পশ্চিমাদের অনুকরণে মুসলিম প্রজন্ম এগোচ্ছে জাহান্নামের দিকে আর উলামায়ে সূ’রা আছে ফযীলতপূর্ণ আমলকে ‘বৈদায়াত’ করার তালে
শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের বাংলাদেশে পরিপূর্ণ ইসলাম থাকাটাই স্বাভাবিক ছিলো। কিন্তু ভয়াবহ বাস্তবতা হলো এই যে, মুসলমানদের প্রধান শত্রু ইহুদী-নাছারাদের চক্রান্তের ফাঁদে পড়ে আজকে আমাদের মুসলিম সমাজ জাহান্নামের দিকে ধাবিত। তাদের এই চক্রান্ত শুধু বস্তুবাচক বা টিভি-ক্যামেরার মতো যান্ত্রিক নয় বরং আলেম সূরতে কিছু জানোয়ারের চেয়েও অধম চ্যালা সৃষ্টি করাও তাদের অন্যতম বড় চক্রান্ত। যাদের ছড়ানো বিভ্রান্তির জালে পড়ে মুসলমানগণ প্রকৃত ইসলাম থেকে সরে গেছে বহু দূরে। আর পক্ষান্তরে গ্রহণ করেছে ইহুদী নাছারাদের নষ্ট অপসংস্কৃতি।
মডার্ন হিসেবে জাতে উঠার জন্য অনেকে কাফিরদের অন্ধ অনুকরণ করে যাচ্ছে। কেউ জোরসে হিন্দি-ইংলিশ গান ছেড়ে প্রাইভেট কার চালাচ্ছে, কেউ বিয়ে-শাদীতে কিংবা অনুষ্ঠান করে ডিজে পার্টি নামক বেহায়াপনা করছে, কেউ নিজ স্ত্রীকে সাজিয়ে বেপর্দা করে রেস্টুরেন্ট কিংবা পার্টিতে নিয়ে যাচ্ছে, নিজ সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে দিয়ে জাতে উঠার চেষ্টা করছে।
জনসম্মুখে প্রকাশ্যে এতো কিছু হচ্ছে কিন্তু সমাজে আলেম ছূরতধারী, মাওলানা-মুফতি নামধারী লোকগুলো এসবের বিরুদ্ধে কখনো কোনদিন ভুলেও কথা বলে না। এসব এছাড়াও মুসলমানগণ অজ্ঞতাবশত কাফিরদের প্রবর্তিত বাবা দিবস, মা দিবস, ভ্যালেন্টাইন ডে, পহেলা বৈশাখ, শ্রমিক দিবস, এই দিবস সেই দিবস সমস্ত কুফরী দিবসই ঘটা করে পালন করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রেও আলেম ছূরতধারী ধর্মব্যবসায়ীগুলো এগুলোর বিরুদ্ধে কোন কথা বলে না। বরং এসব কুফরী দিবসগুলোকে মৌন সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তারা এসব দিবস পালন করার পক্ষে ফতওয়াও দিয়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে রয়ে গেছে মহাসম্মানিত পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মতো অত্যন্ত নিয়ামতে ভরপুর বিশেষ দিবস। যে দিবসটি পালন করার মধ্যেই রয়ে গেছে জীবনের সমস্ত গুনাহর ক্ষমা পাওয়ার উসীলা, মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি হাছিলের উসীলা। সুবহানাল্লাহ!
দুঃখ-জনক হলেও সত্য যে, কাফির-মুশরিকদের পা-চাটা গোলাম এসমস্ত উলামায়ে সূ’রা এই সুমহান দিবসকে বিদয়াত, হারাম বলে কুফরী ফতওয়া দিয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
তারা কখনোই সমাজ থেকে হারাম, কুফরী, অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে বলে না, কাফির-মুশরিকদের বিরুদ্ধে বলে না, পশ্চিমাদের অনুকরণে মুসলমানদের নিরুৎসাতী করে না। কিন্তু ফযীলতপূর্ণ আমল করলেই তাদের গায়ে আগুন জ্বলে ওঠে।
মডার্ন হিসেবে জাতে উঠার জন্য অনেকে কাফিরদের অন্ধ অনুকরণ করে যাচ্ছে। কেউ জোরসে হিন্দি-ইংলিশ গান ছেড়ে প্রাইভেট কার চালাচ্ছে, কেউ বিয়ে-শাদীতে কিংবা অনুষ্ঠান করে ডিজে পার্টি নামক বেহায়াপনা করছে, কেউ নিজ স্ত্রীকে সাজিয়ে বেপর্দা করে রেস্টুরেন্ট কিংবা পার্টিতে নিয়ে যাচ্ছে, নিজ সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে দিয়ে জাতে উঠার চেষ্টা করছে।
জনসম্মুখে প্রকাশ্যে এতো কিছু হচ্ছে কিন্তু সমাজে আলেম ছূরতধারী, মাওলানা-মুফতি নামধারী লোকগুলো এসবের বিরুদ্ধে কখনো কোনদিন ভুলেও কথা বলে না। এসব এছাড়াও মুসলমানগণ অজ্ঞতাবশত কাফিরদের প্রবর্তিত বাবা দিবস, মা দিবস, ভ্যালেন্টাইন ডে, পহেলা বৈশাখ, শ্রমিক দিবস, এই দিবস সেই দিবস সমস্ত কুফরী দিবসই ঘটা করে পালন করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রেও আলেম ছূরতধারী ধর্মব্যবসায়ীগুলো এগুলোর বিরুদ্ধে কোন কথা বলে না। বরং এসব কুফরী দিবসগুলোকে মৌন সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তারা এসব দিবস পালন করার পক্ষে ফতওয়াও দিয়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে রয়ে গেছে মহাসম্মানিত পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মতো অত্যন্ত নিয়ামতে ভরপুর বিশেষ দিবস। যে দিবসটি পালন করার মধ্যেই রয়ে গেছে জীবনের সমস্ত গুনাহর ক্ষমা পাওয়ার উসীলা, মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি হাছিলের উসীলা। সুবহানাল্লাহ!
দুঃখ-জনক হলেও সত্য যে, কাফির-মুশরিকদের পা-চাটা গোলাম এসমস্ত উলামায়ে সূ’রা এই সুমহান দিবসকে বিদয়াত, হারাম বলে কুফরী ফতওয়া দিয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
তারা কখনোই সমাজ থেকে হারাম, কুফরী, অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে বলে না, কাফির-মুশরিকদের বিরুদ্ধে বলে না, পশ্চিমাদের অনুকরণে মুসলমানদের নিরুৎসাতী করে না। কিন্তু ফযীলতপূর্ণ আমল করলেই তাদের গায়ে আগুন জ্বলে ওঠে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন