বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানদের মন-মগজ থেকে ‘মুসলিম’, ‘বাঙ্গালী’ চেতনাবোধ তুলে দিতে নীরবে কাজ করে যাচ্ছে ভারত নিয়ন্ত্রিত ফ্যাশন হাউজগুলো
মানুষের কালচারের একটি বড় অংশ হচ্ছে তার পোশাক। পোশাক দেখলে সহজেই অনুধাবন করা যায়, একটি জাতি ধর্মীয় ও জাতিগত কোন অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশ একটি মুসলিমপ্রধান দেশ, এখানকার জনগণের পোশাক ইসলামের দিকে ঝুকে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই পোশাকীয় স্বকীয়তা ধ্বংস করতে কাফির-মুশরিকদের চক্রান্তের শেষ নেই। আর এই পোশাকীয় স্বকীয়তা ধ্বংস করতে যারা মূল ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, তারা হচ্ছে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস মালিকরা।
অনেকেরই জানা নেই, বিবি রাসেল, আড়ং, ভাসাভিদের বিশেষ ট্রেনিং দিয়ে ভারত থেকে পাঠানো হয়েছে বাংলাদেশের ধর্মীয় আবহ, জাতিগত পরিচয়, স্বদেশী কালচার নষ্ট করার জন্য। তারা ফ্যাশন ডিজাইনসহ তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিশেষ ট্রেনিং প্রাপ্ত হয়ে বাংলাদেশে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের বন্ধু মিডিয়াগুলোর মাধ্যমে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেয়ে যাচ্ছে। ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো এদের পোশাক, আচার-আচরণগুলোই বিজ্ঞাপনে, নাটকে, সিনেমায় প্রচার করে; পর্যায়ক্রমে সেই বিকৃতরুচীর পোশাকগুলোই বাজারে সয়লাব করে দেয়া হয়। সেখানেও মিডিয়া দালালি করতে গাফলতি করেনা। আর বাঙালিও হালের ফ্যাশন ভেবে সেই গর্তেই পা দেয়। নিজের মা-বোন-মেয়েদের আধুনিকতার নামে ধরিয়ে দেয় সেই সব বিদেশী অশালীন পোশাক।
সম্প্রতি, বাংলাদেশে সেলিব্রেটি ক্রিকেট লীগ নামক একটি খেলার আয়োজন চলছে। সেখানে ভারতীয় অশ্লীল নায়ক-নায়িকাদের আমদানি করা হবে। এ খেলার মূল আয়োজক হচ্ছে ‘ভাসাভি’ নামক একটি ফ্যাশন হাউস।
উল্লেখ্য, এ ফ্যাশন হাউসের শোরুমে গেলে দেখা যায়, তারা দেদারসে ভারতীয় পোশাকের ব্যবসা করে যাচ্ছে। ভাসাবীর মতো বহু ফ্যাশন হাউজ বাংলাদেশে কাজ করছে, ফ্যাশন ডিজাইনিং প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, ভারতীয় পোশাক আমদানী করে দেশের তরুণ প্রজন্মকে উন্মাদ করে দিচ্ছে।
বাংলাদেশ একটি মুসলিমপ্রধান দেশ, এখানকার জনগণের পোশাক ইসলামের দিকে ঝুকে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই পোশাকীয় স্বকীয়তা ধ্বংস করতে কাফির-মুশরিকদের চক্রান্তের শেষ নেই। আর এই পোশাকীয় স্বকীয়তা ধ্বংস করতে যারা মূল ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, তারা হচ্ছে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস মালিকরা।
অনেকেরই জানা নেই, বিবি রাসেল, আড়ং, ভাসাভিদের বিশেষ ট্রেনিং দিয়ে ভারত থেকে পাঠানো হয়েছে বাংলাদেশের ধর্মীয় আবহ, জাতিগত পরিচয়, স্বদেশী কালচার নষ্ট করার জন্য। তারা ফ্যাশন ডিজাইনসহ তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিশেষ ট্রেনিং প্রাপ্ত হয়ে বাংলাদেশে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের বন্ধু মিডিয়াগুলোর মাধ্যমে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেয়ে যাচ্ছে। ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো এদের পোশাক, আচার-আচরণগুলোই বিজ্ঞাপনে, নাটকে, সিনেমায় প্রচার করে; পর্যায়ক্রমে সেই বিকৃতরুচীর পোশাকগুলোই বাজারে সয়লাব করে দেয়া হয়। সেখানেও মিডিয়া দালালি করতে গাফলতি করেনা। আর বাঙালিও হালের ফ্যাশন ভেবে সেই গর্তেই পা দেয়। নিজের মা-বোন-মেয়েদের আধুনিকতার নামে ধরিয়ে দেয় সেই সব বিদেশী অশালীন পোশাক।
সম্প্রতি, বাংলাদেশে সেলিব্রেটি ক্রিকেট লীগ নামক একটি খেলার আয়োজন চলছে। সেখানে ভারতীয় অশ্লীল নায়ক-নায়িকাদের আমদানি করা হবে। এ খেলার মূল আয়োজক হচ্ছে ‘ভাসাভি’ নামক একটি ফ্যাশন হাউস।
উল্লেখ্য, এ ফ্যাশন হাউসের শোরুমে গেলে দেখা যায়, তারা দেদারসে ভারতীয় পোশাকের ব্যবসা করে যাচ্ছে। ভাসাবীর মতো বহু ফ্যাশন হাউজ বাংলাদেশে কাজ করছে, ফ্যাশন ডিজাইনিং প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, ভারতীয় পোশাক আমদানী করে দেশের তরুণ প্রজন্মকে উন্মাদ করে দিচ্ছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন