কামরুজ্জামানসহ সমস্ত কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়ে এবং তাদের ফাঁসি না দিতে সরকারকে চাপ সৃষ্টি করছে ব্রিটিশ আইনজীবী এবং হাউজ অব লর্ডসের সদস্য লর্ড কার্লাইল কিউসি। সে শুধু এ ফাঁসির বিরোধিতা করেই ক্ষান্ত হয়নি, এই বিচারব্যবস্থার সম্পূর্ণ পরিবর্তনের দাবি জানিয়েও ঔদ্বত্বি প্রকাশ করেছে। (আমারদেশ অনলাইন, ৯ নভেম্বর ২০১৪ঈ.)
কিন্তু কে এই কার্লাইল কিউসি? তার পরিচয় কি? যুদ্ধাপরাধীদের সাথে তার সম্পর্ক কি? তার কথায় কর্ণপাত করার আগে তাকে খতিয়ে দেখার দরকার আছে।
ব্রিটেনের প্রাচীনতম এবং সর্বাধিক বিস্তৃত সংবাদপত্র ‘দ্যা জিউইশ ক্রোনিক্যল’-এ ২০১০ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর একটি সাক্ষাৎকার রিপোর্টে কার্লাইল কিউসি সম্পর্কে বলা হয়েছে-
“কার্লাইল কিউসি’র পিতা-মাতা দুইজনই ছিলো ইহুদী, তারা পোল্যান্ড থেকে বিতাড়িত হয়। পরবর্তীতে তারা দুইজন ধর্মান্তরিত হয়ে খ্রিস্টান হয়। তবে কার্লাইল শতভাগ ইহুদী বংশের হওয়ায় খুবই গর্ববোধ করে এবং খুব দৃঢ় ভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে”।
কার্লাইল কিউসি’র সবচেয়ে বড় পরিচয় হচ্ছে, সে ব্রিটিশ রাজনৈতিক দল লিবারেল ডেমোক্রেট পার্টি’র ইসরাইলী বন্ধু। মানে এ পার্টির এবং অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে পরিচালিত করাই তার কাজ। (তথ্য সূত্র: উইকিপিডিয়া)
শুধু তাই নয়, যে কয়জন ব্রিটিশ আইনজীবি অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে লড়াই করে যাচ্ছে তাদের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে এই কার্লাইল।
সোজা ভাষায় বলা চলে কার্লাইল কিউসি হচ্ছে জায়ানিস্টদের নেতৃস্থানীয় এক নেতা। যারা সারা দিন ফিলিস্তিনে মানুষ মারলে খুশি হয়, কিন্তু লক্ষ লক্ষ লোকের খুনি মওদুদীবাদী রাজাকারদের ফাঁসি দিলে তাদের অন্তর আত্মা কেঁদে উঠে! কারণ মওদুদী ও তার সৃষ্ট জামাত হচ্ছে ইহুদীদের জন্ম দেয়া মতবাদ ও ধর্মাশ্রয়ী দল। এই কারণেই জামাত কখনো বিপদে পড়লে ইহুদী নিয়ন্ত্রিত আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো তাদের নিয়ে মায়াকান্না করে, সরাসরি ইহুদীরা তাদের বাঁচানোর জন্য লাফিয়ে পড়ে।
মূলত: রাশিয়ান গোয়েন্দা নথি দ্য মিত্রোখিন আর্কাইভে জামাত প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীকে ‘সিআইএ’ এজেন্ট বলা হয়েছিলো এবং এ কারণেই রাজাকারদের ফাঁসি বন্ধে আজ ইহুদীবাদীদের এত লম্ফঝম্ফ।
কিন্তু কে এই কার্লাইল কিউসি? তার পরিচয় কি? যুদ্ধাপরাধীদের সাথে তার সম্পর্ক কি? তার কথায় কর্ণপাত করার আগে তাকে খতিয়ে দেখার দরকার আছে।
ব্রিটেনের প্রাচীনতম এবং সর্বাধিক বিস্তৃত সংবাদপত্র ‘দ্যা জিউইশ ক্রোনিক্যল’-এ ২০১০ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর একটি সাক্ষাৎকার রিপোর্টে কার্লাইল কিউসি সম্পর্কে বলা হয়েছে-
“কার্লাইল কিউসি’র পিতা-মাতা দুইজনই ছিলো ইহুদী, তারা পোল্যান্ড থেকে বিতাড়িত হয়। পরবর্তীতে তারা দুইজন ধর্মান্তরিত হয়ে খ্রিস্টান হয়। তবে কার্লাইল শতভাগ ইহুদী বংশের হওয়ায় খুবই গর্ববোধ করে এবং খুব দৃঢ় ভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে”।
কার্লাইল কিউসি’র সবচেয়ে বড় পরিচয় হচ্ছে, সে ব্রিটিশ রাজনৈতিক দল লিবারেল ডেমোক্রেট পার্টি’র ইসরাইলী বন্ধু। মানে এ পার্টির এবং অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে পরিচালিত করাই তার কাজ। (তথ্য সূত্র: উইকিপিডিয়া)
শুধু তাই নয়, যে কয়জন ব্রিটিশ আইনজীবি অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে লড়াই করে যাচ্ছে তাদের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে এই কার্লাইল।
সোজা ভাষায় বলা চলে কার্লাইল কিউসি হচ্ছে জায়ানিস্টদের নেতৃস্থানীয় এক নেতা। যারা সারা দিন ফিলিস্তিনে মানুষ মারলে খুশি হয়, কিন্তু লক্ষ লক্ষ লোকের খুনি মওদুদীবাদী রাজাকারদের ফাঁসি দিলে তাদের অন্তর আত্মা কেঁদে উঠে! কারণ মওদুদী ও তার সৃষ্ট জামাত হচ্ছে ইহুদীদের জন্ম দেয়া মতবাদ ও ধর্মাশ্রয়ী দল। এই কারণেই জামাত কখনো বিপদে পড়লে ইহুদী নিয়ন্ত্রিত আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো তাদের নিয়ে মায়াকান্না করে, সরাসরি ইহুদীরা তাদের বাঁচানোর জন্য লাফিয়ে পড়ে।
মূলত: রাশিয়ান গোয়েন্দা নথি দ্য মিত্রোখিন আর্কাইভে জামাত প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীকে ‘সিআইএ’ এজেন্ট বলা হয়েছিলো এবং এ কারণেই রাজাকারদের ফাঁসি বন্ধে আজ ইহুদীবাদীদের এত লম্ফঝম্ফ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন