সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ইসলামবিদ্বেষ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আলিম নামধারী ধর্মব্যবসায়ীরা পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গার পক্ষে রায় দিয়ে সরকার ও মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছে

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “উত্তম আমীর (শাসক) ঐ ব্যক্তি, যে হাক্কানী-রব্বানী আলিমগণ উনাদের দরবারে যাতায়াত করেন। আর নিকৃষ্ট আলিম-উলামা বা ধর্মব্যবসায়ী ঐ ব্যক্তি, যে শাসকদের দরবারে যাতায়াত করে।” গত ২৫ আগস্ট (২০১৫) ঈসায়ী তারিখ সচিবালয়ে নৌমন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা অপসারণ সংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় নদী দখল ও দূষণমুক্ত রাখার অজুহাতে বুড়িগঙ্গার তীরে গড়ে উঠা ২১টি মসজিদ ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে সেই সভায় উপস্থিত ছিলো ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি এবং বায়তুল মোকাররম মসজিদের একজন ইমাম। (দৈনিক ইনকিলাব, ২৮ আগস্ট, ২০১৫ ঈসায়ী) সভায় ইসলামী ফাউন্ডেশনের ডিজি সরকারি মহলকে খুশি করতে (অথবা দুনিয়াবী ফায়দা লাভের জন্য) পবিত্র মসজিদ ভাঙার পক্ষে রায় দেয়। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র মসজিদ ভাঙার উদ্যোগ ২০১০ সালেও একবার নেয়া হয়েছিলো। সেই বৈঠকেও ছিলো কিছু উলামায়ে সূ’ তথা ধর্মব্যবসায়ীরা। সেই বৈঠকে বসে ইফার মহাপরিচালক বলেছিলো, “অবৈধভাবে গড়ে উঠা কোনো মসজিদে নামায আদায় বৈধ নয়। এ জন্য জমির মালিকের বা সরকারের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। ...

নবীজি ও ইসলামকে নিয়ে সমালোচনা চলতেই পারে : নাস্তিক লেখক ও প্রকাশক

নবীজি ও ইসলামকে নিয়ে সমালোচনা চলতেই পারে : নাস্তিক লেখক ও প্রকাশক গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেওয়ার দাবিতে টিএসসিতে একদল নাস্তিক লেখক ও প্রকাশক সমাবেশ করে। ঐ সমাবেশে তারা দাবি করে, নবীজি ও ইসলামকে নিয়ে নাকি সমালোচনা চলতেই পারে। নাউযুবিল্লাহ। ঐ দিনের আলোচনার কিছু অংশের অডিও ক্লিপ এ লিঙ্ক ( http://goo.gl/tDbxc7 ) থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। ঐ অংশটুকু লিখিত আকারে নিচে দেওয়া হলো: “........আমরা মনে করি, আজকে এই প্রকাশক, রোদেলা প্রকাশনীর স্টল অবিলম্বে খুলে দিতে হবে,অতিসত্ব র সমস্ত বই বিক্রী করার সুযোগ দিতে হবে। বাংলা একাডেমিতে আজকে যে নৈরাজ্য চলছে, আমরা মনে করি, বাংলা একাডেমির বই মেলাকে কোন ভাবেই বায়তুল মোকাররমের সংস্করন করতে আমরা দেবনা। আজকে আপনারা জানেন, ফেব্রুয়ারী মাসের শুরুতেই এখানে আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা করতে আসি। এখানে হুমায়ুন আজাদের বই আছে,এখানে আহমেদ শরীফের বই আছে,এখানে বাংলাদেশের বিখ্যাত সবধরণের বই থাকে। আজকে সেই প্রকাশনা, সেই বইপত্র, সমস্ত কিছু নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ সরকার কাদের স্বার্থ দেখতে চায়? আমরা মনে করি,আজ থেকে হেফাজতের হুমকিতে কোন ধরনের নিষিদ্...

ভারতের উগ্র হিন্দুরা মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করার জন্য ‘ঘরওয়াপসি’ নামক একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছে

ভারতের উগ্র হিন্দুরা মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করার জন্য ‘ঘরওয়াপসি’ নামক একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। সেই কার্যক্রম সফল করতেই দেওবন্দী মুফতিকে ভাড়া করে এ ধরনের উদ্ভট বক্তব্য দেওয়া হলো। সমগ্র মুসলিম জাতির উচিত এ বিকৃত বক্তব্যের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা, নয়ত এই বক্তব্যের দোহাই দিয়ে ভারতের মুসলমানদের গণহারে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করা হবে। দেওবন্দী মুফতি ইলিয়াসের বক্তব্য: “ভগবান শিব মুসলমানদের আদি পিতা ,উনাকে আপনারা আদম, নবী বলতে পারেন তবে এটাই বাস্তবতা আর আমি জোর গল ায় তা বলতে পারি। অনেকে মনে করেন আমাদের ধর্ম আরব থেকে এসেছে কিন্তু এটা সত্য নয়,আমাদের ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে হিন্দুস্থান থেকে। হিন্দুস্থান মক্কা-মদীনা থেকেও অধিক গুরুত্বপূর্ণ ধর্ম ভূমি। হিন্দুস্থানে বসবাস করা সকল মানুষ হিন্দু ,হিন্দু আমাদের জাতির নাম আর আমাদের ধর্ম হল সনাতন।মুসলিম ও হিন্দু বলে কোন ধর্ম নেই,আমাদের একটাই ধর্ম তা সনাতন।আর হিন্দুস্থানকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আমি একমত। আমিও হিন্দু ।" সূত্র: ১) https://www.youtube.com/watch?v=ddyke6Inem8

বইমেলায় ফের ইসলাম বিকৃত করে বই, ‘আল্লাহ পৌত্তলিকদের দেবতার নাম’ (নাউযুবিল্লাহ)

বইমেলায় ফের ইসলাম বিকৃত করে বই, ‘আল্লাহ পৌত্তলিকদের দেবতার নাম’ (নাউযুবিল্লাহ) এবারের বইমেলায় ফের ইসলাম বিকৃত বই পাওয়া গেছে। বইটির নাম ‘ধর্ম বিশ্বাসের তলোয়ার’। লেখক : ওয়াহিদ রেজা (সে নারায়নগঞ্জে খুন হওয়া তকীর আপন চাচা। তার মূল নাম এম এ রাব্বি। সে পেশায় একজন দন্ত চিকিৎসক) প্রকাশক : জিনিয়াস পাবলিকেশন্স প্রকাশনীর মালিক: হাবীবুর রহমান ঠিকানা: ইসলামী টাওয়ার ২য় তলা, বাংলাবাজার ফোন : 01712-096899, 7118755 --বইটির ২৪৭ পৃষ্ঠায় দাবি করা হয় কাবা ঘরের ভেতরে আল্লাহ নামক দেবতামূর্তি পূজা করা হতো, তাই পবিত্র কাবা ঘরকে বলা হয় বায়তুল্লাহ (নাউযুবিল্লাহ) --বইটির ২৪৭ পৃষ্ঠায় আল্লাহকে দেবীদের বাবা বলে উল্লেখ করা আছে। এক্ষেত্রে বলা হয়, লাত, উজ্জা ও মানত নামক যে তিনজন দেবীর নাম কুরআন পাকে এসেছে, তারা নাকি আল্লাহ’র মেয়ে (নাউযুবিল্লাহ) (বইটির কয়েকটি পৃষ্ঠা পিডিএফ করে দেওয়া হলো: http://goo.gl/2Ftzud ) বইটির প্রত্যেক পাতায় পাতায় মানুষের ধর্ম বিশ্বাসকে আঘাত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বাংলা একাডেমীর আইন অনুযায়ী বইমেলায় এ ধরনের বই বিক্রি হওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও এ ধরণের বিকৃতমনা বই প্রকাশ্য...

কট্টর ইসলামবিদ্বেষী রোদেলা প্রকাশনীর শুধু বইমেলার স্টল বন্ধ নয়, তাদের প্রকাশনীর লাইসেন্স বাতিল করতে হবে, প্রকাশিত সমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই নিষিদ্ধ করতে হবে, মুরতাদদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে

কট্টর ইসলামবিদ্বেষী কাফিরের অনুচর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে প্রকাশনা সংস্থা ‘রোদেলা প্রকাশনী’। এরা বিভিন্ন বিদেশী ইসলামবিদ্বেষী, কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী বই অনুবাদ করে এদেশে প্রকাশ করে। এছাড়াও অনলাইন মুক্তমনা, ধর্মকারী, নবযুগ, সামহোয়্যার ইন ব্লগ, নাগরিক ব্লগ, সচলায়তন, মতিকন্ঠের মতো কুখ্যাত নাস্তিক্যবাদীদের ব্লগের লেখকদের রচিত, অনুদিত, সম্পাদিত বইসমূহ এই বিতর্কিত ‘রোদেলা প্রকাশনী’ প্রকাশ করে থাকে। হয়তো এবারের বই মেলায় ১৪১-১৪২নং স্টলে ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামে জঘন্য বইটি নিয়ে অনলাইনে তীব্র প্রতিবাদ করায় কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে, ফলে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ বই মেলায় প্রকাশনীর স্টলটি বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু এ ধরনের ইসলামবিদ্বেষী ও কুখ্যাত নাস্তিকদের বই তাদের প্রকাশনীতে আরো অনেক আছে, যেগুলো কারো নজরে আসেনি কিংবা প্রতিবাদ হয়নি।  প্রতিবাদ হয়নি বলে এসমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে চলতে পারে না। সরকার যদি এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, তবে দেশের জনগণ তাদেরও ছাড়বে না, সরকারকেও কোনো প্রকার ছাড় দিবে না।  উল্লেখ্য, ইরানের নিষিদ্ধ ও মৃত্যুদ-প্রাপ্ত মু...

বই মেলায় ইসলামবিদ্বেষী ও মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কটূক্তিকারী প্রকাশনায় সয়লাব

বই মেলায় ইসলামবিদ্বেষী ও মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কটূক্তিকারী প্রকাশনায় সয়লাব; এটা কি সরকারের উদাসীনতায়, নাকি মৌন সমর্থনে? সরকারকে এর জবাবদিহি করতে হবে, এ সমস্ত প্রকাশনী নিষিদ্ধ ও তাদের বইগুলো বাজেয়াপ্ত করতে হবে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, নাস্তিক, উগ্র হিন্দুত্ববাদী, মৌলবাদীদের দখলে বই মেলা। এটা শুধু বইমেলায় নয়, বরং দেশের শিক্ষা-সাহিত্য, সংস্কৃতিজুড়ে হু হু করে বিস্তৃত হচ্ছে এসব ইসলামবিদ্বেষীদের কর্মকাণ্ড। পশ্চিমা ও ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো তাদের কর্মকা-কে আরো ব্যাপক পরিসরে ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করছে। নাঊজুবিল্লাহ! আর সরকারের নীরব ভূমিকায় এসবের মধ্যে সহায়তারই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।  প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বইমেলায় ইসলামবিদ্বেষী এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পবিত্র ও সম্মানিত বিষয়সমূহ নিয়ে কটূক্তি করে অনেক বই প্রকাশনা হয়েছে। তারমধ্যে ২৪২-২৪৪নং স্টলে ‘রোদেলা’ প্রকাশনী ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামক একটি জঘন্য বই প্রকাশ করেছে। এ বইটিতে বলা হয়েছে, পবিত্র কুরআন শরীফ আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মস্তিষ্ক উদ্ভব অর্থাৎ মনগড়া, নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!! মহান আল...

ছাগল নাচে খুঁটির জোরে, প্রমোদ মানকিন নাচছে কিসের জোরে?

কিছুদিন ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ থেকে বহিষ্কার হয়েছে মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবী। লতিফ কাজ্জাবীর বক্তব্যের সমালোচনা সরকারের সবাই করেছে। কিন্তু একমাত্র সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী খ্রিস্টান-গারো সম্প্রদায়ের প্রমোদ মানকিন মায়া কন্না করে তার পক্ষে বলেছিলো, “বয়স-প্রতিবন্ধীত্বের কারণে হয়তো অমন কথা বলেছে লতিফ।” (সকালের খবর, ১৫ অক্টোবর, ২০১৪ঈ.) এই ইসলামবিদ্বেষী প্রমোদ মানকিনই সম্প্রতি বলেছে, ‘যারা জয় বাংলা বলতে পারছেন না, এখনো জিন্দাবাদের মধ্যে আছেন, তাদের জন্য এটা দুর্ভাগ্য। অন্তত একবার জয় বাংলা বলুন, জিন্দাবাদ ছাড়ুন।...এই দেশ থাকবে, জয়বাংলা থাকবে। এখানে জিন্দাবাদের কোনো স্থান নেই। একদিন জিন্দাবাদ বিদায় হবেই, হবে।” নাউযুবিল্লাহ! (যুগান্তর, ইত্তেফাক, বাংলাদেশ প্রতিদিন/১৮ নভেম্বর, ২০১৪ঈ.) এখানে তার প্রত্যেকটি কথা পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের কটাক্ষ করে। ‘জিন্দাবাদ’ শব্দটি ইসলামী। মুসলমানদের ঈমানী চেতনা জাগ্রতকারী শব্দ। অর্থাৎ এটি ইসলাম ও মুসলমানদের সাথে সম্পৃক্ত একটি শব্দ। অথচ এই কাট্টা কাফির, মালউন উপজাতি প্রমোদ মানকিন দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের মাঝে থেকে বলেছে, ‘এখানে জিন্দাব...