কিছুদিন ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ থেকে বহিষ্কার হয়েছে মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবী। লতিফ কাজ্জাবীর বক্তব্যের সমালোচনা সরকারের সবাই করেছে। কিন্তু একমাত্র সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী খ্রিস্টান-গারো সম্প্রদায়ের প্রমোদ মানকিন মায়া কন্না করে তার পক্ষে বলেছিলো, “বয়স-প্রতিবন্ধীত্বের কারণে হয়তো অমন কথা বলেছে লতিফ।” (সকালের খবর, ১৫ অক্টোবর, ২০১৪ঈ.)
এই ইসলামবিদ্বেষী প্রমোদ মানকিনই সম্প্রতি বলেছে, ‘যারা জয় বাংলা বলতে পারছেন না, এখনো জিন্দাবাদের মধ্যে আছেন, তাদের জন্য এটা দুর্ভাগ্য। অন্তত একবার জয় বাংলা বলুন, জিন্দাবাদ ছাড়ুন।...এই দেশ থাকবে, জয়বাংলা থাকবে। এখানে জিন্দাবাদের কোনো স্থান নেই। একদিন জিন্দাবাদ বিদায় হবেই, হবে।” নাউযুবিল্লাহ! (যুগান্তর, ইত্তেফাক, বাংলাদেশ প্রতিদিন/১৮ নভেম্বর, ২০১৪ঈ.)
এখানে তার প্রত্যেকটি কথা পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের কটাক্ষ করে। ‘জিন্দাবাদ’ শব্দটি ইসলামী। মুসলমানদের ঈমানী চেতনা জাগ্রতকারী শব্দ। অর্থাৎ এটি ইসলাম ও মুসলমানদের সাথে সম্পৃক্ত একটি শব্দ।
অথচ এই কাট্টা কাফির, মালউন উপজাতি প্রমোদ মানকিন দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের মাঝে থেকে বলেছে, ‘এখানে জিন্দাবাদের কোনো স্থান নেই। একদিন জিন্দাবাদ বিদায় হবেই, হবে।’ সে একথা বলার সাহস কোত্থেকে পেলো? এর জবাব সরকারকে দিতে হবে? সে আরো বলেছে, “আজ ইসলাম ধর্মের ভিত্তিতে দেশ চললে আমি মন্ত্রী হতে পারতাম না। এখানে আসতে পারতাম না। আপনারাও এখানে আসতে পারতেন না।”
এর দ্বারা সে কি বোঝাতে চায়? সে কী ভুলে গেছে, তার নেত্রী প্রতিটি নির্বাচনের আগে কিভাবে নেকাব পড়ে, ঘোমটা দিয়ে, তসবীহ হাতে নিয়ে, জনগণের কাছে ভোট চেয়ে থাকেন? এই অকৃতজ্ঞ কী শোনেনি, বিগত দুইটি নির্বাচনে তার দল ক্ষমতায় আসতে পেরেছিলো কেবল তার নেত্রীর ‘কুরআন সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’ এই প্রতিশ্রুতির কারণেই। এছাড়া তিনি মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা বলেছিলেন খোদ সংসদে দাঁড়িয়ে। তখন কি প্রমোদ মানকিন কোথায় ছিলো?
মানকিন যদি মনে করে, ভারত আর পশ্চিমাদের ছায়া পাচ্ছে বলে তারা দেশের মালিক বনে গেছে, কারা দেশে থাকবে আর কারা দেশে থাকবেন না- এটা তারাই ঠিক করবে, তাহলে তাদের মনে রাখতে হবে- মহান আল্লাহ পাক উনার পাকড়াও অত্যান্ত কঠিন।
এই ইসলামবিদ্বেষী প্রমোদ মানকিনই সম্প্রতি বলেছে, ‘যারা জয় বাংলা বলতে পারছেন না, এখনো জিন্দাবাদের মধ্যে আছেন, তাদের জন্য এটা দুর্ভাগ্য। অন্তত একবার জয় বাংলা বলুন, জিন্দাবাদ ছাড়ুন।...এই দেশ থাকবে, জয়বাংলা থাকবে। এখানে জিন্দাবাদের কোনো স্থান নেই। একদিন জিন্দাবাদ বিদায় হবেই, হবে।” নাউযুবিল্লাহ! (যুগান্তর, ইত্তেফাক, বাংলাদেশ প্রতিদিন/১৮ নভেম্বর, ২০১৪ঈ.)
এখানে তার প্রত্যেকটি কথা পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের কটাক্ষ করে। ‘জিন্দাবাদ’ শব্দটি ইসলামী। মুসলমানদের ঈমানী চেতনা জাগ্রতকারী শব্দ। অর্থাৎ এটি ইসলাম ও মুসলমানদের সাথে সম্পৃক্ত একটি শব্দ।
অথচ এই কাট্টা কাফির, মালউন উপজাতি প্রমোদ মানকিন দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের মাঝে থেকে বলেছে, ‘এখানে জিন্দাবাদের কোনো স্থান নেই। একদিন জিন্দাবাদ বিদায় হবেই, হবে।’ সে একথা বলার সাহস কোত্থেকে পেলো? এর জবাব সরকারকে দিতে হবে? সে আরো বলেছে, “আজ ইসলাম ধর্মের ভিত্তিতে দেশ চললে আমি মন্ত্রী হতে পারতাম না। এখানে আসতে পারতাম না। আপনারাও এখানে আসতে পারতেন না।”
এর দ্বারা সে কি বোঝাতে চায়? সে কী ভুলে গেছে, তার নেত্রী প্রতিটি নির্বাচনের আগে কিভাবে নেকাব পড়ে, ঘোমটা দিয়ে, তসবীহ হাতে নিয়ে, জনগণের কাছে ভোট চেয়ে থাকেন? এই অকৃতজ্ঞ কী শোনেনি, বিগত দুইটি নির্বাচনে তার দল ক্ষমতায় আসতে পেরেছিলো কেবল তার নেত্রীর ‘কুরআন সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’ এই প্রতিশ্রুতির কারণেই। এছাড়া তিনি মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা বলেছিলেন খোদ সংসদে দাঁড়িয়ে। তখন কি প্রমোদ মানকিন কোথায় ছিলো?
মানকিন যদি মনে করে, ভারত আর পশ্চিমাদের ছায়া পাচ্ছে বলে তারা দেশের মালিক বনে গেছে, কারা দেশে থাকবে আর কারা দেশে থাকবেন না- এটা তারাই ঠিক করবে, তাহলে তাদের মনে রাখতে হবে- মহান আল্লাহ পাক উনার পাকড়াও অত্যান্ত কঠিন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন