সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

হিন্দু লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শিক্ষা নিয়ে এতো ষড়যন্ত্র কেন? সরকারের ভেতরে থেকে শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কারা কলকাঠি নাড়ছে?

একটি জাতিকে হাতের মুঠোয় আনার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা। যেমন রাশিয়ায় কমিউনিস্টরা ক্ষমতায় আসার পর সেদেশে ৫ বছর শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রেখেছিল। ৫ বছর পরে তারা সিলেবাসে ৩৩ শতাংশেরও বেশি কমিউনিজম ও নাস্তিক্যবাদ মিশ্রণ করে রাশিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করেছিল। ঐ নাস্তিক্যতাবিদ্যায় পাস করেই রাশিয়ায় সবাইকে ডিগ্রি নিতে হতো। অর্থাৎ কমিউনিস্ট ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে তথা এদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নাস্তিক বা ধর্মহীন বানাতেই কট্টর কমিউনিস্ট ও নাস্তিক শিক্ষামন্ত্রী এদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় একের পর এক একতরফা নীতি নির্ধারণ করে চলেছে, যা ব্যাপক সমালোচিত হওয়ার পরেও অব্যাহত থাকছে। হিন্দুঘেঁষা বামপন্থী এই শিক্ষামন্ত্রীর অধীনে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এখন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে।  বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর হতে শিক্ষায় হাইব্রীড ফলনের মতো পাসের বৃদ্ধি ছাড়া তেমন কোন উন্নতি হয়নি। বরং শিক্ষাব্যবস্থায় এমন সব নীতি নির্ধারণ হয়েছে, যা ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের নতুন প্রজন্মকে ভবিষ্যতের জন্য একটি ধর্মবিমুখ, দেশপ্রেমহীন ও ভারতের প্রতি নতজানু জাতি হিসেবে তৈরি করবে। শুধু তাই...

মুসলমানের দেশে যবন হিন্দুদের বাড়াবাড়ি বরদাশত যোগ্য নয়, গণমানুষের ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটলে আচানক দেশে হিন্দু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে

মুসলমানের রক্ত বলে কথা। বীরের জাতি। কতোদিন সহ্য করবে হিন্দুদের বাড়াবাড়ি। যবন ম্লেচ্ছ অস্পৃশ্য হিন্দুরা সরকারের নাকে দড়ি বেঁধে দেশে ইসলামবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। ফায়দা লুটছে শাসকগোষ্ঠীর মধ্যে থাকা কিছু গাদ্দার। তারা ভারতের ক্রীড়নক হয়ে হিন্দুদের স্বার্থ রক্ষা করে চলেছে। এরাই আজ মুসলমানদের স্বাধীন উন্মুক্ত হাতে শেকল পরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। একের পর এক আঘাত হানছে ধর্মীয় অনুভূতিতে। ওরা মুসলমানদের কুরবানী বন্ধ করে দিতে চায়। ওদের কথা মতো শাসকগোষ্ঠীও উদ্ভট নীতি নির্ধারণ করে জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। সারাদেশ জুড়ে হিন্দুরা পূজা করতে চায়, শত শত মন্দির গড়তে চায়। বাংলাদেশে থেকে এরা বাবরি মসজিদের মতো করে পবিত্র মসজিদগুলো ভেঙ্গে দিতে চায়। আর শাসকগোষ্ঠী তাদের খুশি করতে বুড়িগঙ্গার তীরে সরকারি (জনগণের) জায়গায় স্থাপিত মসজিদগুলো ভাঙার নোটিশ দিয়ে যাচ্ছে। কতো বড় দুঃসাহস হলে এই ম্লেচ্ছ যবন হিন্দুরা বাংলাদেশের মসজিদ ভাঙতে চায়? কতো বড় দুঃসাহস হলে এরা এদেশের হাইকোর্টে দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উনাকে চ্যালেঞ্জ করে অর্থাৎ ইসলাম বাদ দেয়ার জন্য রিট করে। কত বেশি স্বাধীনতা পেলে এরা শিল্পকলা একাডেমিতে...

সৃজনশীল প্রশ্নের নেপথ্যে বর্তমান হিন্দুয়ানী সিলেবাস গলধকরণ!

সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতির জনক বলা হয়- যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্জামিন স্যামুয়েল ব্লুমকে। কিন্তু আমাদের দেশে আনা হয়েছে ভারতীয় সংস্করনকে। বাংলাদেশে এই পদ্ধতির শুরুটা হয়েছিলো ২০১০ সালে। বর্তমানে জেএসসি/জেডিসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রায় সব বিষয়ের পরীক্ষা নেয়া হয় সৃজনশীল পদ্ধতিতে। সৃজনশীল পদ্ধতিতে কোনো প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি হয় না। এই পদ্ধতিতে ভালো করার একমাত্র উপায়- পাঠ্য বই ভালোভাবে আত্মস্থ করা। পাঠ্য বইতে যার যত বেশি দখল থাকবে, সে তত ভালো করতে পারবে। কিন্তু এই সৃজনশীল পদ্ধতিটা যে আদতে নাস্তিক্যবাদী পাঠ্যপুস্তকে ভালোভাবে মগজ ধোলাইর জন্য একটি সুগঠিত পূর্বপরিকল্পনা, সেটা ধরা পড়ে নতুন সিলেবাস প্রণয়ন হওয়ার পর। নতুন পাঠ্যপুস্তকগুলোতে দেখা যায়- শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত হিন্দুয়ানী শব্দের ঝংকারে ভরপুর, সেই সাথে নাস্তিক্যবাদী মতবাদে দূষিত। উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করা যায়- ১ম শ্রেণীর ‘আমার বাংলা বই’তে হিন্দুত্ববাদী শিক্ষা দিতে গিয়ে অক্ষর পরিচয় করা হয়েছে এভাবে- ঋ-তে ঋষি, ও-তে ওঝা। এছাড়া হিন্দুদের পূজার ঢাক, হিন্দুদের রথ এসব শব্দমালা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অষ্টম শ্রেণীতে আনন্দপাঠ (দ্রুত বা...

দেওবন্দ ছাত্রের আগুনে পোড়া মৃত্যুই প্রমাণ করে হিন্দুরা কখনো মুসলমানদের বন্ধু হতে পারেনা

কিছু দিন আগে ভারতের দেওবন্দ মাদরাসার ছাত্র আমিরুদ্দিন আগুনে পুড়ে মারা যায়। ঘটনাটি ছিলো এমন- গত ২১ শে অক্টোবর অজু করতে বাইরে যায় ১৬ বছর বয়সী হাফেজে কুরআন আমিরুদ্দিন। ফাঁদ পেতে থাকা কিছু হিন্দু তাকে ধরে নিয়ে যায় এবং দড়ি দিয়ে বেধে গায়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। ৭০ ভাগ পুড়ে যাওয়া দেহের সাথে এক সপ্তাহ লড়াই করার পর যন্ত্রণার কাছে হেরে যায় সে। মারা যায় আমিরুদ্দিন। তার মৃত্যুর পর ফুঁসে উঠে দেওবন্দ মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষকরা। তারা এখন সমাবেশ করে এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে। এখানে লক্ষনীয়, আমিরুদ্দিন কিন্তু দেওবন্দী মাদ্রাসার ছাত্র। তার নির্মম মৃত্যুর পর যারা প্রতিবাদ করছে তারাও দেওবন্দী। অথচ এই দেওবন্দীরাই হিন্দুদের এক পক্ষীয় সমর্থন দিয়ে আসছে। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মুশরিকদের মুসলমানদের শত্রু বলে উল্লেখ থাকার পরেও সীমালঙ্ঘন করে তারা ঘোষণা দিয়েছে ‘হিন্দু-মুসলিম ভাই’। নাউযুবিল্লাহ! তারা হিন্দুদের পক্ষ নিয়ে আরো বলেছে, ‘হিন্দুদের জন্য গরু কুরবানী বন্ধ করুন’, ‘যোগ ব্যায়াম নামাজের মত’, ‘কাশ্মীরের স্বাধীনতা দরকার নাই’ ‘অখ- ভারত চাই’ ইত্যাদি, ইত্যাদি।  দেওবন্দ এবার বিজেপীর মতো...

সরকার কি তাহলে সংবিধান বিরোধী?

সংবিধানে লিখিত ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’; কিন্তু বাস্তবে হিন্দু ধর্মের প্রধান্য। আর ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনারা অধিকার বঞ্চিত॥ সরকার কি তাহলে সংবিধান বিরোধী? সংবিধানের ২(ক) ধারায় বলা হয়েছে, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম সম্মানিত ইসলাম। সংবিধানে অন্যান্য ধর্ম পালনের অধিকার ব্যক্ত করা হয়েছে। কিন্তু অন্যান্য ধর্মের প্রাধান্যের কথা বলা হয়নি। রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকেই কেবল সংবিধানের বাস্তব প্রাধান্য পাওয়ার যোগ্য। অথচ চরম বাস্তবতা হচ্ছে এই যে, দেশের শতকরা ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের বৃহৎ ধর্মীয় দিবস পবিত্র ঈদ উপলক্ষে সরকার কোনো অনুদান দেয় না। এমনকি মঙ্গাপীড়িত উত্তরবঙ্গের জনগণ ও আইলা, সিডরে ক্ষতিগ্রস্তদেরও পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সরকার আদৌ কোনো সাহায্য-সহযোগিতা করেনি। অথচ সরকার প্রতিটি পূজামন্ডপেই সবসময় নগদ অর্থ সাহায্য দিয়েছে এবং দিয়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! এতে কি মোট জনসংখ্যার মাত্র দুই ভাগ হিন্দুদের তুলনায় ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনারা সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছে না? বাংলাদেশ সরকারের কর্তব্য- শতকরা ২ ভাগ হিন্দুদেরকে শতকরা প্রায় ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের আনুপা...

হিন্দুরা অকৃতজ্ঞ, দেশের কোনো হিন্দু আহত হলে তখন তারা হয়ে যায় সংখ্যালঘু আর যখন সুবিধা ভোগ করে তখন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না

গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় নাকি একজন নাগরিক রাষ্ট্র থেকে সকল সুবিধা লাভ করে থাকে। এজন্য দেখা যায়, রাষ্ট্রে বসবাসরত সকল নাগরিক ঐ সকল রাষ্ট্রীয় সুবিধা লাভের জন্য সর্বদা তার নাগরিকত্ব ফুটিয়ে তুলতে উন্মুখ থাকে। আবার গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্রকে ট্যাক্স দেয়া নাগরিককের একটা দায়িত্ব। রাষ্ট্র থেকে নেয়ার সময় আচরণ সোজা হলেও দেয়ার ক্ষেত্রে নাগরিক হয়ে যায় উল্টো। ঐ নাগরিক তার দায়িত্বে টালবাহানা শুরু করে, অনেক সময় সে যে নাগরিক তাই লুকাতে সচেষ্ট হয়ে পড়ে। বাংলাদেশী হিন্দুদের মধ্যে এই প্রবণতা একেবারে স্পষ্ট। তারা সারা জীবন অতিবাহিত করে বাংলাদেশে, এদেশের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে, নিজেকে বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দেয়। কিন্তু যদি কোনো আঘাত পায়, তখন সে আর বাংলাদেশী থাকে না, হয়ে যায় হিন্দু কিংবা সংখ্যালঘু। সম্প্রতি সিলেটে নন্দিতা নামে এক হিন্দু স্কুল ছাত্রীকে আঘাত করেছে তার সহপাঠি। এছাড়াও লালমনিরহাটে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে ভোলানাথ নামে এক হিন্দু খুন হয়েছে। বলাবাহুল্য, মারামারি, হাতাহাতির ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে বাংলাদেশে। কিছু হিন্দু যেহেতু এদেশে থাকে, তাই তারাও এগুলোর সম্মুখীন হবে এটাই স্বাভাবিক...