গত ১৯ অক্টোবর (২০১৪) বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়, ‘ভয়াবহ আকারে বাড়ছে গর্ভপাত; মিরপুর ও শ্যামলীতেই দিনে ১৫০ গর্ভপাত’। বিগত কয়েক বছরে রাজধানীতে গর্ভপাতের সংখ্যা ভয়াবহ আকারে বেড়েছে। এসব গর্ভপাতের মধ্যে বেশিরভাগই (অবিবাহিত ছেলেমেয়েদের) অবৈধ মেলামেশার ফসল। এগুলো সঠিক সংখ্যা কত হবে তা আসলে নির্দিষ্ট করে বলা মুশকিল।
গত ১৭ অক্টোবর (২০১৪) রাজধানীর বিভিন্ন গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও বিভিন্ন নারী অধিকার সংগঠনের দেয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলোতে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানীর শ্যামলী ও মিরপুর এলাকায় প্রতিদিন ১৫০টিরও বেশি গর্ভপাতের ঘটনা ঘটে। এ সংখ্যা গত দুই বছরে অর্ধেক ছিল। গর্ভপাতকারীদের মধ্যে বেশিরভাগই উঠতি বয়সি কিশোরী। যাদের বয়স ১৮-এর নিচে কিন্তু বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের কারণে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না।
অথচ এ বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে তথাকথিত মানবতাবাদীরা অনেক উচ্চবাচ্য করে, কিন্তু বাল্যবিবাহ বন্ধ করলে যে সমাজে অবৈধ মেলামেশা বেড়ে যায়, সম্ভ্রমহরণ বেড়ে যায়, গর্ভপাত বেড়ে যায়, সেটা নিয়ে তারা কোনো কথা বলে না। একটা অপরিপক্ক শিশুকে যখন মাতৃগর্ভ থেকে অস্ত্রোপচার করে, জড় পদার্থের মতো টেনে হেচড়ে বের করা হয়, তখন কি মানবাধিকার লংঘন হয় না?
আসলে বাল্যবিয়ে বন্ধ করাই হচ্ছে কঠিন মানবতাবিরোধী অপরাধ। যার ফলে ঘটে যাচ্ছে গর্ভপাত নামক হাজার হাজার শিশু হত্যাকা- এবং অসংখ্য মেয়ে কিশোরী বয়সেই হারাচ্ছে তার নারী জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ সতিত্ব, ইজ্জত, সম্ভ্রম। সর্বোপরি স্বাস্থ্য।
তাই পশ্চিমাদের গোলামী না করে সরকারকে অবশ্যই বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন বাতিল করতে হবে। নচেৎ গর্ভপাত নামে হাজার হাজার শিশু হত্যাকা-ের জন্য সরকারও দায়ী থাকবে।
গত ১৭ অক্টোবর (২০১৪) রাজধানীর বিভিন্ন গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও বিভিন্ন নারী অধিকার সংগঠনের দেয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলোতে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানীর শ্যামলী ও মিরপুর এলাকায় প্রতিদিন ১৫০টিরও বেশি গর্ভপাতের ঘটনা ঘটে। এ সংখ্যা গত দুই বছরে অর্ধেক ছিল। গর্ভপাতকারীদের মধ্যে বেশিরভাগই উঠতি বয়সি কিশোরী। যাদের বয়স ১৮-এর নিচে কিন্তু বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের কারণে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না।
অথচ এ বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে তথাকথিত মানবতাবাদীরা অনেক উচ্চবাচ্য করে, কিন্তু বাল্যবিবাহ বন্ধ করলে যে সমাজে অবৈধ মেলামেশা বেড়ে যায়, সম্ভ্রমহরণ বেড়ে যায়, গর্ভপাত বেড়ে যায়, সেটা নিয়ে তারা কোনো কথা বলে না। একটা অপরিপক্ক শিশুকে যখন মাতৃগর্ভ থেকে অস্ত্রোপচার করে, জড় পদার্থের মতো টেনে হেচড়ে বের করা হয়, তখন কি মানবাধিকার লংঘন হয় না?
আসলে বাল্যবিয়ে বন্ধ করাই হচ্ছে কঠিন মানবতাবিরোধী অপরাধ। যার ফলে ঘটে যাচ্ছে গর্ভপাত নামক হাজার হাজার শিশু হত্যাকা- এবং অসংখ্য মেয়ে কিশোরী বয়সেই হারাচ্ছে তার নারী জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ সতিত্ব, ইজ্জত, সম্ভ্রম। সর্বোপরি স্বাস্থ্য।
তাই পশ্চিমাদের গোলামী না করে সরকারকে অবশ্যই বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন বাতিল করতে হবে। নচেৎ গর্ভপাত নামে হাজার হাজার শিশু হত্যাকা-ের জন্য সরকারও দায়ী থাকবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন