সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সুন্দরী প্রতিযোগিতা লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শরীয়তের দৃষ্টিতে মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিং ইত্যাদি সম্পূর্ণরূপেই হারাম

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন- হে মহিলারা! তোমরা জাহিলিয়াত যুগের মহিলাদের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেরিও না। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যে দেখে ও দেখায় উভয়ের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। তাই যদি হয় তাহলে ৯৭ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্র দ্বীন ইসলামের দেশে মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিং ইত্যাদি লা’নতগ্রস্ত বিষয়গুলি কিভাবে জায়িয হতে পারে? অর্থাৎ সেগুলি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কারণ ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিং ইত্যাদি সম্পূর্ণরূপেই হারাম। তবে ইসলাম ও মুসলমানগণের দুশমন ইহুদী, মুশরিক ও নাছারাগুলো মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিংয়ের নামে মুসলিম নারীগণকে বেপর্দা, বেহায়া ও জাহান্নামী বানাতে চায়। তাই ‘কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’-এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিংসহ সর্বপ্রকার অশ্লীলতা বন্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার লক্ষ্যস...

মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৬ বছর করলে যাদের সমস্যা হয় কিন্তু ষোড়শীরা সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে চর্মবাণিজ্য করলে কোনো সমস্যা হয় না, তাদের আসলে উদ্দেশ্য কী?

সরকার মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৬ বছর করাতে নারীবাদী কিছু মহল ও প্রথম আলো পত্রিকাসহ বেশ কিছু ইসলামবিদ্বেষী মিডিয়া খুব লম্ফঝম্ফ করেছে। তাদের প্রধান যুক্তি দুটি: (১) ১৬ বছর বয়সে একটি মেয়ে সংসারের দায়িত্ব নিতে পারে না। (২) কম বয়সে বিয়ে হলে তার পড়ালেখা নষ্ট নয়। এটাই যদি হয় মূল সমস্যা তাহলে কথিত সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম দিয়ে সেই সুইট সিক্সটিনদেরকেই চর্মবাণিজ্যের হাটে নামানো হচ্ছে কেন? এখানে একটি ১৬ বছরের মেয়েকে মিডিয়া, প্রোগ্রাম, পরিবার, ফিটনেস, রূপচর্চা ইত্যাদি অনেকগুলো বিষয় মেইন্টেইন করতে হয়। সংসারের সামান্য দায়িত্বই যদি তার পক্ষে সম্ভব না হয়, তাহলে এতোগুলো দায়িত্ব সে কিভাবে পালন করে? আর এগুলো ঠিক রেখে পড়াশোনাই করে কিভাবে? প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, বছর দুই আগে মম নামে এক লাক্স ফটো সুন্দরী সাক্ষাৎকারে সেই সুইট সিক্সটিনের হাক্বীক্বত কিন্তু ফাঁস করে দিয়েছিলো। সেই সাক্ষাৎকারে তার বক্তব্য এখানে তুলে ধরা হলো: “সুন্দরী প্রতিযোগিতা নাকি ষোড়শী ছাড়া হয় না। তরুণীদের প্রতিটি বয়সে আলাদা আলাদা সৌন্দর্য আছে বটে, কিন্তু ষোড়শী সুন্দরীর মেধা কোন লেভেলের থাকে যে সৌন্দর্যটা সে ক্যারি করতে পারবে? আসলে পারে না। কারণ অল্...

মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিং ইত্যাদি সম্পূর্ণরূপেই হারাম

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন- হে মহিলারা! তোমরা জাহিলিয়াত যুগের মহিলাদের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেরিও না। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যে দেখে ও দেখায় উভয়ের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। তাই যদি হয় তাহলে ৯৭ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্র দ্বীন ইসলামের দেশে মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিং ইত্যাদি লা’নতগ্রস্ত বিষয়গুলি কিভাবে জায়িয হতে পারে? অর্থাৎ সেগুলি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কারণ ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিং ইত্যাদি সম্পূর্ণরূপেই হারাম। তবে ইসলাম ও মুসলমানগণের দুশমন ইহুদী, মুশরিক ও নাছারাগুলো মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিংয়ের নামে মুসলিম নারীগণকে বেপর্দা, বেহায়া ও জাহান্নামী বানাতে চায়। তাই ‘কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’-এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, ফ্যাশন শো, মডেলিংসহ সর্বপ্রকার অশ্লীলতা বন্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, ...