পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিরুদ্ধে যারা ফতওয়া দেয়ার চেষ্টা করে তারা শুধু পথভ্রষ্টই নয়, বরং বদচরিত্রও
অনেক বাতিল ফিরক্বার দল বিশেষ করে কওমী-ওহাবীরা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের বিপক্ষে বলতে গিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দলিল না দিয়ে বরং পথভ্রষ্ট কওমীদের ‘জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া’ নামক প্রতিষ্ঠানের ফতওয়া বিভাগের একটি দলিল পেশ করে। অথচ উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ছিলো বাংলার যমীনে এক কুখ্যাত ধর্মব্যবসায়ী তথা উলামায়ে সূ এবং বদচরিত্র। সে ব্যক্তিটি হচ্ছে মালানা আজিজুল হক শায়খুল হদছ। তার কথা ও আমলে মিল নেই, এই কথিত শায়খুল হাদীছ (হদছ) আজিজুল হক ১৯৯৯ সালে পর্দার পক্ষে তার এক বইতে সে নিজেই লিখেছে, “রং বেরংয়ের পোশাক, লিপস্টিক লাগানো, পুরুষের সাথে অবৈধ মেলামেশা, থিয়েটার নাটক করা, সভা সমিতি করা, রাজনৈতিক আসরে নামা, প্রকাশ্যে সভা সমিতিতে বক্তৃতা দেয়া আর বেশ্যাবৃত্তি করা সমান কথা। শুধু পেশাদারী বেশ্যা নয় অপেশাদার বেশ্যাবৃত্তি করা।” আল কোরআনের দৃষ্টিতে মহিলাদের পর্দা, ১৩৪ পৃষ্ঠা)
অথচ কুখ্যাত ধর্মব্যবসায়ী এই শায়খুল হদছ নিজেই তার ফতোয়ার বিপরীত আমল করেছে। তার বইতে পর্দার পক্ষে, নারী নের্তৃতের বিরুদ্ধে, বেপর্দা নারীদের সভাকে পতিতাদের সভা, নারী-পুরুষের দেখা সাক্ষাৎকে হারাম ইত্যাদি বললেও সে নিজেই বিভিন্ন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক অনুষ্ঠানে গিয়ে বেপর্দা মহিলাদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করেছে, পাশাপাশি বসেছে, একসাথে মিটিং করেছে, মহিলাদের সাথে শরাব (মদ) পান করেছে, হাসি-ঠাট্টা তামাশা ইত্যাদি অনেক কিছু করেছে। তাহলে এমন বদচরিত্রের ফতওয়া বা তার প্রতিষ্ঠান থেকে দেয়া মনগড়া ফতওয়া কি করে গ্রহণযোগ্য হতে পারে?
কওমী-ওহাবীরা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের মতো সর্বশ্রেষ্ঠ নেক আমলের বিরুদ্ধে ফতওয়াবাজী করে অথচ নারী নেত্রীদের সাথে প্রকাশ্যে মিটিং করা, বেপর্দা হওয়াকে এরা বৈধ বলে ফতওয়া দেয়। নাউযুবিল্লাহ! এদের পূর্বে প্রকাশিত লিখিত ফতওয়া অনুসারে বর্তমানে তারা নিজেরাই পতিতাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনকারী।
অথচ কুখ্যাত ধর্মব্যবসায়ী এই শায়খুল হদছ নিজেই তার ফতোয়ার বিপরীত আমল করেছে। তার বইতে পর্দার পক্ষে, নারী নের্তৃতের বিরুদ্ধে, বেপর্দা নারীদের সভাকে পতিতাদের সভা, নারী-পুরুষের দেখা সাক্ষাৎকে হারাম ইত্যাদি বললেও সে নিজেই বিভিন্ন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক অনুষ্ঠানে গিয়ে বেপর্দা মহিলাদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করেছে, পাশাপাশি বসেছে, একসাথে মিটিং করেছে, মহিলাদের সাথে শরাব (মদ) পান করেছে, হাসি-ঠাট্টা তামাশা ইত্যাদি অনেক কিছু করেছে। তাহলে এমন বদচরিত্রের ফতওয়া বা তার প্রতিষ্ঠান থেকে দেয়া মনগড়া ফতওয়া কি করে গ্রহণযোগ্য হতে পারে?
কওমী-ওহাবীরা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের মতো সর্বশ্রেষ্ঠ নেক আমলের বিরুদ্ধে ফতওয়াবাজী করে অথচ নারী নেত্রীদের সাথে প্রকাশ্যে মিটিং করা, বেপর্দা হওয়াকে এরা বৈধ বলে ফতওয়া দেয়। নাউযুবিল্লাহ! এদের পূর্বে প্রকাশিত লিখিত ফতওয়া অনুসারে বর্তমানে তারা নিজেরাই পতিতাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনকারী।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন