বা আর জটলাবাধা দাড়ি নিয়ে, টুপি পাঞ্জাবী পরে কিভাবে বাধাহীনভাবে দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়ায়? ইহুদীদের সাথে গভীর সম্পর্ক না থাকলে এসব ফ্রী মুভমেন্ট কিভাবে সম্ভব? প্রশ্নের জবাব আরো স্পষ্ট হয়ে যায়- যখন দেখা যায়, ইহুদী নিয়ন্ত্রিত কোম্পানিগুলো তাদের কথিত ইজতেমায় স্পন্সর করছে।
এছাড়াও সম্প্রতি একটি ফাঁস হওয়া তথ্য ইহুদী কানেকশনের পুরো বিষয়টা পরিষ্কার করে দেয়। তা হলো- তাবলীগ জামাতের শীর্ষস্থানীয় মুরব্বি, কাকরাইল মসজিদ কমিটির আমির ও তাবলীগের মজলিসে শূরার সদস্য ও ফায়সাল (চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রণয়ন কমিটির আমীর) ওয়াসিফুল ইসলামের সাথে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের উচ্চ পর্যায়ের গোয়েন্দাদের সাথে গোপন কানেকশন আছে। সম্প্রতি হাটে হাড়ি ভেঙ্গে দেয়ার মতো করে গুরুত্বপূর্ণ এ তথ্যটি ফাঁস করে দেয় তাবলীগেরই আরেক শীর্ষস্থানীয় আমির আবু সায়েদ।
(তথ্যসূত্র: http://goo.gl/72nifO)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন