মোবাইল বা ক্যামেরা দিয়ে নিজের ছবি নিজে তোলাকে বলা হচ্ছে সেলফি। আর এ ছবিটা সোস্যাল নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে দেয়াকে বলা হচ্ছে সেলফি শেয়ার। সাম্প্রতিককালে এই ‘ফালতু’ কাজটিই দেশে-বিদেশে এক উন্মাদনা আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। তবে বাংলাদেশে কিছু কুচক্রী মহল এই সেলফি শেয়ার করাকে হালের ফ্যাশন হিসেবে বাঙালির মনমগজে প্রবেশ করিয়ে দিতে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রথম আলোর মতো কুচক্রী মিডিয়া এর মধ্যে কুখ্যাততম। এর আগে তারাই ‘ফ্ল্যাশমব’ উন্মাদনা ছড়ানোর চেষ্টা করেছিলো। এই সেলফি উন্মাদনার ভাইরাস শুধু ভয়াবহ-ই নয়, বরং অনেকে ক্ষেত্রে জীবননাশীও। প্রকৃতপক্ষে এর পজেটিভ কোনো রেজাল্ট নেই অর্থাৎ ভালোর কোনো দিক নেই। না থাকাটাই স্বাভাবিক। কারণ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম যেটাকে হারাম ঘোষণা করেছে সেখান থেকে ক্ষতিকর ফল পাওয়াটাই স্বাভাবিক।
এই ইসলামবিদ্বেষী প্রথম আলো সম্প্রতি ‘পিঠার সাথে সেলফি প্রতিযোগিতা’র আয়োজন করেছে এবং তা সর্বত্র প্রচার করছে। এর মাধ্যমে দিয়ে বাঙালিদের গণহারে সেলফি উন্মাদনায় সম্পৃক্ত করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তাদের এসব প্রচারণার একটি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ফেলবে এবং এটি হবে সুদূরপ্রসারী। যেমন-
(১) সেলফির মধ্যে অনেকেই মজা পেয়ে যাবে। যত্রতত্র সেলফি তুলে ফেসবুকে প্রচার করবে।
(২) একসময় নিজের বা নিজেদের একান্ত ব্যক্তিগত ছবিও শেয়ার করা শুরু করবে। এতে পারিবারিক বা সাংসারিক বিচ্ছিন্নতা ঘটবে।
(৩) অনেক যুবক সাহসীকতা দেখানোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতে সেলফি তুলতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হবে, মৃত্যুও ঘটতে পারে।
(৪) গাড়ি চালানোর সময় সেলফি তুলতে গিয়ে এক্সিডেন্ট করবে।
(৫) মসজিদে নামায পড়তে গিয়ে সেখানেও সেলফি তুলবে। তার দেখাদেখি অনেকেই মসজিদে ছবি তোলা শুরু করবে অর্থাৎ মসজিদে হারাম কাজ জারি হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ!
এই ‘সেলফি’ পোকা একবার মাথায় ঢুকে গেলে জীবন নাশের আগ পর্যন্ত সে পোকা আর মাথা থেকে নামবে না।
প্রথম আলোর মতো কুচক্রী মিডিয়াগুলো সেলফিকে এজন্যই প্রমোট করছে, প্রচার প্রসার করছে।
এই ইসলামবিদ্বেষী প্রথম আলো সম্প্রতি ‘পিঠার সাথে সেলফি প্রতিযোগিতা’র আয়োজন করেছে এবং তা সর্বত্র প্রচার করছে। এর মাধ্যমে দিয়ে বাঙালিদের গণহারে সেলফি উন্মাদনায় সম্পৃক্ত করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তাদের এসব প্রচারণার একটি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ফেলবে এবং এটি হবে সুদূরপ্রসারী। যেমন-
(১) সেলফির মধ্যে অনেকেই মজা পেয়ে যাবে। যত্রতত্র সেলফি তুলে ফেসবুকে প্রচার করবে।
(২) একসময় নিজের বা নিজেদের একান্ত ব্যক্তিগত ছবিও শেয়ার করা শুরু করবে। এতে পারিবারিক বা সাংসারিক বিচ্ছিন্নতা ঘটবে।
(৩) অনেক যুবক সাহসীকতা দেখানোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতে সেলফি তুলতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হবে, মৃত্যুও ঘটতে পারে।
(৪) গাড়ি চালানোর সময় সেলফি তুলতে গিয়ে এক্সিডেন্ট করবে।
(৫) মসজিদে নামায পড়তে গিয়ে সেখানেও সেলফি তুলবে। তার দেখাদেখি অনেকেই মসজিদে ছবি তোলা শুরু করবে অর্থাৎ মসজিদে হারাম কাজ জারি হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ!
এই ‘সেলফি’ পোকা একবার মাথায় ঢুকে গেলে জীবন নাশের আগ পর্যন্ত সে পোকা আর মাথা থেকে নামবে না।
প্রথম আলোর মতো কুচক্রী মিডিয়াগুলো সেলফিকে এজন্যই প্রমোট করছে, প্রচার প্রসার করছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন