ফ্রান্সের ইসলামবিদ্বেষী কুখ্যাত ম্যাগাজিন চার্লি হেবডো ২০১২ এবং ২০১৩ ঈ. সালে পরপর দুইবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গ কার্টুন প্রকাশ করে। নাউযুবিল্লাহ! এর প্রতিবাদে, দুইবারই ফ্রান্সসহ পুরো মুসলিম বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। সম্প্রতি এই পত্রিকার অফিসে হামলা হয়েছে এবং এতে ১২ জন কার্টুনিস্ট নিহত হয়েছে। এঘটনার পর ফ্রান্সে মুসলিমগণ যত্রতত্র হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। ঘটনাটি নাইন ইলেভেনের মতোই নাটকীয় ও পরিকল্পিত। কিন্তু এই বাস্তবতাটি উপলদ্ধি করার আগে ফ্রান্সে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি খ্রিস্টানরা কিভাবে নিচ্ছে তা জানা জরুরী।
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ ঈসায়ী সালে ইসরাইল ন্যাশনাল নিউজে ‘ফ্রান্সে খ্রিস্টধর্ম বিদায়-স্বাগত ইসলাম’ শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়। খবরটিতে ইহুদীরা ফ্রান্সের খ্রিস্টানদের গণহারে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ, মুসলিম ও মসজিদের সংখ্যাবৃদ্ধি, গীর্জার সংখ্যা হ্রাস ইত্যাদি পরিসংখ্যান তুলে ধরে। সেখানে এও বলা হয়, ফ্রান্সে জনসংখ্যা তাত্ত্বিক হিসেবে ইসলামই বিজয়ী। বর্তমানে ক্যাথলিক ফ্রান্সের জন্য ইসলামে ধর্মান্তর একটি চ্যালেঞ্জ।
ইউরোপজুড়ে মুসলিম সংখ্যা ও পবিত্র মসজিদের স্যংখা বৃদ্ধিতে অস্তিত্ব সঙ্কটে ভুগছে খ্রিস্টানরা। তাই মুসলমানদের বিজয় রুখতে তারা- (১) সমগ্র ইউরোপজুড়ে ইসলামবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। (২) পবিত্র মসজিদগুলোতে বোমা হামলা করছে। (৩) শহরগুলোতে ইসলামবিরোধী বিক্ষোভ করছে। এবং এসব ইসলামবিরোধী কার্যক্রম ইউরোপে তারা নিত্যদিনের এজেন্ডা হিসেবে সম্পাদন করে যাচ্ছে।
এবার দেখা যাক চার্লি হেবডোতে পরিকল্পিত হামলার পর মিডিয়ায় কিভাবে সংবাদ আসছে।
(১) “ইসলামবিরোধী আন্দোলনে গতি সঞ্চার করলো প্যারিস হত্যাকা-” (ব্লুমবার্গ; ৮ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈসায়ী) (২) “চার্লি হেবডোতে হামলার পর সারা ইউরোপ জুড়ে মার্চ করবে ইসলামবিরোধী দলগুলো” (টেলিগ্রাফ; ৭ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈ.) (৩) “চার্লি হেবডো হামলার পর ফ্রান্সে মুসলমান হিসেবে থাকা আরো কঠিন হবে” (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইম; ৭ জানুয়ারি, ২০১৫ ঈ.)।
উপরোক্ত খবরগুলোর আলোকে যেটা স্পষ্টভাবে বলা যায়, সাম্প্রতিক ইউরোপে ইসলামবিরোধী আন্দোলনে ঘি ঢালতেই এ নাটক সাজিয়েছে সন্ত্রাসবাদী খ্রিস্টানরা। মুসলমানদের সমসাময়িক বিজয় রুখার চেষ্টা করাই এর মূল উদ্দেশ্য। কেননা, মুসলমানরা এরকম ঘটনা যদি ঘটাতো তবে আরো আগেই ঘটাতে পারতো। কাফির কিংবা তাদের এজেন্টরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে পুরো ইউরোপের মুসলমানদের বেকায়দায় ফেলার জন্য।
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ ঈসায়ী সালে ইসরাইল ন্যাশনাল নিউজে ‘ফ্রান্সে খ্রিস্টধর্ম বিদায়-স্বাগত ইসলাম’ শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়। খবরটিতে ইহুদীরা ফ্রান্সের খ্রিস্টানদের গণহারে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ, মুসলিম ও মসজিদের সংখ্যাবৃদ্ধি, গীর্জার সংখ্যা হ্রাস ইত্যাদি পরিসংখ্যান তুলে ধরে। সেখানে এও বলা হয়, ফ্রান্সে জনসংখ্যা তাত্ত্বিক হিসেবে ইসলামই বিজয়ী। বর্তমানে ক্যাথলিক ফ্রান্সের জন্য ইসলামে ধর্মান্তর একটি চ্যালেঞ্জ।
ইউরোপজুড়ে মুসলিম সংখ্যা ও পবিত্র মসজিদের স্যংখা বৃদ্ধিতে অস্তিত্ব সঙ্কটে ভুগছে খ্রিস্টানরা। তাই মুসলমানদের বিজয় রুখতে তারা- (১) সমগ্র ইউরোপজুড়ে ইসলামবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। (২) পবিত্র মসজিদগুলোতে বোমা হামলা করছে। (৩) শহরগুলোতে ইসলামবিরোধী বিক্ষোভ করছে। এবং এসব ইসলামবিরোধী কার্যক্রম ইউরোপে তারা নিত্যদিনের এজেন্ডা হিসেবে সম্পাদন করে যাচ্ছে।
এবার দেখা যাক চার্লি হেবডোতে পরিকল্পিত হামলার পর মিডিয়ায় কিভাবে সংবাদ আসছে।
(১) “ইসলামবিরোধী আন্দোলনে গতি সঞ্চার করলো প্যারিস হত্যাকা-” (ব্লুমবার্গ; ৮ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈসায়ী) (২) “চার্লি হেবডোতে হামলার পর সারা ইউরোপ জুড়ে মার্চ করবে ইসলামবিরোধী দলগুলো” (টেলিগ্রাফ; ৭ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈ.) (৩) “চার্লি হেবডো হামলার পর ফ্রান্সে মুসলমান হিসেবে থাকা আরো কঠিন হবে” (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইম; ৭ জানুয়ারি, ২০১৫ ঈ.)।
উপরোক্ত খবরগুলোর আলোকে যেটা স্পষ্টভাবে বলা যায়, সাম্প্রতিক ইউরোপে ইসলামবিরোধী আন্দোলনে ঘি ঢালতেই এ নাটক সাজিয়েছে সন্ত্রাসবাদী খ্রিস্টানরা। মুসলমানদের সমসাময়িক বিজয় রুখার চেষ্টা করাই এর মূল উদ্দেশ্য। কেননা, মুসলমানরা এরকম ঘটনা যদি ঘটাতো তবে আরো আগেই ঘটাতে পারতো। কাফির কিংবা তাদের এজেন্টরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে পুরো ইউরোপের মুসলমানদের বেকায়দায় ফেলার জন্য।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন