প্রসঙ্গ: নদীর তীরে মসজিদ ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র ॥ সর্ষের ভেতর ঘাপটি মেরে থাকা ভূতগুলোর জন্যই সরকারের পতন ঘটতে পারে
সরকারের ভেতর থাকা কিছু ইসলামীবিদ্বেষী মহলের কারণে সরকারকে সংখ্যাগরিষ্ঠ্য
মুসলমানের রোষানলে পড়তে হতে পারে।
কেননা, মুসলমানদের ক্ষেপিয়ে, মুসলমানদের ধর্মীয় চেতনায় কুঠারাঘাত করে অন্তত বাংলাদেশে কেউ সফল হতে পারেনি, কস্মিনকালে কেউ পারবেও না। ইনশাআল্লাহ! বরং মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তোষের গযবে পড়ে ইসলাম বিরোধীরাই অপদস্ত হয়েছে, লাঞ্ছিত হয়েছে, ধ্বংস হয়ে গেছে।
এদেশে থেকে যারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা করেছে তারা কেউ এদেশে টিকে থাকতে পারেনি। অনেকে জীবন হারিয়েছে ইসলামবিরোধী কার্যক্রমের জন্য। বোধ করি সরকারকেও এ বিষয়গুলো নিয়ে ভাবা উচিত।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নদী রক্ষার নামে বা পরিবেশ দূষণের নামে নদীর তীরবর্তী মসজিদগুলো স্থানান্তরের নামে ভেঙ্গে ফেলতে চাইছে সরকারি কিছু দুষ্ট চক্র। তারা এদেশে থেকে পবিত্র মসজিদগুলোকে ‘অবৈধ মসজিদ’ হিসেবে চিহ্নিত করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। অথচ এ মসজিদগুলোর অধিকাংশই স্বাধীনতা যুদ্ধেরও বহু আগের স্থাপনা। যখন নদী ছিলো মসজিদের জায়গা থেকে বহু দূরে, পরবর্তীতে ভাঙতে ভাঙতে মসজিদের কাছে এসে ঠেকে গেছে। বরং এ পবিত্র মসজিদগুলোর উসীলাতেই রাজধানী ঢাকার বহু জায়গা নদীগর্ভে বিলীন হওয়া থেকে বেঁচে গেছে। এখন যারা নদী রক্ষার অবান্তর কারণ দেখিয়ে পবিত্র মসজিদ ভাঙার কথা বলছে তাদের আসলে উদ্দেশ্যটা কি সেটা আগে বুঝতে হবে। তারা যে পশ্চিমাদের এজেন্ট নয়, কিংবা এজেন্টদের দ্বারা প্রভাবিত নয়, তা সরকারকে তদন্ত করতে হবে। তারা এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের উত্তেজিত করে সরকারের বিদায় ঘণ্টা বাজাতে চাচ্ছে কিনা-সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে।
নচেৎ সর্ষের ভেতরে ভূত থেকে গেলে এসব ভূতগুলোই পরিকল্পিতভাবে সরকারের পতন ঘটতে পারে।
কেননা, মুসলমানদের ক্ষেপিয়ে, মুসলমানদের ধর্মীয় চেতনায় কুঠারাঘাত করে অন্তত বাংলাদেশে কেউ সফল হতে পারেনি, কস্মিনকালে কেউ পারবেও না। ইনশাআল্লাহ! বরং মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তোষের গযবে পড়ে ইসলাম বিরোধীরাই অপদস্ত হয়েছে, লাঞ্ছিত হয়েছে, ধ্বংস হয়ে গেছে।
এদেশে থেকে যারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা করেছে তারা কেউ এদেশে টিকে থাকতে পারেনি। অনেকে জীবন হারিয়েছে ইসলামবিরোধী কার্যক্রমের জন্য। বোধ করি সরকারকেও এ বিষয়গুলো নিয়ে ভাবা উচিত।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নদী রক্ষার নামে বা পরিবেশ দূষণের নামে নদীর তীরবর্তী মসজিদগুলো স্থানান্তরের নামে ভেঙ্গে ফেলতে চাইছে সরকারি কিছু দুষ্ট চক্র। তারা এদেশে থেকে পবিত্র মসজিদগুলোকে ‘অবৈধ মসজিদ’ হিসেবে চিহ্নিত করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। অথচ এ মসজিদগুলোর অধিকাংশই স্বাধীনতা যুদ্ধেরও বহু আগের স্থাপনা। যখন নদী ছিলো মসজিদের জায়গা থেকে বহু দূরে, পরবর্তীতে ভাঙতে ভাঙতে মসজিদের কাছে এসে ঠেকে গেছে। বরং এ পবিত্র মসজিদগুলোর উসীলাতেই রাজধানী ঢাকার বহু জায়গা নদীগর্ভে বিলীন হওয়া থেকে বেঁচে গেছে। এখন যারা নদী রক্ষার অবান্তর কারণ দেখিয়ে পবিত্র মসজিদ ভাঙার কথা বলছে তাদের আসলে উদ্দেশ্যটা কি সেটা আগে বুঝতে হবে। তারা যে পশ্চিমাদের এজেন্ট নয়, কিংবা এজেন্টদের দ্বারা প্রভাবিত নয়, তা সরকারকে তদন্ত করতে হবে। তারা এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের উত্তেজিত করে সরকারের বিদায় ঘণ্টা বাজাতে চাচ্ছে কিনা-সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে।
নচেৎ সর্ষের ভেতরে ভূত থেকে গেলে এসব ভূতগুলোই পরিকল্পিতভাবে সরকারের পতন ঘটতে পারে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন