মুসলমানের দেশে যবন হিন্দুদের বাড়াবাড়ি বরদাশত যোগ্য নয়, গণমানুষের ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটলে আচানক দেশে হিন্দু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে
বাংলাদেশে থেকে এরা বাবরি মসজিদের মতো করে পবিত্র মসজিদগুলো ভেঙ্গে দিতে চায়। আর শাসকগোষ্ঠী তাদের খুশি করতে বুড়িগঙ্গার তীরে সরকারি (জনগণের) জায়গায় স্থাপিত মসজিদগুলো ভাঙার নোটিশ দিয়ে যাচ্ছে। কতো বড় দুঃসাহস হলে এই ম্লেচ্ছ যবন হিন্দুরা বাংলাদেশের মসজিদ ভাঙতে চায়? কতো বড় দুঃসাহস হলে এরা এদেশের হাইকোর্টে দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উনাকে চ্যালেঞ্জ করে অর্থাৎ ইসলাম বাদ দেয়ার জন্য রিট করে।
কত বেশি স্বাধীনতা পেলে এরা শিল্পকলা একাডেমিতে ‘দুই বাংলা’ নামক নাটক প্রকাশ্যে মঞ্চস্থ করছে। ভারতীয় পতিতাদের এদেশে এনে তরুণ প্রজন্মে চরিত্র নষ্ট করার পাঁয়তারা করছে। শুধু কী তাই? প্রশাসনের ঘাড়ে বসে রাষ্ট্রীয় সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে হিন্দুরা খুঁটি গেড়ে বসছে। প্রতিদিন সীমান্তে ভারতীয় বর্বর বিএসএফরা মুসলমানদের শহীদ করে যাচ্ছে। একটা সুঁই-সুতা পরিমাণ হলেও তা ভারত থেকে আমদানি করতে বাধ্য করছে। হিন্দু ও তাদের দোসরদের এসব বাড়াবাড়ি মুখ বুঁজে সহ্য করে যাচ্ছে দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানরা। কিন্তু এখন দেশ ও জনগণের ধৈর্যশক্তি বাঁধ ভাঙার পর্যায়ে চলে গেছে। বিশেষ করে পবিত্র কুরবানী নিয়ে ষড়যন্ত্রগুলো বাস্তবায়ন হলেই জনগণ যারপরনাই ক্ষুব্ধ হয়ে শক্তির জানান দিবে। এমনটি হলে সরকারও স্মরণকালের ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন