মওদুদীবাদী জামাত-শিবির তাদের নেতাদের নির্দোষ প্রমাণ করতে হাজারো মিথ্যা বলতে পারে কিন্তু দলিলতো আর মিথ্য হতে পারেনা
সম্প্রতি শেরপুর জেলার সোহাগপুর গ্রামের বিধবাপল্লীর খবরটাতে জামাত শিবিরের কর্মীরা গায়ের জোরে একতরফা মিথ্যা গুজব বলে প্রচার করছে। বিধবাপল্লীর খবরটি যদি মিথ্যাই হয়ে থাকে। তাহলে ওই এলাকায় ‘৭১ এ নিহত স্মৃতিস্তম্ভের মধ্যে যে তালিকা আছে সেটা কি মিথ্যা? এ প্রশ্নের জবাবে এক শিবির কর্মী বলেছে, ‘হতে পারে, কিন্তু কামারুজ্জামান যে ঐ ঘটনা ঘটিয়েছে তার প্রমাণ কি? এটা ওই এলাকার কেউ জানে না।’
অথচ ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, ওই ঘটনা আল-বাদর ঘটিয়েছিলো যা ১৯৭১ সালের ১৬ আগস্টের দৈনিক সংগ্রামেই এসেছে এবং সেখানে কামারুজ্জামানের নাম এসেছে মোমেনশাহী’র আলবাদরের প্রধান সংগঠক হিসেবে। এই দলিল যখন তাদের দেয়া হয় তখন তারা চলে যায় আরেক মিথ্যার আশ্রয়ে। তখন তারা দাবি করে ওই কামরুজ্জামান বর্তমানে লন্ডনে থাকে। এগুলো আ’লীগ ট্রাইব্যুনালের বানানো গল্প।’
কিন্তু ১৯৮৭ সালে লিখিত বইতেও তো কামারুজ্জামানের স্পষ্ট নাম পেলাম, তখন তো আওয়ামী ট্রাইব্যুনাল ছিলো না। তখন কেন এসব নাম আসলো? এছাড়া ওই সময় সমস্ত পত্রিকায় তো গো’আযম, নিজামী’র স্পষ্ট ছবি-বক্তব্য আছে। তাহলে কি তারাও নির্দোষ, সেই দলিলগুলোও কি মিথ্যা?
এমন প্রশ্নের মুখে পড়ে জামাত-শিবিরা কর্মীর ফের মিথ্যাচারিতা করে বলে, ‘এগুলো সব ফটোশপে এডিট করা ছবি। আ’লীগ করেছে।’ কিন্তু ফটোশপ নামক কোন সফটওয়্যারটি কি ৪০ বছর আগে ছিলো? এটিতো প্রথম রিলিজ হয় ১৯৯০ সালে, মাত্র ২৪ বছর আগে। আর কম্পিউটারের কপিটি না হয় ফটোশপেই করেছে, কিন্তু তাদের পত্রিকায় ১৯৭১ সালে যেটি ছাপা হয়েছে সেটি কোন ফটোশপে হয়েছে?
এবার শিবির কর্মীর তেনা পেচানোর মতো মুখস্ত প্রশ্ন- ‘আপনি কি নিজ চোখে দেখেছেন জামাত ‘৭১ এ যুদ্ধাপরাধ করেছে?’ তার প্রশ্নের প্রতিউত্তরে যখন বলা হয়, ‘আপনি কি নিজ চোখে দেখেছেন জামাত যুদ্ধাপরাধ করেনি? তাহলে অবিশ্বাস করছেন কেন? এবার শিবির কর্মীর জবাবে আসলো ভিন্ন সুর- ‘না ভাই আমি শিবির করি, তাই আমাকে যতই বুঝান, আমি কিন্তু বুঝবো না। এটাই আমাদের উপর থেকে শিক্ষা দিয়েছে।’
এটাই হচ্ছে গোয়েবলস থিউরি, একটা মিথ্যাকে বারবার বলতে বলতে সেটাকে প্রতিষ্ঠিত করে দেয়া, যেন সত্যটা হারিয়ে যায় আর সবাই বিভ্রান্ত হয়ে যায়।
অথচ ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, ওই ঘটনা আল-বাদর ঘটিয়েছিলো যা ১৯৭১ সালের ১৬ আগস্টের দৈনিক সংগ্রামেই এসেছে এবং সেখানে কামারুজ্জামানের নাম এসেছে মোমেনশাহী’র আলবাদরের প্রধান সংগঠক হিসেবে। এই দলিল যখন তাদের দেয়া হয় তখন তারা চলে যায় আরেক মিথ্যার আশ্রয়ে। তখন তারা দাবি করে ওই কামরুজ্জামান বর্তমানে লন্ডনে থাকে। এগুলো আ’লীগ ট্রাইব্যুনালের বানানো গল্প।’
কিন্তু ১৯৮৭ সালে লিখিত বইতেও তো কামারুজ্জামানের স্পষ্ট নাম পেলাম, তখন তো আওয়ামী ট্রাইব্যুনাল ছিলো না। তখন কেন এসব নাম আসলো? এছাড়া ওই সময় সমস্ত পত্রিকায় তো গো’আযম, নিজামী’র স্পষ্ট ছবি-বক্তব্য আছে। তাহলে কি তারাও নির্দোষ, সেই দলিলগুলোও কি মিথ্যা?
এমন প্রশ্নের মুখে পড়ে জামাত-শিবিরা কর্মীর ফের মিথ্যাচারিতা করে বলে, ‘এগুলো সব ফটোশপে এডিট করা ছবি। আ’লীগ করেছে।’ কিন্তু ফটোশপ নামক কোন সফটওয়্যারটি কি ৪০ বছর আগে ছিলো? এটিতো প্রথম রিলিজ হয় ১৯৯০ সালে, মাত্র ২৪ বছর আগে। আর কম্পিউটারের কপিটি না হয় ফটোশপেই করেছে, কিন্তু তাদের পত্রিকায় ১৯৭১ সালে যেটি ছাপা হয়েছে সেটি কোন ফটোশপে হয়েছে?
এবার শিবির কর্মীর তেনা পেচানোর মতো মুখস্ত প্রশ্ন- ‘আপনি কি নিজ চোখে দেখেছেন জামাত ‘৭১ এ যুদ্ধাপরাধ করেছে?’ তার প্রশ্নের প্রতিউত্তরে যখন বলা হয়, ‘আপনি কি নিজ চোখে দেখেছেন জামাত যুদ্ধাপরাধ করেনি? তাহলে অবিশ্বাস করছেন কেন? এবার শিবির কর্মীর জবাবে আসলো ভিন্ন সুর- ‘না ভাই আমি শিবির করি, তাই আমাকে যতই বুঝান, আমি কিন্তু বুঝবো না। এটাই আমাদের উপর থেকে শিক্ষা দিয়েছে।’
এটাই হচ্ছে গোয়েবলস থিউরি, একটা মিথ্যাকে বারবার বলতে বলতে সেটাকে প্রতিষ্ঠিত করে দেয়া, যেন সত্যটা হারিয়ে যায় আর সবাই বিভ্রান্ত হয়ে যায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন